কম্পিউটার একটি সিস্টেম যা তার সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার দ্বারা কাজ করে। হার্ডওয়্যার হল কম্পিউটারের অংশগুলি যা সাধারণত ঠিকানাটা অর্থ করে। এই অংশগুলির উদাহরণ হল কম্পিউটারের প্রসেসরসহ আইসিও, র্যাম, হার্ডডিস্ক, মাউস, কিবোর্ড, মনিটর ইত্যাদি। সফটওয়্যার অন্যদিকে কম্পিউটারের কাজের প্রয়োজনীয় সংগ্রহশক্তি ও লজিক ছাড়াও কাজ করতে পারে।
সফটওয়্যারের উদাহরণ হল ওএস, এক্সপ্লোরার, ফোটোশপ ইত্যাদি। একটি কম্পিউটার শুরু হলে তার আরম্ভিক পর্যায়টি POST নামে পরিচিত। POST শব্দটি Power-on Self Test এর সংক্ষিপ্তরূপ। POST কম্পিউটার এর হার্ডওয়্যারের চেক করে তার স্থিতি নির্ধারণ করে।
যদি দিক দিকে যে কোন কিছু সমস্যা থাকে, তবে এর জন্য কম্পিউটারের BIOS (Basic Input/Output System) এর মাধ্যমে সমাধান দেয়া হয়। এবার আপনার কম্পিউটারে আরও বেশি জানা জরুরি।
হার্ডওয়্যার কি?
হার্ডওয়্যার হল কম্পিউটারের সমস্ত ভার্তিক ভারবহনকল যা বিভিন্ন কম্পিউটার সিস্টেম কম্পোনেন্ট জোড়া থাকে। এর মধ্যে মাত্র সিস্টেমের প্রক্রিয়া চালু করতে থাকা কম্পোনেন্ট নয়, বরং এটি যে সমস্ত অংশগুলি আছে যা সিস্টেম পরিচালনার জন্য আবশ্যক। উদাহরণস্বরূপ, একটি কম্পিউটারের একটি হার্ডডিস্ক এবং একটি প্রসেসর প্রথম মনে হতে পারে যে সুবিধাজনক সামগ্রী। তবে ইতিমধ্যে আরও অনেক কিছু যুক্ত থাকে যা কিছুটা আবশ্যক এবং নির্দিষ্ট সময়ে এই সামগ্রী প্রসিদ্ধ হয়ে আসে।
একটি কম্পিউটারে কাজ করা হার্ডওয়্যারের দ্বারা পরিগণনা, স্টোরেজ, ফাইল শেয়ারিং এবং মাল্টিটাস্কিং উল্লেখযোগ্য কম্পিউটার কাজকর্ম সম্পর্কে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ পাওয়া যায়। সুতরাং, একটি কম্পিউটারের ভালভাবে কাজ করার জন্য, এটি মূলত উপস্থাপন সম্পন্ন হওয়া হার্ডওয়্যারের উপর নির্ভর করে।
হার্ডওয়্যার হলো কম্পিউটারের যে সকল অংশ যেন স্থায়ীভাবে রয়েছে এবং যে অংশগুলো আমরা ছোট করতে পারিনা।
হার্ডওয়্যার হল কম্পিউটারের অংশ যেগুলো প্রকৃত জীবনের মতো স্থায়ীভাবে রয়েছে। যেমন বোর্ড, প্রসেসর, হার্ড ডিস্ক, র্যাম, স্ক্রিন, কীবোর্ড, মাউস, প্রিন্টার ইত্যাদি। আপনি নাও দেখতে পারছেন যে এই অংশগুলো খুবই বড় এবং প্রচুর কম্পিউটার সংযোগ করা হয় যেন দূরত্ব কম হয়। একটি কম্পিউটারের আকার ছোট করা যায় কিন্তু সেটির হার্ডওয়্যার না! হার্ডওয়্যার সম্পর্কে আরও বেশি জানতে চাইলে, আমরা আরও উদাহরণ দিয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করতে পারি।
যেমন যদি আপনার ল্যাপটপের ব্যাটারি শেষ হয় তাহলে আপনি তার সাথে আরও কম্পিউটারের অংশগুলো ছাড়া কাজ করতে পারবেন না। এতে সহজেই বুঝতে পারবেন, হার্ডওয়্যারের গুরুত্ব কম্পিউটারের জন্য কতটা বেশি!
এটি ইলেকট্রনিক্স উপাদানগুলি, লজিক বোর্ড, কনেক্টর এবং কেবল ও জ্যাক সহ সংযুক্ত করা হয়ে থাকে।
হার্ডওয়্যার হচ্ছে সফটওয়্যারের বিপণিতে ব্যবহৃত হয়ে থাকা উপাদানগুলির সমষ্টি। এটি ইলেকট্রনিক্স উপাদানগুলি, লজিক বোর্ড, কনেক্টর এবং কেবল ও জ্যাক সহ সংযুক্ত করা হয়ে থাকে। হ্যার্ডওয়্যার একটি জনপ্রিয় পণ্য এবং সেটি আমাদের প্রতিদিনের জীবনে ব্যবহার করা হয়। আমরা বিভিন্ন ধরনের হার্ডওয়্যার ব্যবহার করি, যেমন কম্পিউটার এবং মোবাইল ফোন ইত্যাদি।
একটি কম্পিউটারে হার্ডওয়ার সেট একত্রিত হলে সেটি সঠিকভাবে কাজ করবে এবং নিরাপদ হবে। কম্পিউটার ব্যবহারে মোটামুটি তিনটি হার্ডওয়্যারের দরকার হয় যারা হলো স্টোরেজ ডিভাইস, সিপিইউ এবং র্যাম। হার্ডওয়্যার ব্যবহার করে আমরা অপারেটিং সিস্টেম ও ভিডিও গেমস খেলতে পারি, অ্যাপ্লিকেশন লার্ন করতে পারি এবং ইন্টারনেট সার্ফিং করতে পারি। হ্যার্ডওয়্যার দ্বারা একটি ডিভাইসের সমস্ত কাজ নির্বাহ করা হয়, যা সফটওয়্যার দ্বারা না করা যায়।
সেটি একটি শক্তিশালী বা স্লো ডিভাইস হওয়ার একটি কারণ হতে পারে। একটি প্রোগ্রাম চালানোর সময় সফটওয়্যার স্লো থাকলে আমরা ইনপুট আউটপুট সম্পর্কিত সমস্যার সম্মুখীন হতে পারি। সামনে আসলে আরও উন্নয়নশীল হার্ডওয়্যারের উপযোগীতা থাকবে যা আরও সুবিধা এনে দিবে। সেটি ভবিষ্যতে আমাদের জীবনধারা আরও সহজ করবে এবং আমরা ওয়েব সার্ভিস দিয়ে বিভিন্ন ধরনের উপাদান পেতে পারব যা আমাদের জীবন আরও সুবিধাজনক করবে।
সফটওয়্যার কি?
সফটওয়্যার হল সম্পূর্ণটা ডিজিটাল সিস্টেম যা কম্পিউটার, স্মার্টফোন, ট্যাবলেট এবং অন্যান্য ডিজিটাল প্রযুক্তিগুলির মাধ্যমে ব্যবহার করা হয়। এটি প্রোগ্রামিং ভাষাসমূহ এবং কম্পিউটার এবং উপকরণসমূহের মাধ্যমে অভিজ্ঞতার একটি সংজ্ঞা যা অনুকরণ করে ডিভেলপ করা হয়। সফটওয়্যার সাধারণত ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন কাজ সহজ করার জন্য তৈরি করা হয় যেমন অফিস এক্সেস, ওয়ার্ড এবং এক্সেল। সফটওয়্যারের উদাহরণ হিসাবে আপনি ফেইসবুক, টুইটার এবং ইউটিউব প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারেন।
সফটওয়্যার একটি মূল্যবান প্রযুক্তি এবং সমস্যার সমাধানে জনপ্রিয়। এটি ব্যবহারকারীদের জন্য নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যের জন্য তৈরি হয় এবং গ্রাহকদের জন্য প্রকৃত উচিত সম্পদ তৈরি করে সার্ভিস দেয়।
সফটওয়্যার হল কম্পিউটারের অংশ যা প্রোগ্রাম এবং কোড দ্বারা বানানো হয়।
সফটওয়্যার হল একটি কম্পিউটার অংশ যা আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করতে সহায়তা করে এবং আপনার একটি নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদনে সাহায্য করে। সফটওয়্যার তৈরি করা হয় কোড এবং প্রোগ্রাম ব্যবহার করে। আপনার যখন একটি সফটওয়্যার ইনস্টল করা হয়, তখন আপনি সেটি উপযুক্ত ভাবে ব্যবহার করতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, ফেসবুক একটি সফটওয়্যার যা আপনাকে সমস্যার সমাধান করতে সাহায্য করে এবং আপনার অন্য লোকদের সাথে যোগাযোগ করতে দেয়।
একটি অন্য উদাহরণ হল অপারেটিং সিস্টেমসমূহ। এগুলি আপনার কম্পিউটারের মুল কার্যকারিতার জন্য দরকার এবং নির্দিষ্ট কাজগুলি সম্পাদনে সাহায্য করে। সফটওয়্যার হল একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনার দৈনন্দিন জীবনকে একটু সহজ ও কমপ্লিকেশানহেন্দ্রিত করতে সাহায্য করে।
এটি সাধারণত লেখা, বানান, ফর্ম্যাট করা এবং প্রয়োগ করা হয়।
সফটওয়্যার হল একটি প্রোগ্রাম যা একটি সিস্টেম বা ডিভাইসে চালানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়, যেমন কম্পিউটারে একটি অপারেটিং সিস্টেম চালানো, নেটওয়ার্ক সংযোগ তৈরি করা, পরিচালনা এবং পরিচালনা সহজ করা এবং সিস্টেম ত্রুটি সমাধান করা। বিভিন্ন ধরণের সফটওয়্যার রয়েছে, যেমন আইপি এসএমএস, ডিজাইন সফটওয়্যার, গেম, টেকসই প্রসেসিং এবং আরও অনেক। সফটওয়্যার হিস্ট্রি কাহিনী খুবই স্থির এবং দিগন্ত বা ভবিষ্যতের উদ্দেশ্যে তৈরি হয়।
সফটওয়্যার তৈরির মৌলিক উদ্দেশ্য হল ব্যবহারকারীদের জন্য জন্য কোন কিছু তৈরি করা। সফটওয়্যারের চিহ্নিত বৈশিষ্ট্য হ’ল সঙ্গতি ও সুলভদ্রষ্টাব্যতা। ব্যবহারকারীরা দ্রুত এবং সহজে সফটওয়্যারে প্রবেশ করতে পারেন এবং সমস্যার সমাধান করতে পারেন। এখন সফটওয়্যার একটি জরুরি ব্যবস্থা হিসাবে প্রতিবছর উন্নয়ন করা হচ্ছে।
দ্রুত চলতি প্রয়োগগুলির সাথে দ্রুত কাজ করার জন্য সফটওয়্যার সজ্জিত হয়ে উন্নয়ন করা হয়, যাতে প্রযুক্তি প্রযুক্তিগুলি সম্পর্কে লাভবান ও সুলভদ্রষ্টাব্য হয়। সফটওয়্যার প্রযুক্তি ও প্রযুক্তিগুলি এবং ব্যবহারকারীর নিরাপত্তা বৃদ্ধি করতে পারে। সফটওয়্যার ব্যবহার করা অত্যন্ত সহজ এবং সম্পূর্ণ নিরাপদ। এটি বহনযোগ্য এবং কম্পিউটার ব্যবহার জ্ঞানীদের জন্য মুল্যবান উপহার হিসাবে গণ্য হয়।
সফটওয়্যার নিরাপত্তা ও উন্নয়নের সাথে কাজ করতে হলে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল দুর্ঘটনামুক্তভাবে সফটওয়্যার ব্যবহার করা। সফটওয়্যার উন্নয়নের বিভিন্ন আসপাসিক এবং সহজ ব্যবহারের প্রয়োজন প্রতিবেদন এবং সফটওয়্যার উন্নয়ন এবং নিরাপত্তা করতে সংশ্লিষ্ট পূর্ববর্তী উদ্যোক্তারা ও প্রয়োগকারীদের সাথে সমন্বয় করতে হবে।
সফটওয়্যার প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ, অপারেটিং সিস্টেম, এপ্লিকেশন সফ্টওয়্যার এবং কাস্টমাইজড সফ্টওয়্যার সহ বিভিন্ন ধরণের হতে পারে।
সফটওয়্যার হলো একটি বহুমুখী শব্দ যা বিভিন্ন ধরণের প্রোগ্রাম এবং প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজকে বোঝা যায়, যার সাহায্যে একটি বা একাধিক কম্পিউটারকে নির্দিষ্ট কার্য সম্পাদন করা যায়। সফটওয়্যার বানানোর জন্য একটি প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করে কম্পিউটারের নির্দিষ্ট কার্যকে আদায় করা হয়। সফটওয়্যার একটি অধিকাংশ লোকের জীবনের একটি অংশ হয়ে উঠছে। তাই এতে বিভিন্ন ধরণের প্রোগ্রাম এবং প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করা হয়।
অপারেটিং সিস্টেম, এপ্লিকেশন সফটওয়্যার ও কাস্টমাইজড সফটওয়্যার প্রচলিত সফটওয়্যার ধরণের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। অপারেটিং সিস্টেম হল সফটওয়্যার যা কম্পিউটার সিস্টেমকে পরিচালনা করে একটি প্লাটফর্ম হিসাবে প্রদর্শন করে। একটি শক্তিশালী অপারেটিং সিস্টেম হল ওই সিস্টেমে সমস্ত অ্যাপ্লিকেশন একা দৌড়াতে পারে। এপ্লিকেশন সফটওয়্যার হল সফটওয়্যার যা ব্যবহারকারী এবং প্রতিষ্ঠানদের কাজে লাগে।
এই সফটওয়্যারের মধ্যে ডেটা প্রক্রিয়া করা হয়। একজন কাস্টমার সফটওয়্যার একটি প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী তৈরি করে নেওয়া হয়।