কম্পিউটারের প্রকারভেদ হলো অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কম্পিউটার এর টেকনোলজি চলছে খুব দ্রুতগতিতে, এমনকি নতুন নতুন ধরনের কম্পিউটার হয়ে উঠছে। কম্পিউটারের প্রথম রূপ আইবিএম ১৯৪৬ সালে তৈরি হয়েছিল। নিয়মগুলো পালন করে কম্পিউটারের বিভিন্ন ধরণ উতপন্ন করা হয়েছে।
আধুনিক মূল্যে দেখা যায় কম্পিউটার চারটি প্রকার উপস্থিত। যেমন – পারসনাল কম্পিউটার (PC), সার্ভার, মিনি কম্পিউটার এবং যুক্তি প্রযুক্তি ও অতিরিক্ত প্রযুক্তি সমন্বয়ে তৈরি হওয়া ডিজিটাল কম্পিউটার। এই ধরণের কম্পিউটার বিভিন্ন উদ্যোগে ব্যবহৃত হয়। পারসনাল কম্পিউটার সাধারণত একজন ব্যবহারকারীর জন্য বানানো হয়।
সার্ভার হলো এমন একটি কম্পিউটার যা অন্য ডিভাইসের সাথে যোগাযোগ করে ওয়েব হোস্টিং এবং ডাটাবেস ম্যানেজমেন্টে ব্যবহৃত হয়। এর ব্যবহার সাধারণত শেষ নেটওয়ার্ক একটি উদ্যোগে হয়। মিনি কম্পিউটার হল এমন একটি সিস্টেম যা পিছনের জামানার শক্তিশালী কম্পিউটার থেকে কম শক্তিশালী এবং ছোট আকারের হয়। ডিজিটাল কম্পিউটার হল একটি সিস্টেম যা এর সিস্টেমের মাধ্যমে ডিজিটাল সিগন্যাল পরিচালনার জন্য ব্যবহার করা হয়।
“
কম্পিউটার কি?
কম্পিউটার হচ্ছে একটি উপকরণ যা ডিজিটাল এবং আনালগ সংখ্যা প্রক্রিয়া এবং সংরক্ষণ এর জন্য ব্যবহার করা হয়। এর প্রধান কাজ হচ্ছে মেশিন একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম ব্যবহার করে তথ্য প্রক্রিয়া করা। কম্পিউটার বিশ্বব্যাপী নেটওয়ার্ক পরিচালনা ও ইন্টারনেট ব্যবহার দ্বারা সমস্ত এলাকাতে সংযোগ স্থাপন করে এবং সেই উপর বিভিন্ন ধরনের প্রেরণ এবং স্বীকৃতি প্রদান করে। কম্পিউটার আজ আমাদের জীবনের অভিন্ন অংশ।
না শুধু কাজের জন্য বরং খেলার জন্য, শিখার জন্য ও অনেক কিছুর জন্য ব্যবহার করা হয়। সকলেরই আজকে প্রয়োজন প্রয়োজন কম্পিউটারের দরকার মতো হচ্ছে।
কম্পিউটার কি?
কম্পিউটার হলো একধরনের ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি যা তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াকরণ এবং তথ্য নির্দেশনা দেয়। এটি একটি একক উপকরণ যা বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। কম্পিউটারে একটি কনট্রোলার আছে যা সমস্ত কাজ নিয়ন্ত্রণ করে। কম্পিউটারগুলি বিশ্বের প্রায় সমস্ত অংশে ব্যবহৃত হয়, যা কম্পিউটার সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যারে ভেদিত হয়।
একটি সামান্য কম্পিউটার একটি নোটবুক বা ডেস্কটপ হতে পারে এবং একটি বৃহৎ কম্পিউটার একটি সার্ভার হতে পারে যা বড় আকারের তথ্য সংরক্ষণ এবং মূল্যবান তথ্য সরবরাহ করতে সক্ষম। কম্পিউটারে কাজ করার জন্য একটি মাউস এবং একটি কীবোর্ড রয়েছে যা প্রয়োজনীয় তথ্য লিখতে এবং বিভিন্ন কাজ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। গণনাগুলি কিছু স্পেশাল সফটওয়্যার ব্যবহার করে করা হয় যা ব্যবহারকারীর সুবিধার্থে সংশোধনযোগ্য। এটি হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার দুটিতেই ভেদিত প্রণালী ব্যবহার করে।
এই ছোট্ট যন্ত্রপাতি সকল দেশে ব্যবহৃত হয় এবং এর মাধ্যমে সমস্ত বিশ্ব তথ্যের একটি বিশাল ডেটাবেজ তৈরি করে থাকে।”
কম্পিউটারের ইতিহাস
কম্পিউটার হল একটি উপকরণ যা তথা যেকোনো যান্ত্রিক বা মৌসুমী অসম্পুর্ণ কাজকে সহজ করে ফেলে। কম্পিউটার কোনো তথ্য বা ডাটা নিয়ে ভাবনা করতে সক্ষম। কম্পিউটার একটি ডিজিটাল উপকরণ যা ফিডব্যাক সরবরাহ করে এবং ইনপুট সংগ্রহ করে। প্রথমে এটি একটি মেকানিক্যাল উপকরণ হিসাবে উদ্ভাবিত হয়।
তবে সময়ের সাথে এর প্রযুক্তি আরও অদ্যাবধি হতে থাকে। দশকের প্রাথমিক দিনগুলি থেকেই কম্পিউটার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল। এটি আজকাল বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপকরণের মধ্যে প্রথম। বুদ্ধিমান মানুষরা এটি ব্যবহার করে একটি পরিশীলিত, নিরাপদ এবং ফাস্ট উপকরণ তৈরি করতে পারে।
প্রথম কম্পিউটার প্রকৃত বিশাল হিসাব করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এখন কম্পিউটার আমাদের প্রতিদিনের জীবনে একটি স্বাভাবিক উপকরণ হিসাবে পরিচিত।
কম্পিউটার একটি ডিজিটাল উপাদান
কম্পিউটার হল একটি ডিজিটাল উপাদান যা ইলেকট্রনিক ডিজিট সম্পাদন করে। প্রথম দিকে, কম্পিউটারটি সাধারণত একটি কেসিং এর মধ্যে রয়েছে যা একটি পাওয়ার স্যুইচ দিয়ে চালু করা যায়। কম্পিউটারের আরও চারটি মৌলিক ঘটক রয়েছে যা আমরা প্রয়োজন হলে পরিবর্তন করতে পারি। এই ঘটকগুলি হল: ইনপুট উপাদান (যেমন কীবোর্ড, মাউস), আউটপুট উপাদান (যেমন প্রিন্টার, স্ক্রিন), মেমোরি (যেমন হার্ড ডিস্ক, র্যাম), ও প্রসেসর (যেমন সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট বা CPU)।
সব সংকলনকে মিলিত করে কম্পিউটার প্রস্তুত হয় তথ্য প্রক্রিয়া করতে। একে তথ্য প্রক্রিয়ার একটি মাত্র উদাহরণ হল ইন্টারনেট ব্রাউজিং যার মাধ্যমে আমরা কম্পিউটার স্ক্রিনে পর্যালোচনা করতে পারি বিভিন্ন ওয়েবসাইট। তাই সংক্ষেপে বলা যায় যে কম্পিউটার হল একটি উপাদান যা দুনিয়ার বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় তথ্য প্রক্রিয়া করতে এবং সংরক্ষণ করতে।
কম্পিউটারের প্রকারভেদ
কম্পিউটার দুনিয়ায় প্রচলিত বিভিন্ন প্রাকৃতিক এবং লগিক প্রকারে মানে হয়। প্রাকৃতিক কম্পিউটার হল সুদৃঢ় মেশিনের মতো একটি যন্ত্র, যা তার উপকারিতার মধ্যে স্থাপিত প্রসেসর, মেমরি, স্টোরেজ ও আউটপুট এর তথ্য সমূহ ব্যবস্থাপনা করতে পারে। এর বিপরীতে লগিক কম্পিউটার হল বৈশিষ্ট্যযুক্ত নার্ভ সেলগুলির সংস্থান। কম্পিউটারের আরও অনেক প্রকার রয়েছে, যেমন সার্ভার, ডেস্কটপ, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট ইত্যাদি।
প্রত্যেকটি কম্পিউটারই নিজস্ব বৈশিষ্ট্য এবং ক্ষমতা সম্পন্ন একটি বিষয়। সাধারণত একটি পিসি বা ডেস্কটপ কম্পিউটার হল হার্ডওয়্যার সেটআপ দ্বারা যা ডেস্কটপ জমা এবং একটি মনিটার, কীবোর্ড। ট্যাবলেট এবং ল্যাপটপও পিসিতে থেকেই উদ্ভব হয়েছে এবং তাদের একটি উপাদান হিসেবে স্ক্রিন থাকে যা ডেস্কটপ সামগ্রী সেটের ডিসপ্লে এর মধ্যে ব্যবহার করা হয়। একক সবচেয়ে জনপ্রিয় কম্পিউটার দ্বি-প্রকারের হল ডেস্কটপ এবং ল্যাপটপ।
“
পোর্টেবল কম্পিউটার
আজ প্রযুক্তির এক পরিবর্তনশীল জগত এঁকে উঠছে এমন সমস্ত বিষয়ের একটি হলো কম্পিউটারের প্রকারভেদ। কম্পিউটার প্রকারভেদ মূলত চারটি – সুপার কম্পিউটার, মেইনফ্রেম কম্পিউটার, মাইক্রো কম্পিউটার এবং পোর্টেবল কম্পিউটার। একটি পোর্টেবল কম্পিউটার হলো এমন একটি কম্পিউটার যা চার্জারের ব্যবহার করে যেখানেই নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী নিতে পারি। এখন এই পোর্টেবল কম্পিউটার হয়ে উঠেছে নেটবুক, ট্যাবলেট, ই-রিডার, ইন্টারনেট বার, ফোন, ল্যাপটপ ইত্যাদি।
এসবই উদাহরণ হিসেবে দেওয়া যায় পোর্টেবল কম্পিউটারের। এই নতুন প্রযুক্তির সাহায্যে আজকাল মানুষ একটি কম্পিউটার তৈরি করে নিজের দৈনন্দিন কাজ সম্পাদন করতে পারে এবং অনেক কিছু শিখতে সক্ষম হয়। তাছাড়া পোর্টেবল কম্পিউটারের জন্য খুব সুবিধাজনক একটি বৈশিষ্ট্য হলো এর সাথে সাথে আমরা অনলাইনে একটিং সংগ্রহ করে রাখতে পারি এবং যেকোনো সময় আমাদের প্রয়োজন অনুযায়ী তা ব্যবহার করতে পারি। এই প্রযুক্তির এখন সকল মানুষ কম্পানি, স্কুল, কলেজ, ব্যাংক, অফিস ইত্যাদিতে ব্যবহার করে তাদের কাজ সম্পাদন করছেন।
ডেস্কটপ কম্পিউটার
কম্পিউটার দুনিয়ার এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ। আজকে যেকোন দেশে এর ব্যবহার একটি স্বাভাবিক ব্যাপার। কম্পিউটার এর প্রকার ভিন্নভাবে বিভক্ত করা যায়। প্রথমেই কম্পিউটারের জন্যেই নামটি আসে- ডেস্কটপ।
ডেস্কটপ কম্পিউটার হল উচ্চশিক্ষার জন্যে বা বিশেষ প্রযুক্তি দ্বারা চালিত অফিস সহ বিভিন্ন ধরনের কাজ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এদের শর্ত হল স্থাঈ জায়গায় স্থাপিত নির্দিষ্ট সিস্টেম। ডেস্কটপ কম্পিউটার বোধহয় আমাদের ঘরের ডেস্কে থাকা অথবা অফিসে থাকা একজনের জন্যে যা স্থাপন করা। ডেস্কটপ কম্পিউটার মূলত দুটি ভাগে বিভক্ত হয় সেখানে একটি পাওয়া হয় টাওয়ার ইউনিট যার মাধ্যমে সকল ধরনের প্রক্রিয়া হয়।
আরেকটি জায়গায় মনিটর সেট করে থাকা। সাধারণত ডেস্কটপ কম্পিউটার হিসেবে সকলেরই পরিচিত হয়- উইন্ডোজ কম্পিউটার। পাঠকগণ কম্পিউটার থেকে সম্পর্কিত তথ্য জানার পর আশা করা যায় যে কম্পিউটারের প্রকারে বিভিন্ন ক্যাটাগরি আছে। এছাড়া ডেস্কটপ কম্পিউটার সিস্টেম ইউনিটে আলাদা- আলাদা কাজ করতে পারে এবং হার্ডওয়্যারও আলাদা করে সাজানো যায়।
ল্যাপটপ
কম্পিউটার একটি সাধারণত নথিভুক্ত এবং একটি উন্নত মেশিন যা ডেস্কটপ, নোটবুক এবং ল্যাপটপের সাথেও বিভিন্ন প্রকার হিসেবে সেট করা যায়। ল্যাপটপ একটি পরম সহজ ইউজার ইন্টারফেস দেওয়া হচ্ছে আবিষ্কৃত এবং জনপ্রিয় আইটেম যা কম্পিউটারের ব্যবহারকারী সীমাবদ্ধ না করতে পারে। কম্পিউটারের বিভিন্ন প্রকার শব্দার্থ নেয়ার জন্য মূলত তিনটি প্যার্ট থাকে। এগুলি হল ডেস্কটপ কম্পিউটার, নোটবুক এবং ল্যাপটপ।
ডেস্কটপ কম্পিউটার একটি বিশাল অ্যারগানাইজ্ড সামগ্রী যা মাউন্ট হচ্ছে একটি ডেস্কে এবং নোটবুক ছোট হতে আসলে মোবাইল কম্পিউটার হিসেবে পরিচিত। ল্যাপটপ এই দুটি প্যার্টের মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচিত হল একটি পোর্টেবল বহনযোগ্য কম্পিউটার।
ট্যাবলেট
কম্পিউটারের প্রকারভেদ সম্পর্কে কথা বলতে গেলে ট্যাবলেট একটি বেশ পছন্দকৃত উপাদান। ট্যাবলেট হল এমন একটি সম্পূর্ণ নতুন কম্পিউটার যা আধুনিক জীবনের প্রতিদিনের জন্য উপযুক্ত জিনিস। আমরা একাধিক ব্র্যান্ডের ট্যাবলেট দেখতে পাই – একই পণ্যের সাইজ মূল্য নির্ধারণ হতে পারে না। কিন্তু ট্যাবলেটগুলি সাধারনত একটি স্ক্রিন এবং কম্পিউটার লেপটপের মতন আধুনিক ওপেন সিস্টেম ব্যবহার করে থাকে।
ট্যাবলেট কাজ করা আরও সহজ হয়। এটি একটি চিকন স্ক্রিন দিয়ে সকল আবশ্যক অ্যাপ্লিকেশন চালাতে পারে এবং ম্যালটিটাসকে মোটামুটি যে সমস্ত কাজে পার হল বলা যায় না। আর নতুন স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট এখন অনেক সময় একইভাবে পরিষেবা প্রদান করতে পারে।
সার্ভার
আমাদের কম্পিউটারে সমস্তকিছু টেকনোলজিতেই বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে। এই প্রকারগুলোর মধ্যে অনেকেরই মধ্যে একটি মুল পাতা থাকে – সার্ভার। এমনকি আপনার যে মোবাইল ফোন আছে তার পছন্দে অনেকগুলির কম্পিউটারের সার্ভার আছে। কম্পিউটারের নজম আলম হয়েছে অনেকেই যারা একটি সার্ভার ব্যবহার করে দেখেছেন।
প্রতিটি সার্ভারের একটি নির্দিষ্ট কাজ থাকে। যেমন, যেকোনো একটি ওয়েবসাইট যখন আমরা ওপেন করি তখন ওই ওয়েবসাইটের ফাইলস সার্ভার থেকে পাঠানো হয়। ফলে আমরা দেখতে পাই ওই ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট। এরকমভাবে কম্পিউটারের বিভিন্ন সার্ভারগুলোর মাধ্যমে আমরা প্রায় সকল টেকনোলজিক সেবা ব্যবহার করি।
সার্ভারের প্রযুক্তির মাধ্যমে আমরা ডেটা স্টোর করি, অনলাইন গেম খেলি, ওয়েবসাইট দেখি এবং আর অনেক কিছু করি। তাই কম্পিউটারের প্রকারভেদ সম্পর্কে জানতে হলে সার্ভারের প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণা নেওয়া জরুরি।