কম্পিউটারের সাধারণ ট্রাবলশ্যুটিং জেনে রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কেন?

কম্পিউটারের সাধারণ ট্রাবলশ্যুটিং জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করার সময় সামনে উঠতে পারে। এটি সাধারণত অনেক সমস্যার মূল হতে পারে, যা সমাধান করা অত্যন্ত সহজ নয়। একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে ট্রাবলশুটিং শুরু হলে প্রথমে আপনাকে সমস্যাটি ঠিকই বুঝতে হবে। এছাড়াও, কম্পিউটারের ট্রাবলশুটিং জেনে না থাকলে উচ্চতর সমস্যার সম্মুখীন হতে হতে উপসর্গ হতে পারে।

একজন কম্পিউটার ব্যবহারকারী হলে, আপনাকে কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় সার্ভিসেও ভরসা করতে হবে। তবে, সেই সমস্যাগুলি আপনি নিজেও পরিষ্কার করতে পারেন। তাই সমস্যাটি সমাধান করার আগে কম্পিউটারের ট্রাবলশুটিং শেখা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

কম্পিউটারের সাধারণ ট্রাবলশ্যুটিং সম্পর্কে জানা

সকল কম্পিউটার ব্যবহারকারীকে সাধারণ ট্রাবলশ্যুটিং জানা দরকার। এটি অনেকগুলি সমস্যার উপশম করতে সাহায্য করবে। সমস্যাটি বিশ্বাসযোগ্যভাবে সমাধান করার জন্য কম্পিউটারের কিছু ন্যাগেটিভ ফাংশন সংক্রান্ত কিছু জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। এদেরমধ্যে কিছু রিসোর্স অধিকারপ্রাপ্ত ব্যবহারকারীদের দক্ষ হতে হবে।

স্পষ্টতা এবং বিস্তার দুটি জন্য সমস্যাটি নিরসন করা কমটি মাস্তিষ্কে বাধা দেয় কিন্তু সহজে করা যায়। একটি উদাহরণ দিয়ে ব্যাপারটি বুঝানো সম্ভব। যদি আপনার কম্পিউটার থেকে ইনটারনেট কানেকশন বন্ধ হয়ে গেছে এবং আপনি কোনও সমস্যার কারণ জানতে না পারেন, তখন আপনি কী করবেন? আপনি আপনার রাউটার পুনরায় শুরু করতে পারেন বা কম্পিউটারটি পুনঃলোড করতে পারেন। এই মাধ্যমগুলি ব্যবহার করে সমস্যাগুলি সমাধান করুন।

কম্পিউটারের সমস্যার কারণ

কম্পিউটারে সমস্যা হলো অন্যকারণে কি এসব সাধারণ ট্রাবলশ্যুটিং সেটার কারণ হলো শক্তি সরবততা, সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার, নেটওয়ার্ক সমস্যা এবং উপস্থাপন সম্পর্কিত সমস্যা। সম্প্রতি কম্পিউটার ব্যবহার করা একটি সাধারণ জিনিস হয়ে উঠছে। কিন্তু কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যার কারণ অনেকটা পরিষ্কার না। শক্তি সমস্যা সম্পর্কিত একটি সাধারণ সমস্যা হল কম্পিউটারে পাওয়া হার্ডওয়্যার সমূহ যেমন সিস্টেম ফ্যান, পাওয়া যায়নি।

পৃথিবীর সর্বাধিক শক্তিমঞ্জুষ উপকরণ হচ্ছে কম্পিউটার। কম্পিউটারের সকল উপকরণ একসাথে কাজ করে এবং অনেকটা সংশ্লিষ্ট হয়। এই সকল উপকরণ সম্পর্কে সঠিক পরিচয় না থাকলে এসব সমস্যা উদ্ভব হতে পারে। অর্থাৎ আপনার কম্পিউটারটি কিনা পারফেক্টলি কাজ করে সেটি হার্ডওয়ার এর প্রস্তুতি ও সঠিক ইনস্টলেশন কার্যক্রম বা কম্পিউটারের সিস্টেম সম্পর্কে সঠিক ধারণা না থাকলে সেটির নিয়মিত শুটডাউন হতে পারে।

সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার সমস্যার সাথে আপনার নেটওয়ার্ক সমস্যাও থাকতে পারে। নেটওয়ার্ক সমস্যা সাধারণত ইন্টারনেট কানেকশন সম্পর্কিত হয়। অন্যকারণে অবৈধ কপি সফটওয়্যার ইনস্টল করে থাকা এবং সিস্টেম ট্রাই করা হয় এসবও কম্পিউটারের সমস্যার কারণ হতে পারে এবং সেটি ঠিক করার জন্য কম্পিউটারের সাধারণ ট্রাবলশ্যুটিং করা প্রয়োজন।

সমস্যার আকার

কম্পিউটার একটি সফটওয়্যার থেকে শুরু হয় এবং সফটওয়্যার প্রভাবিত হয় একটি প্রক্রিয়াকে। প্রক্রিয়াটির সাথে সম্পর্কিত যে কোনও সমস্যার উৎপন্ন হওয়ার কারণ হতে পারে এমন কিছু তথ্য কম্পিউটারে সংরক্ষণ করা হয় না। সমস্যার আকার একটি বিশাল বিষয়, যা বিভিন্ন সমস্যার উৎপন্নতা এবং সে প্রভাব পরিমাপ করে। কম্পিউটারের মধ্যে সমস্যার আকার আমাদের জ্ঞান ও কাজের দক্ষতার উন্নয়নে কাজ করে এবং আমরা শেখার জন্য তাকে কিছু স্বমূল্যের উপাদান প্রদান করতে পারি।

আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারি যে কোনও সমস্যার সমাধানের সময় প্রথমতঃ যে কোনও সংক্ষিপ্ত সমস্যার উৎপন্নতা পর্যবেক্ষণ করা উচিত। তারপরে কিছুটা ভাল পরিচিত এবং বিস্তৃত অ্যানালাইসিস করে নিক্ষিপ্ত করতে হবে।

See also  পিডিএফ ফাইল (PDF File) এবং ই-বুক রিডার (E-book Reader) কি?

সমস্যার নির্ণয় করা

কম্পিউটার সাধারণত ব্যবহৃত বিষয় যা কিন্তু খুবি সহজে সমস্যা হতে পারে। কম্পিউটারের পার্থক্য এবং অনেক ধরণের সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার সমস্যার কারণে সমস্যা উত্পন্ন হয়। কম্পিউটারের সমস্যা নির্ণয়ের জন্যে প্রথমেই মাসিক কাজের সময় থেকে চেষ্টা করা উচিত। অধিক দিন যখন কম্পিউটার দিয়ে কোন কাজ করা না যায়, ইন্টারনেট সংযোগ ভালোভাবে ছাড়া থাকলে সেটি সাধারণত দুই জিনিসের কারণ হতে পারে।

সংগ্রহের জন্যে কম্পিউটারের মনিটর, মাউস ও কিবোর্ড এবং সংযোগ ক্যাবল ভালোভাবে যাচাই করতে হবে। অনেকে সমস্যা নির্ণয় করার জন্যে আরেকটি কম্পিউটার অথবা অন্যান্য উপকরণ ব্যবহার করে। কম্পিউটারের সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্যা থাকলে, গ্রাফিক্স কার্ড এর ফ্যান, র‌্যাম বা হার্ড ড্রাইভ এর পাঁচ থেকে ছযটি ব্যাপার সমাধানকারী হয়ে যেতে পারে। সাধারণত সমস্যা সমাধানের জন্য টুলবারে ক্লিক করুন এবং সিস্টেমের মেজাজ এর জন্য জানুন যখন সমস্যাটি হয়।

সাধারণ ট্রাবলশ্যুটিং করার পদক্ষেপ

সাধারণতঃ আমরা আমাদের ব্যবহারযোগ্য সফটওয়্যার, গেমস বা মোবাইল এ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করার সময় নানা সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকি। এসব সমস্যার সমাধানের জন্য সিস্টেমের প্রশ্নব্যাধার করার পদক্ষেপ হল ট্রাবলশুটিং। এটি একটি প্রস্তুত পন্থা হয় যা পরিকল্পনা করা হয় যাতে বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করতে হয়। সাধারণতঃ ট্রাবলশুটিং করার সময় একটি পরিচিত পদক্ষেপ হল সিস্টেমের পুনরাবৃত্তি করা।

যদি এই পদক্ষেপ কার্যকর না হয় তবে এই সুযোগ আবার পুনরাবৃত্তি করার জন্য সম্ভবত আবশ্যক হতে পারে। অন্য একটি কার্যকর পদক্ষেপ হল বিশ্লেষণ করা। এটি প্রবল সমস্যার জন্য সমাধানের সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। একজন সফটওয়্যার ডেভেলপার হলে আপনার জন্য ট্রাবলশুটিং করার পদক্ষেপের পরে এটির উপর ভিত্তি করে আপনি প্রবল সমস্যার সমাধান করতে পারেন।

উইন্ডোজ কম্পিউটারের ট্রাবলশ্যুটিং পদক্ষেপ

উইন্ডোজ কম্পিউটার ব্যবহার করতে থাকা সাধারণ কিছু সমস্যার সমাধান করার জন্য ট্রাবলশ্যুটিং পদক্ষেপ অনুসরণ করা উচিত। সমস্যার ধরণ অস্বচ্ছতা, ইন্টারনেট সংযোগ সমস্যা, লোকাল ডিস্ক স্পেস সমস্যা এবং অ্যান্টিভাইরাস সংক্রমণ সংযোগের সমস্যার মধ্যে থাকতে পারে। সমস্যাটি আসল করনের পূর্বে সর্বপ্রথম উইন্ডোজ কম্পিউটার রিস্টার্ট করা যেতে পারে। তারপরে সমস্যার কারণ খুঁজে নিতে হবে।

যদি কোনও নতুন সফটওয়্যার ইনস্টল করার পূর্বে সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে সফটওয়্যারটি আবার রিমুভ করে পুনরায় ইনস্টল করা করে দেখা যেতে পারে। আবার লোকাল ডিস্ক স্পেস সমস্যা সমাধানের জন্য বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়াও একটি অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ইনস্টল করে সমস্যাটি সমাধান করা যেতে পারে। সাধারণতঃ একটি সমস্যার সমাধানে উইন্ডোজ কম্পিউটার রিসোর্সের ব্যবহার সঠিকভাবে বাড়িয়ে নিতে হয়।

এছাড়াও কম্পিউটার জেনে নিতে হয় যেভাবে উইন্ডোজ ফাইল এবং ফোল্ডারগুলি কপি করা যায় এবং সিকিউরলি ডিলিট করা যায় না। এই ধরনের ট্রাবলশ্যুটিং পদক্ষেপ নিয়ে কম্পিউটার চালানো সহজ সাধারণ হচ্ছে।

ম্যাক কম্পিউটারের ট্রাবলশ্যুটিং পদক্ষেপ

আজকে আমরা আপনাদের জন্য ম্যাক কম্পিউটারের ট্রাবলশ্যুটিং পদক্ষেপ নিয়ে লেখা করেছি। যদি আপনি ম্যাক কম্পিউটার ব্যবহার করেন তবে সময়ের সাথে কম্পিউটারে সমস্যা নির্ণয় করা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ। আমরা আপনাদেরকে সাহায্য করতে চাই তাই আমরা এখানে কিছু ট্রাবলশ্যুটিং পদক্ষেপ বিস্তারিত তুলে ধরব।

See also  মিডরেঞ্জ সিস্টেম (Midrange System) কি? মিডরেঞ্জ সিস্টেমের সুবিধা, অসুবিধা।
প্রথমে আপনি চেক করুন যে আপনার কম্পিউটার ঠিকঠাক কাজ করছে কিনা।

আপনি একটি নতুন কম্পিউটার কিনেছেন কিংবা একটি ব্যাবহৃত কম্পিউটার ব্যবহার করছেন তাহলে কম্পিউটারটি শুরু হয়ে গেছে কিনা তা নিশ্চিত করে নিন। আপনি একটি ডিসকেট ড্রাইভ ব্যবহার করেন কিংবা কম্পিউটারে একটি হার্ডডিস্ক আছে তাহলে জেনে নিন যে ডিস্ক ঠিকঠাক চলছে কিনা। আরেকটি পদক্ষেপ হল প্রতিনিয়ত আপনার কম্পিউটারের সিস্টেম সফটওয়্যারের উন্নয়ন চেক করুন। হ্যাঁ, আপনি ভালোভাবে কিন্তু অনেক সময় আপনার কম্পিউটারের সিস্টেম সফটওয়্যার বার করে দিন না।

এটি আপনার কম্পিউটারের কাজের স্ডাকবেক হিসাবে কাপড় বা কিছু জন্য যা আপনি স্পেশালি নিবন্ধিত না করেছেন। আপনি নিয়মিতভাবে সিস্টেম সফটওয়্যার উন্নয়ন করে নিন যেমন ওয়ানড্রাইভ, মেক অপারেটিং সিস্টেম এবং প্রতিটি কম্পিউটার এপ্লিকেশন। শেষ করে আপনি চেক করতে পারেন যে আপনার কম্পিউটার বিভিন্ন উপায়ে চালনা করাতে পারে কিনা। আপনি সব কিছু সঠিকভাবে কনফিগার করেছেন কিন্তু এখনো কম্পিউটারটি আপনার সামনের কাজে সমর্থ না হলে যে কিছু ঠিক না হয়ে গেছে সে সমস্যার সমাধান করতে ব্রাউজার, ইমেইল এপ্লিকেশন এবং অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশন চেক করুন।

এই ছোট্ট টিপসগুলি অনুসরণ করে আপনি আপনার কম্পিউটারের সমস্যা সমাধান করতে পারেন। কোন প্রকার সমস্যার জন্য আপনি সামনের কিছু অন্য উপাদান নিয়ে হতাশ হয়ে না থাকুন। সমস্যাগুলি ক্ষমতার সাথে সমাধান হবে চিন্তা করুন কিন্তু নীচের লিংকগুলি দেখে নিন, আমরা আশা করি তারা আপনার সাহায্য করবে।

কম্পিউটারের দিকনির্দেশনা বই অনুসরণ করা

কম্পিউটার সমস্যার সমাধানে অধিকাংশ সময় সেরা উপায় হলো সাধারণ ট্রাবলশ্যুটিং করা। কিন্তু আমরা সাধারণত প্রবল থাকি যখন আমাদের প্রয়োজন হয় উপকারী সমাধান বের করতে। তাই আমরা একটি ভাল এবং কার্যকর পদক্ষেপের সাথে শুরু করতে পারি। প্রথম থেকেই আমরা কম্পিউটারের ডিভাইস সংযোগ সামগ্রী পর্যবেক্ষণ করতে সমস্যাটি সমাধান করব, তাহলেই সেই সমস্যা হতে পারে।

সেক্ষেত্রে আমরা করবো সংযোগ কে পুনরায় পরীক্ষা করবে। একটি ফ্লাট কেবল সঠিক ভাবে সংযোগ না হওয়া পর্যন্ত বেশ কিছু সমস্যা হতে পারে, এই ধাপটি সম্পন্ন হলে আমরা আবার যাচাই করবো কি সমস্যা রয়েছে। যদি সমস্যাটি ঘূর্ণিঝড় সুষম না হয় তবে আমরা অন্য একটি উপায় ব্যবহার করতে পারি। পরিসংখ্যান করে সমস্যার স্থান খুঁজে নিলে আমরা ব্যবহারকারী দ্বারা একটি সমাধানের পদক্ষেপ ধারন করতে পারি।

একটি উদাহরণ দিয়ে বোঝার চেষ্টা করা যাক। আমরা ব্যবহারকারীকে প্রশ্ন করছি হ্যাকার কোড লিখার জন্য কী ধরনের কোন এরর মেসেজ দিচ্ছে। ব্যবহারকারী স্ক্রীনশট জমা দিবে এবং তাদের সমস্যা সম্পর্কিত বিশদ তথ্য দিবে। আমরা আবার ব্যবহারকারীর মেশিনে রিমোট এক্সেস করব এবং সমস্যার মূল্যায়ন করব।

একবার স্ক্রিনশট যাচাই করা না হলে আমরা অন্য উপায় ব্যবহার করতে পারি যেমন ডিফল্ট কনফিগারেশন রিসেট করা এবং হার্ডওয়্যার ডায়াগনোসটিক। এই মূল্যায়ন ধাপ সমাপ্তি হলে, সমস্যা সমাধান করা আচরণকারী এবং সন্দেহভাজন হয়ে যায়। এই একটি সম্পর্কিত বিন্যাস সামগ্রীটি নিয়ে এই টিউটোরিয়াল সমাপ্ত হয়ে যাবে।

Leave a Comment