কম্পিউটার মানে হল টেকসই পদ্ধতিতে ডেটা সংরক্ষণ করা। কম্পিউটারের জনক হিসেবে আদমশুমার বলা হয়ে থাকেন। কিন্তু আদমশুমার নজরেও একটি সম্ভবনা ছিল, যা আজকে পুরো বিশ্ব কম্পিউটারগুলোকে আউট অফ দ্য বক্স দিয়ে ফেলছে। সেই সম্ভবনা হল কম্পিউটার নিজস্ব ধারণা করতে পারবে।
একদিন আদমশুমার একটি কম্পিউটারটি বানিয়ে ফেলেন যা সকল কাজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে করতে পারবে। আদমশুমারের অনেক কথা আজও বিতর্কের বিষয় রয়েছে কেননা অনেকে মনে করেন, কম্পিউটার নজরে আদমশুমারের অবদান বেশি। তবে আমরা সবাই জানি, আদমশুমার ছিলেন কম্পিউটারের ইতিহাসের একজন দিগন্ত।
কম্পিউটারের জনক হিসাবে কারকে প্রমাণ করা হয়?
কম্পিউটারের জনক হিসাবে প্রথম কেউ প্রমাণিত করতে হলে আমরা বাবিজন বিল গেটস কে উল্লেখ করতে পারি। বিল গেটস হচ্ছে মাইক্রোসফট কারপোরেশন এর প্রথম চেয়ারম্যান। বিল গেটস একটি কম্পিউটার বিজ্ঞানী হিসাবে পরিচিত। অনেকের মতো তিনি মডার্ন কম্পিউটার সম্পর্কেও ধারণা করছেন।
কম্পিউটার উন্নয়নে তিনি বিশ্বের শীর্ষ বিজ্ঞানী হিসাবে স্থাপিত হয়েছিলেন। এছাড়াও, আমরা চেয়ার্ল্য ক্লেঙ্গের উল্লেখ করতে পারি যিনি প্রথম প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ বিনামূল্যে তৈরি করলেন। তার সাথে, অ্যালান টুরিং এর নামও লেখা হয় যিনি বিজ্ঞানী ও গণিতবিদ হিসাবে লোকজনের পরিচিত। সরাসরি বলা যায় না অবদানটি কে দেন কিন্তু সিদ্ধান্তটি হয়েছিল অনেক জনের একসাথে।
মেকিনটোশের জনক যারা
কম্পিউটার বিজ্ঞানের সম্মানিত ঘাটক হিসাবে কোন ব্যক্তি দাবি করা হয় সেটি হলেন চার্লস ব্যাবেজ। তিনি মেকিনটোশের জনক হিসাবে পরিচিত। ১৮৯১ সালের আগস্ট মাসে ব্যাবেজ নিজের নির্মিত হিসাব যন্ত্র দিয়ে পাশ্চাত্য পশ্চিমবঙ্গের একটি স্কুলে কাজ করিয়েন। এরপর তিনি নিজের কাছে মোট পাঁচটি মেকিনটোশ তৈরি করেন যা দুটিই নিজে নিজের চিন্তা মতো কাজ করতে পারত।
এরপর তিনি একটি কম্পিউটার সিস্টেম তৈরি করি যা মাইনিং গার্লেট নামে চলে। এই সিস্টেমে ১৮৯৩ সালে ব্যাবেজ একটি লেখা প্রকাশ করেন যা কম্পিউটার বিজ্ঞানের উন্নয়নে অবদানের দিক থেকে খুবই মূল্যবান। এরপরে ব্যাবেজ কম্পিউটার সিস্টেম উন্নয়নে সক্ষম হন। তাঁর দুটি প্রথম মেকিনটোশ আজকে ঝামেলা-বিস্ময় হবেনা যদিও।
তবে তাঁর কাজের মতো উৎসাহজনক এবং সুপ্রবিস্তারিত বিবরণ দেয়া সম্ভবত আমাদের সকলের কাছেই চাইতে পারবেে।
কম্পিউটারকে কম্পিউটার হিসাবে কখন গ্রহণ করা হয়েছিল
আজকাল কম্পিউটার একটি চমৎকার মেশিন যা আমাদের প্রয়োজন মতো প্রক্রিয়া চালাতে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু শুরুর সময় কম্পিউটার ছিল না একটি স্পষ্ট পরিচয় সহ মেশিন। সত্যি কারকে কম্পিউটার এর জনক হিসাবে প্রমাণ করা হয়েছিল? আমরা সবাই জানি, কম্পিউটারকে কম্পিউটার হিসাবে প্রথম গ্রহণ করা হয়েছিল যখন বিফর্তি জামাতরা নিউমেরিক কন্য কেন বিভিন্ন প্রক্রিয়া চালাতে ব্যবহৃত হতে থাকত। এছাড়াও অসংখ্য বিজ্ঞানী, গণিতবিদ এবং প্রোগ্রামার এর মেধার সমন্বয়ে কম্পিউটার এর বিভিন্ন প্রক্রিয়া চালানো হয়েছিল স্বয়ংক্রিয় হিসাবে।
তবে সঠিক প্রমাণ নেই কার হাতে প্রথম কম্পিউটার এটি তৈরি হয়েছিল। একজন ব্রিটিশ গণিতবিদ এবং ফিজিশিস্ট চার্ল্স ব্যাবেজ কম্পিউটারের জনক হিসাবে পরিচিত আছেন যিনি প্রজেক্ট রন্নায়িত করতেন যা কম্পিউটারের স্থায়িত্ব ও ফাংশনিং সম্পর্কে ভেবে তৈরি করা হয়। বিবেচনামূলক বিষয়ে বার্তা যুক্তিসহ লেখা হয়েছে।
প্রথম প্রোগ্রামিং লেখার জন্য ইনপুট সিস্টেম কেমনটি ছিল
আমাদের যেখানে একই মেশিনে নিউমেরিক ক্যালকুলেশন এবং সংখ্যার ঘরে আবেদন দুটি করার জন্য কর্তব্যবিভাজন করা হয়, কম্পিউটার বিশ্বের সমস্ত লেখককে একইভাবে বুঝতে পারে যে কোনও নিউমেরিক লিখলে কেমন বেহেশকে গুলিয়ে চাইতে পারে। যেমন আমরা আমাদের নতুন আইপিএলের টোসট ঠিক করতে ব্যবহার করি, কম্পিউটারও একই মতো কাজ করে। কিন্তু কম্পিউটারের জনক চার্লস ব্যাবেজ একটি নিয়মকানুন তৈরি করেছিলেন যার উপর নির্ভর করে একটি কম্পিউটার গণনা করা যায়। এই নির্দিষ্ট নিয়মগুলি ব্যবহার করে কম্পিউটার সহজে কিছুই বুঝতে পারে এবং সে সঠিক এবং দ্রুত প্রতিক্রিয়া দেয়।
প্রথম প্রোগ্রামিং লেখার জন্য এটি অনেকটা ভাল ইনপুট সিস্টেম ছিল। কারণ এটি অনেকটা সহজ হওয়ার সাথে সাথে অন্যান্য প্রোগ্রামিং পরিষেবা জন্য স্তুতিমূলক।
কোন ব্যক্তি কম্পিউটারের জনক হিসাবে পরিচিত?
বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার জনক আছেন চার্ল্স ব্যাবেজ। ১৮৩২ সালে জন্মগ্রহণ করেন এই ব্যাবেজ। তিনি প্রধানতঃ গণিতের লেখক হিসাবে পরিচিত হন। অধিকাংশ ক্ষেত্রে গণিতের মাধ্যমে তিনি প্রকল্প চালান।
কিন্তু তার মধ্যে একটি ব্যবসায়ী কম্পিউটার প্রকল্প সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হয়। তিনি তার ব্যবহারের জন্য একটি যন্ত্র তৈরি করেন যেটি দেখতেও খুব বড় ছিল। কিন্তু তার জন্য আবিষ্কার বেশি মানেই করেন না। কারণ তার যন্ত্রটি ব্যবহারকারীদের জন্য খুবই একটা অসুবিধাজনক ছিল।
সেই সময়টাতে তিনি প্রথম সম্পূর্ণ কম্পিউটারটি তৈরি করেন যেখানে এক্সটের্নাল প্রোগ্রাম ছাড়াও স্বতন্ত্রভাবে কাজ করত। তার নাম ‘এনাইএম মেশিন’। তিনি এর জন্য একটি আইসিউ দিয়ে যন্ত্রটি কন্ট্রোল করতেন। এই কারণে চার্ল্স ব্যাবেজকে সাধারণত কম্পিউটারের জনক হিসাবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে।
চার্লস ব্যাবেজ
চার্লস ব্যাবেজ কম্পিউটারের জনক হিসাবে পরিচিত ব্যক্তি। তিনি আমেরিকান সাইচলজিস্ট হিসাবে পরিচিত ছিলেন। কম্পিউটারের বিপুল ক্ষেত্রে তাঁর অবদান অলিম্পিক। তিনি কম্পিউটারের মূলত যেসব কাজ করতে হয় তা বুঝে নেওয়ার পর সেই বিষয় সম্পর্কে অন্যান্য কাজ করেননি।
তিনি কম্পিউটারে গবেষণার কর্তৃক একটি নতুন তথ্যবিজ্ঞান উদ্ভব করেন যা অবদান করেছিল পার্সোনাল কম্পিউটারের উন্নয়নে। তাঁর সর্বশেষ কাজ হলো পিএসপি ভাষা, যা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এর জনপ্রিয় লেখক হিসেবে স্বর্ণময় সুপ্রাচীন ক্যালকুলাস নামক বইতে প্রথম প্রকাশ পাওয়া। চার্লস ব্যাবেজ সম্পর্কে আমরা কিছুটা জানলেও তাঁর অবদান সম্পর্কে অনেককেই অজানা। তাঁর বোঝার ক্ষমতা এটিকে বহু সমস্যার সমাধানকে জন্মান করেছে।
তাঁর কাজকাম ও জীবন ইতিহাস বিশ্বব্যাপী পরিচিতি লাভ করা উচিৎ এবং নিয়মিত ভিজিট করা উচিৎ।
আলান টিউরিং
আলান টিউরিং একজন মানবকে তার সমস্যার মুল কারণ খুঁজে বের করে মেশিন সমস্যাগুলোর সমাধান অনেকটা মানবের মতোই করতে পারে। তিনি প্রথম ব্যক্তি হিসাবে কম্পিউটারের নির্মাতার হিসেবে পরিচিত হন। তাঁর ত্যাগব্যাপারী জীবনের গল্প অনেকদিন ধরে প্রচলিত আছে। তিনি একটি মেশিন তৈরি করেছিলেন যার নাম থেকেই কম্পিউটারের নাম হচ্ছে টিউরিং মেশিন।
এটি একটি সাধারণ মেশিন ছিল যা একটি গণনা করতে পারে এবং উত্তরটি সংরক্ষণ করতে পারে। এই মেশিনের নির্মাণ কাজ করে তিনি কম্পিউটার বিজ্ঞানের ইতিহাসে কারিগরী সফলতার উপর একটি পাত্র রাখেন। কম্পিউটার বিজ্ঞান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সেটি আজ আমাদের সমাজে প্রায় সবার জীবনের একটি পর্যায়ে অধিক ব্যবহৃত হয়।
জন ফন নয়মান
কম্পিউটার শব্দটি মূলত কম্পিউটেশন অর্থাৎ গণনা করা থেকে এসেছে। কিন্তু কম্পিউটারের আদি উদ্ভবক কে ধরতে পারেন কি জানেন? সত্যি এটা এতো জনপ্রিয় একটি যান্ত্রিক শব্দ, আমরা যার ব্যবহার নিখুঁতভাবে করে তো জানি, কিন্তু এর উদ্ভব সম্পর্কে আমরা যদি প্রশ্ন করি তবে উত্তর দেওয়া সহজ নয়। প্রথম কম্পিউটারটি বনানো হয়েছিল পিসি (Analytical Engine) নামের একটি যন্ত্র দ্বারা চার্ল্স ব্যাবেজ (Charles Babbage) নামের ব্রিটিশ গণিতবিদ ও প্রযুক্তিবিদ দ্বারা। তখনকার সময়ে কম্পিউটারের সামনে এমন বিশাল একটি ক্ষেত্র ছিল যে সবাই সেই ক্ষেত্রে কাজ করেও অনজানো ছিলেন।
কিন্তু চার্ল্স ব্যাবেজ এর স্বপ্ন ছিল জনসাধারণ মানুষের জন্যে একটি যন্ত্র তৈরি করা। হাতেকলমে একজন সম্পূর্ণ মানুষের সাহায্য ছাড়াই তিনি প্রথম আইডিয়া নিয়ে গণিতমূলক যন্ত্র তৈরি করে এবং কম্পিউটারের উদ্ভব বলে চিহ্নিত হলেন। এখন আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারি যে, কম্পিউটারের জনক চার্ল্স ব্যাবেজ ছিলেন। যিনি নিজেকে একজন গণিতবিদ হিসেবে বর্ণিত হতে পারেন এবং লেখা ও নথি পঠনও উন্নত করেন।
উন্নয়নের দিক থেকে চার্ল্স ব্যাবেজ একজন পরিত্যক্ত নয় তাঁর যাত্রা দেখলে আমরা এই বিষয়টির বিপরীত ধারণা করতে পারি। তিনি প্রথম হিসাব যন্ত্র তৈরি করেছেন যা সহজেই সম্পূর্ণ বিশ্ব ব্যাপী পরিবর্তন এনে দিলেন। এতে নথিপত্র এবং লেখাকে ডাক্তার দেখাতে সময় খরচ হয়না এবং হিসাব সহজেই সম্পন্ন হয়। সুতরাং চার্ল্স ব্যাবেজ কম্পিউটার এর জনক হিসেবে সে লোকজনের একজন যিনি নিজেকে একজন বিশাল একটি জিনিস সহজেই করতে পারেন।
তাঁর স্বপ্ন ছিল যে, কম্পিউটার যেখানে বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যাবহার করা যায়, সেখান থেকে শুরু করে মহাকাশের উদ্যোগ, পাইলটলেস হুবহু বেয়াদব গাড়ি বা ড্রোন এর পরিচালনা পর্যন্ত সব কিছু করা সম্ভব হতে পারে এমন স্বপ্ন দেখছিলেন। “
কম্পিউটার ও তার উদ্ভবের কৌশল
কম্পিউটার একটি তদন্তের উপফল হিসেবে উদ্ভব হয়। আধুনিক সময়ে এটি সর্বাধিক ব্যবহৃত ও প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রে একটি আমুদের হিসেবে গণ্য। সাধারণত একটি কম্পিউটারে সকল কাজ ঠিকমত শক্তিশালী বা প্রভাবশালী কাজ করে তুলতে পারে। একটি কম্পিউটারের প্রস্তুতিতে বিপণন, অফিস কর্ম, ডাটা এন্ট্রি এবং অধিক।
উজ্জ্বল মন মুদ্রণের স্বপ্ন দেখা সম্ভব হয়েছে কম্পিউটারের সাহায্যে। বিশ্বের বেশ কিছু দেশে গোপন শক্তি কম্পিউটারের সাহায্যে নিরাপদ উপযোগী হয়েছে। আরও একটি বৈশিষ্ট্য হল কম্পিউটার বিশ্বের কোথাও থাকতে পারে। পরিকল্পনাসমূহ বন্ধুসমূহকে সম্বলিত করে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আরও সহজ এবং সুবিধাজনক করে ফেলা সম্ভব।
কম্পিউটারের উদ্ভব দিয়ে মানবজন নিজের জীবনটি আরও সুবিধাজনক করে ফেলেছেন।
এনআইএস জলদস্তকার দ্বারা কম্পিউটার কাজ করনোর জন্য প্রথম প্রয়োগ
আজ কম্পিউটার এবং তার ব্যবসায়িক উপযোগ আমাদের জীবনে প্রায় নির্লিপ্ত হয়ে গেছে। কিন্তু আমরা কখনও ভাবিনি যে প্রথমে কম্পিউটারকে কাজ করার জন্য কি ধরণের উদ্ভবন করা হয়েছিল। নবম শতাব্দীর শুরুতেই একটি উন্নয়নশীল জ্ঞানী জলদস্তকারী কম্পিউটার উদ্ভব করেন। তার নাম থেকেই একটি নাম দেয়া হয় কম্পিউটার।
এনআইএস জলদস্তকার নামক একটি বিজ্ঞানী কম্পিউটার কাজ করার জন্য একটি স্টেশনের উপরে অধিকার প্রত্যাহার করেন। তার উপকারিতা একটি উদাহরণ হল প্রথম কম্পিউটার যা বিভিন্ন গণনার কাজ করার জন্য চালিত করা যেত। এনআইএস জলদস্তকার তার বৈশিষ্ট্যগুলি ব্যবহার করে কম্পিউটারকে ফাংশন করে যেতে হয় এবং তার প্রথম কাজ হল বিভিন্ন গণনার জন্য আগ্রহী কাজকর্তা এনআইএস কে নির্দেশ করা।
কম্পিউটার ব্যবহারের উদ্দেশ্য কি ছিল
কম্পিউটার ও তার উদ্ভবের কৌশলটি আজকের সমস্ত উন্নয়নের মূল বিষয় হিসাবে বিবেচনায় উঠে এসেছে। আধুনিক প্রযুক্তি হিসাবে মানে হল কম্পিউটার আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। কিন্তু কম্পিউটার ছিল কি ক্ষেত্রে আবিষ্কারের জন্য তত দরকার ছিল? কম্পিউটার উদ্দেশ্যের একটি পরিবর্তন হিসাবে শুধুমাত্র নথিপত্র লিখতে ব্যবহৃত হয় একটি যন্ত্রে থাকা ছিল না। কম্পিউটারের উদ্দেশ্য ছিল বিভিন্ন কাজের জন্য তাকে ব্যবহার করা, যেমন গাণিতিক কর্ম, তথ্য প্রক্রিয়াকরণ, মানসম্পদ ব্যবস্থাপনা এবং আরও অনেক কিছু।
অতিরিক্তভাবে, কম্পিউটারের সংস্করণ গুলি অতিরিক্ত সুবিধাজনক হয়ে উঠেছে, যা আমাদের জীবনকে আরও সহজ করে দিচ্ছে। দ্রুতগতিতে কম্পিউটার ব্যবহার করা হচ্ছে কোনও উদ্দেশ্যের জন্য, যা আমাদের জীবনকে আরও সরল এবং সুবিধাজনক করে দিয়েছে।
আধুনিক কম্পিউটারের উদ্ভব এবং উন্নয়ন
বিশ্বের সমগ্র প্রগতির কেন্দ্র হিসাবে স্বীকৃতি পেয়ে কম্পিউটারের উদ্ভব হয়েছে। কম্পিউটারের প্রথম উদ্ভব থেকে আধুনিকতর এর বন্ধন পর্যন্ত কম্পিউটার একটি দুর্দশারূপ উত্পাদন্ত। আধুনিক কম্পিউটারের উদ্ভবে বহুল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন চার্লস ব্যাবেজ, জঙ্গ এবং অ্যাডাম স্মিথ। সেই সময় আধুনি ইউনিভার্সিটি তৈরি একটি এচপিই মেশিনের উদ্ভব ঘটে।
তবে আধুনিক কম্পিউটারের উন্নয়নে কয়েকটি প্রধান কারণ রয়েছে যা হলো ইনটেলের চিপ, স্টোরেজ এবং কারেন্ট ডেভেলপমেন্ট। এছাড়াও ডাউনটাউন কম্পিউটিং এবং কার্যকর কম্পিউটিং এর উন্নয়নও আধুনিক কম্পিউটারের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।