আপেল কার না খেতে ভালো লাগে। এই ফলটি কম বেশি সবাই খেতে ভালোবাসি। এই ফলটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ হ্মমতা বারিয়ে তুলে। আমরা সাধারনত খিদে লাগলেই হাতে তুলে নেই ফাস্ট ফুডের খাবার। আমাদের ধারনা পেট ভরলেই শরীর ঠিক থাকলো। আসলেই কী তাই না এটা আমাদের ভুর ধারনা। এই ধরনের খাবার গুলি আমাদের শরীর কে আরো খারাপের দিকে নিয়ে যায়। এর ফলে শরীরে বাদছে হাজারো সমস্যা। তাই খাবার এর তালিকায় প্রতিদিন একটি আপেল রাখতে পারেন। আসুন জেনে নেই প্রতিদিন আপেল খাওয়ার উপকারিতা
১.সুন্দর ঝকঝকে দাঁত:
আপেলে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট দাঁতের হ্মতিকর ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্বে প্রতিরোধ হ্মমতা গড়ে তুলে । ফলে দাঁতের দারুন উপকার হয়। তাই বলে শুধু আপেল খেয়ে দাঁতের যত্ন নিতে যাবেন না যেন। মনে করে নিয়মিত দাঁত ব্রাশ করুন।
২.ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
আমেরিকান এক সমীহ্মায় উঠে আসে আপেল খেলে প্রায় ২৩% হারে কমে আসে অগ্নাশয়ের ক্যান্সার। কারন আপেলে রয়েছে প্রচুর ফ্ল্যাভোনল নামের একটি উপাদান। যে উপাদানটি শরীরে গুরুত্বপূর্ন অগ্ন যেমন, লিভার, স্তন, এবং কোলন ক্যান্সার মতো কোষ বেড়ে উঠতে বাধা সৃষ্টি করে। তাছাড়া আপের থাকা ফাইবার মলাশয়ের ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
৩.ডায়বেটিস মাএা কমায়
এক সমীহ্মায় দেখা যায় যারা নিয়মিত আপেল খান তাদের প্রায় ২৮% হারে কমে আসে। আপেল থাকা ফাইবার রক্তের শর্করার মাএা নিয়ন্তন করে।
৪.কোলেস্টোরল কমায়
আপেলে যেহেতু প্রচুর ফাইবার ফলে অন্তে থাকা ফ্যাট কমাতেও সাহায্য করে। যার ফলে কোলেস্টোরল মাএা নিয়ন্তনে থাকে। নিয়মিত খাবার এর তালিকায় রাখতে পারেন এই ফলটি।
৫.হার্ট ভালো রাখতে সাহায্য করে
প্রথমেই বলেছি আপেলে প্রচুর ফাইবার থাকে যা শরীরের অতিরিক্ত কোলেস্টোরল মাএা কমায়। তাছাড়াও আপেলের খোসায় রয়েছে ফেনলিক নামের উপাদান যা রক্তনালীর কোলেস্টোরল মাএা কমায়। এর ফলে হার্ট এ রক্ত চলাচল স্বাভাবিক থাকে। যার প্রভাবে আপনার হার্ট থাকে সুস্ত্য।
৬. গলস্টোন সারাতে সাহায্য করে
গলস্টোন কী? সাধারনত পিত্তথলির মধ্যে অতিরিক্ত ফ্যাট জমে গেলে হয়। ডাক্তার গনের পরামর্শ হলো এ সময় বেশি বেশি ফাইবার জাতীয় খাবার খাওয়া। যেহেতু আপেল প্রচুর ফাইবার থাকে তাই খেতে পারেন আপেল।
৭.ডায়রিয়া এবং কোষ্টকাঠিন্য দূর করে
আপনি কী খুব ঘন ঘন ওয়াস রুমে যান অথবা টয়লেট ক্লিয়ার হয় না। তাহলে এই ফলটিই আপনার সমস্যা সারানোর জন্য যথেষ্ট। কারন আপেল শরীরের অপ্রয়োজনীয় উপাদান থিকে পানি শুষে নেয় এবং হজমে সাহায্য করে যার ফলে কোষ্টকাঠিন্য দূর হয়।
৮.ওজন কমাতে সাহায্য করে
আমরা অনেকেই আছি ওজন নিয়ে খুব চিন্তিত। তাছাড়া অতিরিক্ত ওজনের ফলে শরীরে বাসা বাধে নানান রোগ। তাই সমস্যা থিকে মুক্তি পেতে খেতে পারেন আপেল। আপেল ফাইবার থাকায় পেটকে রাখে ভরপুর এতে আপনার খিদে যাবে অনেক কমে। যার ফলে কমবে আপনার শরীরে ওজন।
৯.লিভার সুস্থ রাখে
লিভার আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ন অংশ। যে কারনে লিভারকে সুস্থ রাখা জরুরী। গবেষনায় দেখা যায় ১০০% পর্যন্ত সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
১০.রোগ প্রতিরোধ হ্মমতা বাড়ায়
আপের এমন একটি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে যা কুয়েরসেটিন নামে পরিচিত। যা আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ হ্মমতা বাড়ায়। ফলে শরীরকে ভালো রাখতে সাহায্য করে। আপেল খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করলাম আসা করছি বুঝাতে পেরেছি প্রতিদিন অত্যন্ত একটি আপেল খাওয়ার অভ্যাস করুন।
নিয়মিত এরকম পোষ্ট চাই
তথ্য দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ
Hmm it seems like your site ate my first comment
(it was extremely long) so I guess I’ll just sum it up what I submitted
and say, I’m thoroughly enjoying your blog. I as well am an aspiring blog writer but I’m still
new to everything. Do you have any helpful hints for inexperienced blog writers?
I’d definitely appreciate it.
খুব উপকৃত হলাম,,,সেরা সাইট
nice