কম্পিউটার একটি উপকরণ যেটি সংখ্যা এবং অংকের মাধ্যমে বিভিন্ন কাজ সহজে করে থাকে। এই উপকরণের জনক হলেন ‘চার্লস ব্যাবেজ’, যিনি একজন ব্রিটিশ গণিতবিদ এবং লজিক শক্তির জনক। ১৯৩৭ সালে তিনি ‘ম্যাথম্যাটিকাল লজিক’ লেখার মাধ্যমে কম্পিউটারের প্রথম রূপকল্পনা করেন এবং ১৯৪৩ সালে এস ডিজিজিট কম্পানিতে বড়দিনে সিস্টেম উন্নয়ন করেন। এই সুযোগ প্রতিটি দিনে সংগঠিত বিশ্বের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিজের প্রস্তুতি বাড়িয়ে থাকে।
আর এই সফলতার পাশাপাশি চার্লস ব্যাবেজকে কম্পিউটারের জনক বলা হয়।
কম্পিউটারের জনক
কম্পিউটার একটি মেশিন যা আমাদের জীবনকে একটু আরও সহজ করেছে। এটি বলতে পারে যে আজকের হাইটেক জগতে কম্পিউটার হলো নতুন শিল্পস্থান। আমরা সকলেই জানি যে কম্পিউটার উদ্ভবকারী চার্লস ব্যাবেজ হিসেবে পরিচিত। তিনি ১৬ই ফেব্রুয়ারি ১৮৯৩ সালে জেনেভায় জন্মগ্রহণ করেন।
তিনি ন্যুই জার্সির এক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পড়েন। পরবর্তীতে তিনি ইংল্যান্ডে একটি বিশেষ বিদ্যালয়ে পড়াশুনার পর লন্ডনের একটি পাবলিক স্কুলে ভর্তি হন। তিনি ইংল্যান্ডের মধ্যভাগে বিভাগীয় বিশ্লেষণ সম্পর্কে জানার জন্য ঘুরে আসেন। আবদি করতে ব্যাবেজ এমন একটি যন্ত্র চাইলেন যা বড় সমস্যাগুলো বহন করতে সাহায্য করবে।
তিনি নিজেকে সন্দেহবিহীন, পড়শুনা এবং কুশল ব্যাবহারকারী এমন একটি যন্ত্র তৈরি করতে চেয়েছিলেন যা একক ধাতুতে গড়ে তৈরি হবে এবং এটি গতি চালিত হবে সহজভাবে। আর বাকি তে হল ইতিহাস…
কম্পিউটারের জনকের নাম কি?
আজকে আমরা সম্পর্কে কথা বলবো এমন একটি বিষয়ে যা সবার জানা উচিত। হ্যাঁ, আমরা আলাপ করছি কম্পিউটারের জনক কেন নামানো হলেন? সবাইকে জানা আছে যে কম্পিউটার একটি স্মার্ট মেশিন কিন্তু কম্পিউটার নিভিগেট করার জন্য সেই স্মার্ট মেশিনকে গাইড করতে হয়। এবং আসলে সেই গাইড প্রথম তৈরি করেছেন যথাক্রমে জং প্রেসপার্কিনস ও চার্ল্স ব্যাবেজ। জং প্রেসপার্কিনস কম্পিউটারের জনক হিসেবে পরিচিত হলে ব্যাবেজ কম্পিউটার ইংয়ার প্রথম জনক হিসেবে পরিচিত হলেন।
অবশ্যই এদের কাজের মর্যাদা একসাথে নেই কিন্তু তাদের গবেষণা ও তথ্য প্রযুক্তি উন্নয়ন সেই সময়েই কম্পিউটারের জন্ম হয়। সুতরাং জং প্রেসপার্কিনস ও চার্ল্স ব্যাবেজ এবং তাদের অবদানের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ থাকবো সব সময়।
জন্ম ও শিক্ষাগত কর্মচারী সোফিয়া কলে কেন কম্পিউটারের জনক বলা হয়?
কম্পিউটার সম্পর্কে কথা বলার সময় আমরা সেটি একটি যন্ত্র বলে শুধু মনে করি না। আসলে কম্পিউটার একটি বিজ্ঞান, যা মানুষের জটিল গাণিতিক সমস্যার সমাধান করার উপকারিতা দেয়। এই সমস্যার সমাধানে আমাদের সাহায্য করেছেন কম্পিউটারের বিভিন্ন ভাবক এবং বিশেষজ্ঞ যেমন চার্লস বেবেজ, আলান টুরিং এবং জন ফন নোয়মান। এই বিভিন্ন ভাবকদের সমস্যাসমাধান এবং সফলতার জন্য একটি অধিকারভরতা রয়েছে যার নাম হলো কম্পিউটারের জনক।
সবচেয়ে বিখ্যাত কম্পিউটার বিভিন্ন ফাংশন এবং প্রযুক্তি সংক্রান্ত সমস্যার সমাধানে সাহায্য করেন আলান টুরিং। তাঁর উদ্ভূত তর্কগুলোর মাধ্যমে আজকে আমরা বহুল ব্যবহার করি কম্পিউটারগুলো বিভিন্ন সফটওয়্যার এবং কম্পিউটার সিস্টেমসমূহ তৈরি করার মাধ্যমে। আর কম্পিউটারের প্রযুক্তিসম্পর্কিত সমস্যার সমাধান এবং প্রযুক্তির বিকাশে অবদান রাখা নিশ্চই একটি গৌরবের বিষয়। সেই দিক থেকে দেখলে, কম্পিউটারের জনক সফিয়া কলের পরিচয়ও এক প্রতিষ্ঠানী ব্যক্তিত্বের সাথে জড়িত।
সে কম্পিউটার বিশ্লেষণের জন্য বিখ্যাত ছিলেন এবং তাঁর পরিশ্রমের ফলে আমরা আজ কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারছি। তারা তাঁর উদ্ভবকে বেঁচে রাখার মাধ্যমে একটি নতুন পর্যায়ে চলার পথে উপকৃত হলেন মানবজাতি।”
কম্পিউটারের জনকের ভূমিকা
সুচিন চন্দ্র রায় ছিলেন বাংলাদেশী মূলস্থ ভারতীয় উদ্ভাবক, যার নাম অনেকেই জানেন হিসেবেই কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং এর পিতামহ। তিনি ১৯৪১ সালে কংগ্রেস নগরীতে জন্ম নেন। সুচিন রায় অবদান রাখেন ব্যাকপ্রোপাগেশন টেকনোলজি এবং কম্পিউটারগুলোর উন্নয়নে। তিনি কম্পিউটারে সমস্যা নির্ণয় করতে আর্গোণ নির্মাণ করেন, যা বিশ্বের প্রথম ইলেকট্রনিক ডিজিটাল কম্পিউটারের মধ্যে।
সুচিন চন্দ্র রায় একজন মহান বিজ্ঞানী হিসেবে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে পরিচিত। তাঁর কাজের প্রতিষ্ঠান আর্গোণ এখন ভারতে একটি প্রসিদ্ধ প্রতিষ্ঠান। সুচিন চন্দ্র রায় একটি সফল ব্যক্তি হিসেবে সরকারের ও বুদ্ধিজীবী মানুষের মধ্যে রায় পাকিস্তান এবং ভারতে একটি উচ্চশিক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কেও প্রবৃত্ত করেন। তিনি ১৯৯৭ সালে একজন শিক্ষার্থীর পক্ষে কম্পিউটারের ইতিহাস উন্নয়নকারী আদমশুমার টিয়ারের মদ্যে নেমে এসেছিলেন।
কম্পিউটারের জনক হিসাবে আদি কর্মচারীর ভূমিকা কি?
কম্পিউটার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মানব উদ্ভব যন্ত্র। এর জন্য কম্পিউটারের জনক চর্ল্স বভেজ প্রথম আদি কর্মচারী এর ভূমিকা খেতে পারেন। তিনি কম্পিউটারের বিভিন্ন উপাদান এবং টেকনোলজি তৈরি করে এবং ভবিষ্যতের জন্য এটির ব্যবহারকারী হিসাবে সামাজিক এবং আর্থিক উন্নয়নের উপর ভারসাম্য বজায় রাখেন। তিনি সমস্ত কম্পিউটার পরিচালকদের প্রথম হিসাবে গবেষণার উপর কেন্দ্রিত ছিলেন।
তাঁর আদর্শ ছিল না কেবল সামাজিক সংস্থাগুলির সেবা করা, বরং আর্থিক উন্নয়নের জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করা হওয়ায় সংস্থা ও ব্যবসাদের লাভ সম্পর্কে প্রযুক্তি উন্নয়ন ব্যাপারে উন্নয়নগ্রস্ত ছিলেন। চর্ল্স বভেজ একজন বিপ্লবী এবং উভয় সামাজিক এবং আর্থিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে কম্পিউটার ব্যবহারের মাধ্যমে মানব সমাজে প্রগতি উন্নয়নের দিকে প্রথম হাত নেড়াতেন।
কম্পিউটার উদ্ভবে সোফিয়া কলের কি ভূমিকা ছিল?
কম্পিউটার যে বিশাল প্রয়োজনীয় উদ্যোগ হিসেবে বিকাশ পায়, সেটি বেশ কয়েকটি বিভিন্ন বিষয়ের মিশে থাকার ফলে হয়েছে। তবে এর একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হলো নতুন প্রোগ্রামগুলি যুক্ত করা যাবে কিন্তু আবশ্যকতা মনে হলেও। ইংরেজি ভাষায় এই ধারণা উঁচুতে সমস্যময় হবে এবং সেটি নিজেকে সমস্যার সমাধান করার জন্য স্থান দেবে। সোফিয়া কলের উদ্ভব হলো সেই চূড়ান্ত উদ্যোগের একটি অংশ হিসেবে।
সে সম্পর্কে জানা হচ্ছে যে এটি প্রথম পদক্ষেপ ছিল কম্পিউটার মানবতার সাথে মিলে যাওয়ার যাত্রার দিকে। এই কম্পিউটার-মানুষ মিলনের উদ্দেশ্য ছিল বিশ্ব পরিস্থিতির চ্যালেঞ্জগুলির মোটামোটি সমাধান করা, এবং সেটি এখনো না হলেও নিশ্চিত ভাবে আমাদের বর্তমান কম্পিউটার বিশ্বকে একটি নতুন দিকে নেতৃত্ব দিয়ে এসেছে।