এক ভোল্ট কাকে বলে? ভোল্টেজ ও রেজিস্ট্যান্সের মধ্যে পার্থক্য কি?

বল্ট একটি প্রকার ইলেকট্রিক প্রবাহকে নির্দেশ করে। মানে হচ্ছে প্রবাহের শক্তির পরিমাণ। ভোল্টেজ ও রেজিস্ট্যান্স দুটি পরস্পর নিকটবর্তী, কিন্তু তাদের মধ্যে একটি পার্থক্য রয়েছে। রেজিস্ট্যান্স হচ্ছে ইলেকট্রোন চলাচল এবং গতির বিপরীতে সংঘটিত হওয়া প্রতিরোধ।

পরিমাণ বদলানো সহজ নয়। ভোল্টেজ হচ্ছে ইলেকট্রিক চাপ, যা প্রবাহের প্রবণতা বা তানত্বকে নির্দেশ করতে সাহায্য করে। একটি উদাহরণ হচ্ছে একটি বৈদ্যুতিন বৈদ্যুতিন ব্যবহারকারী কোনও মোটর চালানোর জন্য মেশিনের প্রবাহের শক্তির প্রয়োজনীয়তা উন্নয়নে ভোল্টেজের সাহায্য নেয়। কোনও ভোল্টেজ না থাকলে সম্ভব হবে না মেশিনটি চালাতে বা কাজ করতে।

ভোল্টেজ সম্পর্কে কিছু বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা

ভোল্টেজ হলো একটি পরিমাপযোগ্য মাত্রা যা কোন ইলেকট্রিক সার্কিটে আছে সেটিতে তারা থাকা ইলেকট্রনের শক্তির পরিমাণ। এটি একটি প্রবেশদ্বার যা রয়েছে কোন ইলেকট্রিক সার্কিটের মধ্যের ওয়ালেট সহ যার সাহায্যে বিভিন্ন উপকরণগুলি শক্তি লাভ করে। ভোল্টেজ একটি মাত্রা যা সেকেন্ডে দ্বিতীয়কে দেখা যেতে পারে। এর উপর নির্ভর করে এই প্রবেশদ্বারটি প্রবাহিত বিদ্যুৎ এর পরিমাণ নির্ধারিত হয়।

একটি উদাহরণ দিন যদি একটি টিভি কিনতে চান যা কর্তৃপক্ষ দ্বারা নির্ধারিত সম্ভাব্য ভোল্টেজ অধিক থাকে তবে এটিতে ধারন করা বৈদ্যুতিন প্রবেশদ্বারটি বেশি জনপ্রিয় হবে। ভোল্টেজের বাড়ানোর অর্থ হল উপকরণগুলির উপর পর্যাপ্ত পরিমাণ শক্তি সরবরাহ করা।

ভোল্টেজ হচ্ছে কী?

ভোল্টেজ একটি পরিমাপের একক যা বিদ্যুৎ পরিবাহীর চালিত হওয়ার সময় এর তড়িৎ তাণ পরিমাপ করে। এটি অন্যদিকে একটি ভৌত পরমাণু এর প্রচলন সংক্রান্ত একটি বিশেষ ধরনের পরিমাপ যা ওজনের মান পরিবর্তনের সাথে জড়িত থাকে। ভোল্টেজ একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে ধর্মীয় তাণ এবং চুম্বকীয় তাণের মধ্যে পরিমাণ এবং প্রবাহ বিন্যাস সম্পর্কে জানাতে ব্যবহৃত হয়। বিভিন্ন ধরনের ভোল্টেজ ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন কাজের জন্য, যেমন গৃহের বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য বহুত কম একটি ভোল্টেজ ব্যবহার করা হয় যা 120 ভোল্ট হয়ে থাকে।

ভোল্টেজ সম্পর্কে জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ যে না ভোল্টেজ অতিরিক্ত বা কম হলে তড়িৎ চালিত যন্ত্রে সমস্যা উত্পন্ন হতে পারে। সুতরাং একটি সঠিক ভোল্টেজ পরিমাপ সর্বোচ্চ গুরুত্ব রাখে।

নতুনভাবে ভোল্টেজ সম্পর্কে জানুন

ভোল্টেজ হল একটি ইলেকট্রনিক মাত্রা যা একটি প্রতিষ্ঠানের বৈদ্যুতিন তথ্য সূত্র সংযোজনে ব্যবহৃত হয়। সাধারণত ভোল্টেজ প্রতি ইলেকট্রিকাল কার্যের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট একটি মাত্রা হিসাবে ব্যবহার করা হয়। ভোল্টেজ বাড়ানোর জন্য একটি প্রতিষ্ঠা ইলেক্ট্রনিক সার্কিট ব্যবহার করে। আর একটি প্রতিষ্ঠাকে ডিজাইন করার সময় আবশ্যকতামতো ডিজাইন করতে হয় প্রতিষ্ঠার উপকরণে যেমন ট্রান্সফরমার, ডিসচার্জ লাম্প ইত্যাদি।

ভোল্টেজ মাপা যায় ভোল্ট মিটার এবং অন্যান্য উপকরণ ব্যবহার করে। আমরা সকলেই দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন উপকরণে ভোল্টেজ ব্যবহার করি। আমাদের মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, টেলিভিশন ইত্যাদি উদাহরণ হিসাবে দেওয়া যায়। এই সমস্ত উপকরণ আমাদের কাছে ব্যবহার করার জন্য ইলেকট্রিক কার্যের ক্ষেত্রে ভোল্টেজ মাত্রা আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।

তাই আমরা সকলেই ভোল্টেজ এবং বিভিন্ন ইলেকট্রনিক উপকরণের কার্যকারী পদ্ধতি সম্পর্কে জানা উচিত।

রেজিস্ট্যান্স সম্পর্কে কিছু বস্তুনিষ্ঠ আলোচনা

রেজিস্ট্রেশন একটি প্রক্রিয়া যা আমরা প্রায় সবাইকে সম্পর্কে জানি। রেজিস্ট্রেশন করলে আমরা সেই প্রতিষ্ঠানের সদস্য হয়ে যাই এবং সেই প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্বকে নিয়ে কোনো নির্দেশনা মিলে থাকে। একটি শিক্ষার্থীর রেজিস্ট্রেশন হলে সেই শিক্ষার্থীর তথ্য একটি উপাত্ত হিসেবে সংরক্ষিত হয় এবং সেই উপাত্তটি অন্যদের সাথে শেয়ার করা যায় না। এছাড়াও কোনো রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া করার সময় অনেক সময় আমরা যাচাইকরণ প্রক্রিয়াও পাস করতে হয়।

See also  আদর্শ সার্কিট কাকে বলে?

তাই আপনি যদি কোনো রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া আরম্ভ করছেন তবে সর্বপ্রথম আপনাকে আপনার সমস্ত তথ্য দিয়ে যাচাইকরণ প্রক্রিয়াটি পাস করতে হবে। সমস্ত রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া যা আপনার পর্যবেক্ষণে রয়েছে।

রেজিস্ট্যান্স কী?

রেজিস্ট্রেশান অর্থ হল যে কোনও ধরণের বিনা দফতরভিত্তিক সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানে আপনার নাম এবং সম্পর্কিত তথ্য দাখিল করা। যেমন ব্যাক্তির নাম, ঠিকানা, ইমেইল এবং ফোন নম্বর সহ বিভিন্ন তথ্যাদি দাখিল করতে হবে। এটি দফতরে পরিচালিত প্রক্রিয়া থেকে সংস্থার প্রতিষ্ঠানে যেতে হবে না। রেজিস্ট্রেশান একটি মুলতবি পদক্ষেপ যা নতুন শুরু করতে চান বা আপনার কোনও প্রতিষ্ঠান বা স্থানীয় সামাজিক সংস্থাকে অফিসিয়ালি ঠিক করতে চান।

এটি অন্যভাবে একটি সেবা হিসাবে চালু করা হয়েছে যা ভবিষ্যতে চালু হওয়া সম্ভব।

রেজিস্ট্যান্স এর বিভিন্ন ধরণ ও ব্যবহার

রেজিস্ট্যান্স হল কোন একটি পদক্ষেপ যা দিয়ে আপনি আপনার শপের নাম, ঠিকানা, ফোন নাম্বার এবং আরও কিছু তথ্য ইত্যাদি একটি সংগ্রহশালায় রক্ষা করতে পারেন। ব্যবসায়ীদের জন্য সমস্ত ধরণের রেজিস্ট্রেশন এর প্রয়োজন আছে, এটি একটি ধরনের ব্যবসার রেজুলেশন এবং ব্যবহারকারীদের সেবা প্রদানের সুবিধা প্রদান করে। আপনি ইউনিক আইডি সহ নির্দিষ্ট রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করতে পারেন এবং আপনার নিজস্ব রেজিস্ট্রেশন নাম্বার পেতে পারেন। রেজিস্ট্রেশন কিছু বিভিন্ন ধরণে পাওয়া যায়।

ব্যবসায়ী জন্য একটি ব্যবসায় রেজিস্ট্রেশন আছে এবং এটি গ্রহণযোগ্য ট্যাক্স রেজিস্ট্রেশন, ব্যবহারকারী রেজিস্ট্রেশন (অর্থাৎ সেবা প্রদানের জন্যে অন্য একটি রেজিস্ট্রেশন) এবং জনগণের জন্য জনগণ রেজিস্ট্রেশন ব্যবস্থা রয়েছে। সাধারণত রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া করা ব্যবসা আইনের কমিটি দ্বারা নির্ধারিত হয়, কোন সাধারন ব্যক্তি বা পার্থক্যপূর্ণ অংশ হতে পারে। রেজিস্ট্রেশনের ব্যবহার দ্বারা ব্যবহারকারীদের সেবা প্রদান করা হয়। রেজিস্ট্রেশন দ্বারা আপনি পণ্য এবং সেবা পর্যালোচনা করতে পারেন।

সরবরাহ চেক এবং রেজিস্ট্রেশন দ্বারা ব্যবসায় একটি কানট্রকটি শেষ হওয়ার পর অর্থ বা তবে সেবা প্রদানের ইতিমধ্যেই একটি পেমেন্ট করতে পারেন এবং সমান সমস্ত ট্রানজেকশন রেকর্ড মেইন্টেইন করতে হবে এবং অন্যান্য প্রযুক্তি প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হবে। এর গুরুত্ব বেশি একটি ব্যবসায়ীর ক্ষেত্র হলে তার অভিজ্ঞতা নিরাপদ করা। সরাসরি কিছুটা বলা যায়, ব্যবসায় বা সেবা প্রদানকারি হতে চাইলে আপনার একটি রেজিস্ট্রেশন দরকার। আপনি যদি এই পদক্ষেপটি না নেন তবে আপনার কিছু সামগ্রী অনুমতি ছাড়াই সবসময় অসুরক্ষিত থাকতে পারে।

একটি ভাল রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত সঙ্গে আপনি আপনার সম্পূর্ণ ব্যবসা চালানোর জন্য বিভিন্ন সুবিধা পাবেন। সুতরাং, সবাইর জন্য এই পদক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ।

রেজিস্ট্যান্স কীভাবে কাজ করে?

রেজিস্ট্যান্স মানে হল নির্দিষ্ট ধরনের তথ্য সংরক্ষণকারী কম্পিউটার সিস্টেমে সংগ্রহ করা। এটি সব ধরনের প্রতিষ্ঠানে ব্যবহৃত হয়। রেজিস্ট্যান্স নির্দিষ্ট ধরনের তথ্য সংরক্ষণ করে যেমন নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর, ইমেইল ঠিকানা ইত্যাদি। রেজিস্ট্যান্স কীভাবে কাজ করে এমন মূল ধারণা হল একটি স্থায়ী হ্রাসক স্মারক সাধারণত একটি ফাইল বা টেবিলে সংরক্ষণ করা হয়।

See also  ফেজ লিমিটার কি? ফেজ লিমিটার এর কাজ কি?

প্রতিটি রেজিস্ট্রেশন আইডি টি একটি অদম্য ও পূর্ণসংখ্যায় প্রকাশ করে। এই আইডি প্রতিষ্ঠানের আন্তর্জাতিক পরিচিতিতে দর্শায় এবং প্রতিটি এন্ট্রির জন্য একটি প্রমাণিত সংখ্যাটি হয়। রেজিস্ট্রেশন তথ্যগুলি যখন প্রতিষ্ঠানের নিকট এন্টার হয়, তখন একটি সিস্টেম দ্বারা এটি সংরক্ষণ করা হয় এবং প্রতিটি এন্ট্রির জন্য একটি আইডি সংজ্ঞায়িত করা হয়। রেজিস্ট্রেশন এন্ট্রি সংখ্যা জন্য একটি নির্দিষ্ট ধরনের আইডি উৎপন্ন করা হয় যা প্রতিটি নতুন রেজিস্ট্রেশন এন্ট্রির জন্য ব্যবহৃত হয়।

সাধারণত, প্রতিষ্ঠান মূল্যবান রেজিস্ট্রেশন তথ্য সংরক্ষণ করে যা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা হয় এবং চাহিদা অনুযায়ী ঠিক করা হয়। “

ভোল্টেজ ও রেজিস্ট্যান্স এর মধ্যে পার্থক্য কি?

সড়কের বিদ্যুৎ পোস্ট গুলি দেখলে আমরা বিভিন্ন রঙের বোল্ট এবং রেজিস্টার চলাচল দেখতে পাই। সাধারণত বোল্ট হচ্ছে ওয়াট এবং রেজিস্ট্যান্স এক প্রকারের বৈদ্যুতিন উপাদান। তবে তাদের কাজ ও পার্থক্য সম্পর্কে অনেকেই বিভিন্ন ধরণের ভুলমিতি করে থাকে। বোল্ট মূলত বৈদ্যুতিন তান্ত্রিক উপাদানের পাওয়ার বা ভোল্টেজ মাপতে ব্যবহৃত হয় যেমন অ্যাকুমুলেটর, ব্যাটারি ইত্যাদি।

আর রেজিস্ট্যান্স হচ্ছে এমন একটি বৈদ্যুতিন উপাদান যা প্রধানতঃ বৈদ্যুতিন ঝড়-বিকিরণ নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। রেজিস্ট্যান্সের পাওয়ার একক মোহরের বর্গমিটারে পরিমাপ করা হয়। তাদের মধ্যে একটি পার্থক্য হচ্ছে বোল্টেজ সরকার একটি উপাদানে যা হল ভোল্ট, আর রেজিস্ট্যান্স সরকারের একটি উপাদান যার ভাব হল উদাঃ একটি ঝড় একটি ফ্লো এর মধ্যে পাস করে যখন একটি স্থায়ী তাপমাত্রা থাকে সেটা বজায় রাখতে ব্যবহৃত হয়।

ভোল্টেজ এবং রেজিস্ট্যান্স এর পার্থক্য কী?

ভোল্টেজ এবং রেজিস্ট্যান্স এর মধ্যে একটি মুখ্য পার্থক্য হল এর কাজের ধরন। ভোল্টেজ হল প্রবাহমান বায়ু পদকে ভিন্ন লেভেলে মুছে দেওয়ার ক্ষমতা যা বলা হয় প্রবাহের ভৌত ঘনত্ব। সাধারণত ভোল্টেজ হল প্রতি ঘনমিটার এ কত বিদ্যুৎ প্রবাহ দায়ক। আর রেজিস্ট্যান্স এর কাজ হল বিদ্যুৎ প্রবাহের দিয়ে অতি সরল দুটি প্রকারের সমান বা বিভিন্ন তরঙ্গ শক্তির বিভিন্ন প্রকারে পারফরমান্স এর মান রাখা।

এছাড়াও রেজিস্ট্যান্স ব্যবহার করে সিম্পল কোড আইন ওহ্ম আইন অনুযায়ী প্রবাহ মানিয়ে রাখা হয় যাতে যন্ত্র ও মেশিন দূর্যোগ হওয়ার ঝুঁকি কমে। সুতরাং ভোল্টেজ এবং রেজিস্ট্যান্স এর মধ্যে আলাদাভাবে কাজ করা হয় এটা বহু দিন পর্যন্ত সকল যন্ত্র ও মেশিনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ভোল্টেজ এবং রেজিস্ট্যান্স এর সমন্বয় কিভাবে কাজ করে?

ভোল্টেজ এবং রেজিস্ট্যান্স এর মধ্যে পার্থক্য ভালোমত উল্লেখ । একটি রেজিস্টার বা প্রতিরোধী পারদর্শীর কাজ হল উন্নয়ন, পরিবর্তন বা বিভিন্ন উপযোগের জন্য তৈরি করা ভোল্টেজ কম করা। আর বোঝায়, রেজিস্টার দ্বারা প্রয়োজনীয় ভোল্টেজ লেভেল স্থাপিত করা হয় যাতে অন্যান্য উপকরণ সেই ভোল্টেজ লেভেল থেকে কাজ করতে পারে। প্রয়োজনীয় ভোল্টেজ লেভেল নির্ভরশীল অনেকগুলি ফ্যাক্টরের উপরে নির্ভর করে যেমন প্রবাহ, ফ্রিকোয়েন্সি, টেম্পারেচার ইত্যাদি।

ভোল্টেজ ও রেজিস্ট্যান্স সমন্বয় করলে ভোল্টেজ লেভেল নির্ভরশীল থাকে এবং পরিবর্তন করা হয় সেই উপযোগ অনুযায়ীই। যেমন, একটি প্রতিরোধী পারদর্শীর সাহায্যে অনলাইন একটি হিটার বা গিটার উঠানোর জন্য প্রয়োজনীয় ভোল্টেজ সেট করা হয়। সাথে সাথে রেজিস্টার এর আঁশ অনুযায়ী কাজ করে।

Leave a Comment