কম্পিউটার অপরাধ হল কম্পিউটার বা নেটওয়ার্ক কে ধ্বংস বা অভিযোগের লক্ষ্যে করা আক্রমণ। এই অপরাধ সম্পর্কে মানুষের মনে চিন্তা তুলে উঠানো উচিত, কারণ এর ফলে ক্ষতি হতে পারে সহজেই। কম্পিউটার অপরাধ সম্পর্কে ধারণাটি শুধুমাত্র হাকিকত বা নেটওয়ার্ক ছাড়া এরকম বিষয়সমূহকেও উল্লেখ করে। কম্পিউটার অপরাধ কম্পিউটার সিস্টেমকে উপহার দিয়ে অথবা লক্ষ্য করে একটি কাউকে বলে করা হয়ে থাকে তবে এর মাধ্যমে ক্ষতি হবার আশঙ্কা রয়েছে।
কম্পিউটার অপরাধ এক প্রধান বিষয়, এবং মানুষ সেই বিষয়ে সচেতন থাকা জরুরি যে মৃত্যুসম্ভাবনার ঘটনা বহন না করে নিরাপদে থাকতে পারবেন।
কম্পিউটার অপরাধের সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত আলোচনা
কম্পিউটার অপরাধ সর্বত্র আলোচিত একটি বিষয়। আজকাল কম্পিউটার একটি প্রায় অস্ত্রশালী উপকরণ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এটি আমাদের একটি কাজ সম্পন্ন করতে দ্রুত সাহায্য করে এবং আমরা তার বিশাল সম্ভাবনার সাথে নিখুঁতভাবে ব্যবহার করছি। তবে কম্পিউটার ব্যবহার শিখানো না থাকলে ব্যবহারকারীর ফলফেল সম্পর্কে তিনি সাধারণত জানতে পারেন না।
সেক্ষেত্রে অনেকে অঙ্গীকার করে যে, কম্পিউটারের এই তাকমাটায় অপরাধের সম্ভাবনাও বেশি হয়। তারা সাধারণত হ্যাকিং, ফিশিং, কম্পিউটার ভাইরাস ও ট্রোজান হার্স ইত্যাদি জানে এবং এগুলিতে আক্রমণ করে অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য পেতে চেষ্টা করে। তাই কম্পিউটার ব্যবহার শিখে প্রতিক্রিয়াশীল ও সম্পূর্ণ নিরাপদ হতে হবে।
কম্পিউটার অপরাধ কী?
কম্পিউটার অপরাধ হলো সিস্টেম অথবা নেটওয়ার্ক সুরক্ষার ভুল বা হয়রানির ফলে কম্পিউটার ও তার সমস্ত অংশে কোন ধরণের হতাশা প্রদর্শন করা। কম্পিউটার অপরাধ একটি ঘটনা হতে পারে যা কিনা কোন সিস্টেমে ভুল প্রোগ্রাম বা ডাটা থাকা কারণে ঘটে যায়। এছাড়াও কম্পিউটার অপরাধ হতে পারে হ্যাকারদের ব্যবহার করা নিশ্চিত প্রোগ্রাম বা ফুল দক্ষতার সাহায্যে। হ্যাকাররা আপনার কম্পিউটার, নেটওয়ার্ক অথবা ইন্টারনেটে উপস্থিত সকল তথ্যের লক্ষ্য করতে পারে।
সাইবার পুরোগামী তথ্য সুরক্ষার জন্য দক্ষ পেশাদারদের ভিত্তিতে একটি উন্নয়নশীল সুরক্ষার চর্চার প্রয়োজন করা হবে। এছাড়াও সুরক্ষিত সুষ্ঠু পাসওয়ার্ডের ব্যবহার এবং সক্রিয় এন্টিভাইরাস সফটওয়্যারের ব্যবহার সাবধানতার সাথে তথ্য সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করবে।”
কম্পিউটার অপরাধ হলে কী হয়?
কম্পিউটার অপরাধ একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা যা আমাদের সকলের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এই ধরনের অপরাধ কম্পিউটার সিস্টেমকে নিয়ন্ত্রণ থেকে মুক্ত করে দিতে পারে এবং সেই সাথে লাভের জন্য দুর্নীতি করে। কম্পিউটার অপরাধের ধরণগুলি বিভিন্ন হতে পারে যেমন হ্যাকিং, ভাইরাস, স্প্যাম বা ফিশিং ইত্যাদি। হ্যাকিং একটি সর্বকালের বিষয় হওয়ার কারণে কম্পিউটার ব্যবহার করা অত্যন্ত সম্ভবত ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠে।
আর এই ধরনের অপরাধের কারণে আপনি নিজেকে একটি নিরাপদ ও সুরক্ষিত কম্পিউটার ব্যবহার করার মাধ্যমে এই ঝুঁকি থেকে বাঁচতে পারবেন। তবে সম্পূর্ণ সুক্ষ্ণতার সাথে কম্পিউটার ব্যবহার করলেই এই ধরনের অপরাধ থেকে আমরা নিজেকে রক্ষা করতে পারি।
কম্পিউটার অপরাধের কারণ ও প্রভাব
কম্পিউটার এখন আমাদের জীবনের একটি অভিনব অংশ। এটি আমাদের প্রতিদিনের জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। একটি কম্পিউটার সিস্টেম এর মাধ্যমে আমরা ইন্টারনেট, মোবাইল, টেলিভিশন এবং অন্যান্য যন্ত্রপাতি চালাতে পারি। তবে কম্পিউটার সিস্টেম ব্যবহার করার সাথে সাথে কম্পিউটার অপরাধের কথা উঠে আসে।
কম্পিউটার অপরাধ হল এমন একটি বিষয় যেখানে কম্পিউটার এবং আর্থিক অবনতির সমন্বয়ে একে অপরকে নিষ্পাদন করা হয়। সাইবার অপরাধ একটি বিশেষ ধরনের অপরাধ যা ওয়েব বরাদ্দ, কম্পিউটার বরফাউন্ডিং এবং ডার্কওয়েব থেকে প্রভাবিত হতে পারে। এই অপরাধের জন্য সার্ভার প্রদানকারীরা এনক্রিপ্ট বা সংক্রমণ পদ্ধতি ব্যবহার করে নেটওয়ার্ক সিকিউর করে থাকেন। একটি সংক্ষিপ্ত কথায় মনে রাখতে হবে যে সাইবার অপরাধ আমাদের নিজেদের সম্পর্কে ভালোবাসার নেতৃত্বে পেছি না।
আমরা যখন ইন্টারনেট এ মুগ্ধ হই তখন আমাদের জন্য কিছু জ্ঞানশোধের প্রতিফলন হতে পারে না। এই সমস্যাটি নিয়ে নিজেকে সাবধান করে রয়েছে তবে আমাদের সমাজের বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষের জন্য এটি অনেকটা সামনে আসা সমস্যা হতে পারে।
কম্পিউটার অপরাধের প্রধান ধরন
কম্পিউটার অপরাধ দুনিয়াতে একটি মানক হয়ে উঠেছে এবং এটি বেশ কয়েকটি ধরনের হতে পারে। কম্পিউটার ক্রাইম বা কাইবার ক্রীমিনালিটি তার প্রাথমিক ধরন হল বন্ধ্যতা। হ্যাকাররা প্রধানতঃ এই বিষয়ে কাজ করে এবং ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে গোপনীয় তথ্য অধিগ্রহণের জন্য কোম্পানির ইনফরমেশন সিস্টেম অথবা ব্যক্তির কম্পিউটারে হ্যাক করতে পারে। এছাড়াও কম্পিউটার অপরাধের অন্য ধরন হল সরকারী বা ব্যাবসায়িক তথ্যসংক্রান্ত অপরাধ।
সাদাতে সরকার বা প্রশাসন বা ব্যাবসায় সুরক্ষা প্রয়োজন হয় যাতে এই অপরাধের প্রতি অবহিত হতে পারেন। সাইবার ব্যবসায় আসলে একটি জনপ্রিয় কাজ হলেও সুরক্ষা দ্বারা আপনার কম্পিউটার এবং ডাটা সুরক্ষিত রাখতে হয়। এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল সুরক্ষা সড়ক।
হ্যাকিং
অপরাধের প্রধান ধরনে কম্পিউটার হ্যাকিং। হ্যাকিং হলো কম্পিউটারের সিস্টেমে অনধরে বিশেষ অধিকার অর্জন করা এবং ওই সিস্টেমকে বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে নিয়ন্ত্রণ করা। এটি একটি ফেরতি কাজ নয়, বরং আইনে নিষেধাজ্ঞা স্থাপিত হয়েছে এবং বিশেষ শাস্তি উপস্থাপন উচিত। হ্যাকারদের কাজ এই সিস্টেমের সুরক্ষার পাকে ভুলগুলো খুঁজে বের করা এবং পানি দিয়ে টেবিল কুপিয়ে নেওয়া।
স্পাইওয়্যার, ভাইরাস এবং ফিশিং তাদের কাজ সিদ্ধান্ত না নেওয়া লাগতেও কম্পিউটার অপরাধের উন্নয়নে কাজ করছে। এই ধরনের অপরাধের পেছনে থাকা কেনাকাটি বুঝতে হলে বিশ্বস্ত সুত্র থেকে তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। বিভিন্ন রকম সুষম সুরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়ার মাধ্যমে কম্পিউটার অপরাধ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারে এবং অপরকেও রক্ষা করতে পারে।
ভাইরাস ও ম্যালওয়্যার
কম্পিউটার অপরাধের প্রধান ধরন হল ভাইরাস ও ম্যালওয়্যার। ভাইরাস হল একটি অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম যা কম্পিউটারের সমস্ত রেকর্ড শখে ধ্বংস করতে পারে। ভাইরাস মূলত ইন্টারনেট থেকে সিস্টেমে ঢুকে যেতে এবং নিজেকে নির্বাচিত ফাইলে সন্দৃশ্যগ্রহণ করতে পারে। ম্যালওয়্যার একটি অন্যতম ধরণের ভাইরাস যা মালিন্যবাসী প্রোগ্রাম আকস্মিকভাবে ইন্সটল করে ফাইলের সাথে কাজ করতে পারে।
এর মাধ্যমে হ্যাকাররা নির্দিষ্ট অর্থে সিস্টেম থেকে সংগ্রহ করা ফাইল বা তথ্য পেতে পারেন। ভাইরাস ও ম্যালওয়্যারের বর্তমান চেষ্টা সহজলভ্য কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের নষ্ট করুন এবং নিরাপদ থাকার জন্য উপায় নেই। একটি আদর্শ পাওয়ার জন্য, কম্পিউটার সিস্টেমের হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার নিরাপদ হওয়া উচিত। আপনি নির্দিষ্ট ফাইল বা সন্দেহভাজন ইমেইল থেকে দূরবর্তী মেশিনগুলি প্রবেশ করতে চালিয়ে যেতে না চাইলে, আপনি প্রতিদিন আপডেট করতে এবং উচিত এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ইনস্টল করতে হবে।
এছাড়াও সুস্থ ইন্টারনেট ব্যবহার একজন ব্যবহারকারীর জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।”
ফিশিং ও স্পিয়ারওয়্যার
কম্পিউটার অপরাধের প্রধান ধরন হল ফিশিং ও স্পিয়ারওয়্যার। ফিশিং শব্দটি সাধারণত ইমেল বা ওয়েবসাইট থেকে আসা লিংক দিয়ে হুমকি বা লুটপোতের অভিযান বোঝায়। এই ভার্চুয়াল ধারণা ব্যবহার করে হ্যাকাররা মানুষকে ছিটকে নেয় এবং ব্যক্তির ব্যক্তিগত তথ্য প্রাপ্ত করে নেয়। সাধারণত ফিশিং ভাইরাস একটি বান্ডলিং লিংক অথবা ফেসবুকে একটি জেনে নেই সেটি সম্পর্কে চিন্তা করলেই পার্থক্য লক্ষ করা সম্ভব।
একদিকে, স্পাইওয়্যার হল দুর্বলতা উত্পন্ন করতে বা প্রাথমিক ফাইলগুলি একটি মোটামুটি একই কাজ করতে সক্ষম না হতে পারে। দুর্ভাগ্যবশত, এর অনেক সময়ই এটি সদ্য শক্তির নিশ্চয়তা অনুসারে মেশিনের বর্তমান স্থিতি হ্যাকার বা প্রোগ্রামারকে বিবেচনায় নেওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি পরিবেশ নির্ভরশীল (রাউটার, সুরক্ষা সফটওয়্যার ইত্যাদি) এবং সাধারণত গোপনীয়তার আঘাতে নয়। স্পাইওয়্যার দ্বারা হ্যাকার সিস্টেমের সম্পূর্ণ অধিগ্রহণ এবং ব্যবহারকারীর সম্পূর্ণ দক্ষতা বারণের চেষ্টা করা যায়।
পরিণতি একটি সেটির সাথে স্বভাবিক সম্পর্কের থাকা সম্ভব না, এটি আপনার অবজেক্টিভ তথ্য সংগ্রহের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হতে পারে।
ডেনিয়াল অফ সার্ভিস (DoS) ও ডেনিয়াল অফ অ্যাট্যাক (DoS)
ডেনিয়াল অফ সার্ভিস (DoS) এবং ডেনিয়াল অফ অ্যাট্যাক (DoS) এমন কম্পিউটার অপরাধের দুটি প্রধান ধরন। ডেনিয়াল অফ সার্ভিস (DoS) হল প্রতিক্রিয়াশীল ওয়েবসাইটকে অক্সেস করা অসম্ভব করে দেওয়া। সাধারণত এই অপরাধটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর বান্দার কিংবা একটি অসম্পূর্ণ সংযোগ ব্যবহার করে করা হয়। ডেনিয়াল অফ অ্যাট্যাক (DoS) একইভাবে ওয়েবসাইট বা শেষ করা যেতে পারে এবং প্রতিক্রিয়াশীলতা দুর্বল করে দেওয়া যেতে পারে।
এই ধরনের অপরাধ করে ইন্টারনেট উইকি বা অন্য ওয়েবসাইট থেকে তথ্য চুরি করা বা হ্যাক করা জন্য ব্যবহৃত হতে পারে। সর্বশেষ, ডেনিয়াল অফ অ্যাট্যাক (DoS) সাধারণত ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হতে পারে এবং প্রতিরোধ করা হতে পারে সহজভাবে সঠিক প্রথম সাহায্য দেওয়া হলে।