ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস এমন যে ডিভাইস যা ইলেকট্রনিক চিপ ব্যবহার করে তৈরি হয় এবং ইলেকট্রনিক পারমাণবিক আবিস্কারগুলি থেকে শক্তি প্রাপ্ত করে। এই ধরণের ডিভাইসগুলির উদাহরণ হিসাবে দিয়ে থাকা যায় – ইনটিগ্রেটেড সার্কিট, ট্রানজিস্টর, ডায়োড, কন্ডেনসার, রেজিস্টার, ফাংশন জেনারেটর, সার্কিট ব্রেকার ইত্যাদি। আর একটি বিভাগ আছে অ্যানালগ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের যেখানে এই ডিভাইসগুলি সম্পাদিত হয় তার ভোল্টেজ ও কারেন্টের ভ্যারিয়েশন নয় বরং এগুলি সময়ের চাপের একটি নির্ভরশীল ফাংশন হিসাবে কাজ করে। উদাহরণস্বরূপ, অ্যাম্পলিফায়ার, ফিল্টার, অপারেশনাল এমপ্লিফায়ার, টিউনিং করা প্রাসেসর, মাইক্রোকন্ট্রোলার, সিনবেল জেনারেটর, ডিজিটাল-অ্যানালগ ট্রান্সডিউসার ইত্যাদি অ্যানালগ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের উদাহরণ।
তাই, সরল ভাষায় পরিষ্কার করা যায় যে ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস হল উপরে উল্লিখিত ডিভাইসগুলির মধ্যে যে কোনটি এবং যেখানে এই ডিভাইসগুলি সময়ের চাপের নির্ভরশীল ফাংশন হিসাবে কাজ করে তাকে অ্যানালগ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস বলা হয়।
ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস কি?
ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস হল বিভিন্ন প্রকারের ইলেকট্রনিক উপাদানের একটি সমন্বয় যা বিভিন্ন প্রযুক্তিতে ব্যবহৃত হয়। সংগঠন বা ডিজাইন বিষয়গুলি একটি প্রধান ভূমিকা পালন করে। ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস বিশেষ করে পরিবাহী উপাদানগুলি যা সিলিকন বা ক্ষুদ্র পারমাণবিক উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা থাকে। একটি বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম বা ইলেকট্রনিক উপাদান ব্যবহার করে টেলিভিশন, রেডিও, কম্পিউটার, স্মার্টফোন, প্রিন্টার ইত্যাদি উপকরণ বানানো হয়।
ইলেকট্রনিক উপাদানগুলোর উন্নয়নের সাথে সাথে কম্পিউটার ও নেটওয়ার্কিং প্রযুক্তির উন্নয়ন হচ্ছে। এটি জীবনযাত্রার প্রত্যেক অংশে অবদান রাখে।
কোন কোন ডিভাইসগুলোকে ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস বলা হয়?
ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস হল এমন যে ডিভাইসগুলো বৈদ্যুতিন অঞ্চলের মাধ্যমে তথ্য প্রস্তুত করে যা তাদের কাজ করার সুযোগ সুবিধা দেয়। এই ধরনের ডিভাইসগুলো বৈদ্যুতিন পাওয়ার বা তার এনার্জির মাধ্যমে কাজ করে যায়। কম্পিউটার, মোবাইল, টেলিভিশন, ফোন, ক্যামেরা ইত্যাদি উন্নয়নশীল উপাদানসমূহ সব ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের উদাহরণ। এরা বাতাস পরিষ্কার করার পিন্টিং মেশিন অথবা সোনার স্প্যান্ডার অথবা কেমিক্যাল লেবরেটর এর চেয়ে কম খরচে কাজ করতে সক্ষম হতে পারে।
ইলেকট্রোনিক্স ডিভাইস উন্নয়নশীলতার ক্ষেত্রে স্বর্ণমূল হিসেবে গণ্য হয়। এসব ডিভাইস ইলেকট্রনিক বা বৈদ্যুতিন কাজ করে। তাই এদেরকে ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস বলা হয়।
ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস কিভাবে কাজ করে?
ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস হল তাকে, যেগুলো ইলেকট্রন ব্যবহার করে জন্মগ্রহণ করে। ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসগুলোর কর্মকাণ্ড মূলত তাদের ডিজাইন ও সংযোগ ভিত্তিক আছে। যেমন, গ্যালভানোমিটার যা তাপ বিশ্লেষণে ব্যবহৃত হয়। তাহলে একটি তাপমাত্রা সেন্সর ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস হল যা তাপ বিশ্লেষণ করে এবং লক্ষ্য করে তাপমাত্রার উপর ভিত্তি করে শক্তির উৎস বর্ষণ করে।
আর উদাহরণ হিসাবে, বাতাস পাখির চাকা ব্যবহার করে তাকে একটি সংযোগ ডিজাইন করা হয় যা বাতাসের গতিবেগ ও দিক সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে। এটি তাকে বাতাসের দিক মোড়ানো এবং সমস্যাগুলি সমাধান করার জন্য সহায়তা করে। এইভাবে, ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয় যা তাদের উদ্দেশ্য অনুযায়ী উপযুক্ত ডিজাইন এবং সংযোগ এর মাধ্যমে কাজ করে।
অ্যানালগ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস কি?
অ্যানালগ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস হলো ঐ প্রকৃতির ইলেকট্রনিক্স উপাদানগুলির তৈরি, যেখানে সময়, প্রবাহ, শক্তি এবং আয়তন সম্পর্কিত বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স উপাদানগুলি ব্যবহৃত হয়। এই ধরনের ডিভাইস সাধারণত প্রতিস্থাপন এবং তলতাৎক্ষণ আপেক্ষিক স্তরে ব্যবহৃত হয়। এদের কাজ হলো বিভিন্ন প্রকারের উপাদানে মূলত ধারণাভিত্তিক মোট চেঞ্জ বা পরিবর্তন এবং সেগুলি আংশিকভাবে বহন করা। জীবনপ্রবাহের সাথে তুলনামূলক অপেক্ষাকৃতির সাথে এই ডিভাইসগুলি উচ্চতর স্তরে তৈরি হয়, যা যাচাই করে এই কারণে এগুলি প্রত্যাশিত ফলাফল দেবে।
বিভিন্ন উদাহরণ হলো অডিও সিস্টেম, পাওয়ার এমপ্লিফায়ার, রেডিও টিউনার ইত্যাদি।
অ্যানালগ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস এর বৈশিষ্ট্য কি?
অ্যানালগ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস মূলত এমন ডিভাইস যেগুলো অ্যানালগ বিষয়ক সংকেত বা তথ্য প্রসার করে। এই প্রকারের ডিভাইস থাকলে খুব সহজেই বিভিন্ন প্রকারের মাত্রামূলক ইনপুট এবং আউটপুট সংকেত প্রসার করা যায়। এছাড়াও অ্যানালগ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস দ্বিতীয় প্রকারের সংকেত প্রসার করে যা প্রতিফলন পেতে পারে শৈলীতে নির্দিষ্ট হলেও। অ্যানালগ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস দ্বারা আমরা সহজে একটি বিভিন্ন পরিমাণের তড়িৎ দাবি বহন করতে পারি, যা সম্ভবত কিছু নেতিবাচক সমস্যার জন্য খুব জরুরী।
অন্য কোন ডিভাইস এর তুলনায়, অ্যানালগ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস খুব কার্যকর এবং ব্যবহারকারীর জন্য বিশেষভাবে সুবিধাজনক।
কোন কোন উদাহরণ দিয়ে অ্যানালগ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস নির্দেশ করা হয়?
অ্যানালগ ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস এমন প্রযুক্তি যেখানে নির্দিষ্ট ধারণার উপর ভিত্তি করে তথা নির্দিষ্ট ফিজিক্যাল প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে তথা নির্দিষ্ট ভৌতম লেআউট ব্যবহার করে সংযোজিত উপাদান ব্যবহার করে ইলেকট্রোনিক প্রযুক্তি তৈরি করা হয়। উদাহরণ হিসাবে আদর্শভাবে বিবেচনা করা যেতে পারে অ্যানালগ টেলিফোন, কম্পিউটার এবং টেলিভিশন। আমরা আরো পরিচিত ইলেকট্রিক কার কোনও উদাহরণ দিতে পারি যেখানে ব্যবহৃত হয় পরিবর্তয়শীল একটি একক যা চালক একটি ইঞ্জিনের চালানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। একটি আরও সহজ উদাহরণ হল সম্পূর্ণ অ্যানালগ ক্লাস এমপ্লিফায়ার একটি বোর্ড।
এটি ব্যবহার করে উন্নয়নশীল ফলস্বরূপ প্রতিষ্ঠা ও সংশ্লিষ্ট প্রযুক্তির পরীক্ষামূলক প্রদর্শন করা হয়। সমস্ত উদাহরণ গুলি নির্দেশ করে যে এই প্রযুক্তির উদ্দেশ্য হল একটি মৌলিক ভাবে স্পর্শমাত্রিক লেআউট ব্যবহার করে ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি তৈরি করা।