কম্পিউটার ব্যবহারের সাথে নিজেকে সমস্যার কুঁজোল এসে যাওয়া একটি আম সমস্যা। একটি কম্পিউটার ব্যবহার করলে এর ফলে সাধারণত কম্পিউটারে ভাইরাস বা অন্যান্য এনটিভাইরাস সফটওয়্যার লেখার সাথে সাথে এর ফলে আপনি ভাইরাসের ধারার মুখে পড়তে পারেন। এর জন্য কম্পিউটার সফটওয়্যার এবং এক্সটেনশন ব্যবহার করে সমস্যাগুলি সমাধান করা উচিত। অকারণে নামলে, কম্পিউটার চালাতে আপনার কম্পিউটারের লেনদেনের জন্য আপনার ইনটারনেট সংযোগ সমস্যার সামনে উঠতে পারে।
এইটাই নয় একটি দুইটি সমস্যার কৃতজ্ঞ হওয়া ভাল। সমস্যাগুলির সমাধানের জন্য সফটওয়্যার টুল এবং কম্পিউটার কর্তৃক পরামর্শ প্রদান করা উচিত। এছাড়াও, অভ্যন্তরীণ হার্ডওয়্যার সমস্যার জন্য তার সমস্যাগুলি সমাধান করার জন্য কম্পিউটার ঠিক করতে আপনি একটি স্পেশালিস্ট এর সাহায্য নেওয়া উচিৎ। তারাও আপনার কম্পিউটারের সমস্যা সমাধানে আপনাকে সমর্থন করতে পারেন।
হ্যাকিং ও ম্যালওয়্যার
হ্যাকিং এবং ম্যালওয়্যার দুইটি প্রধান পরিস্থিতি যা ইন্টারনেটের জন্য এখন কোনও ডিভাইস নেই যেটি প্রভাবিত নয়। হ্যাকিং বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ এবং নিখাতের মতো সাইবার মানবতা উন্নয়নের সাথে সম্পর্কিত। একটি হ্যাকার ডিভাইসে সন্দুক বা কম্পিউটারের ব্যবহারকারীর রেকর্ডস পেতে পারে এবং তার ব্যবহারকারীর গোপনীয়তা হানি করতে পারে। আর ম্যালওয়্যার সাধারণত একটি অনুরোধক বা একটি ভুল রোগ তার অবস্থানে কাজ করে।
এটি একটি বিশ্বব্যাপী সমস্যা যা কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের মধ্যে পরে। একটি ম্যালওয়্যার সাধারণত একটি সোড়ামঘটিত অনুরোধ বা চুক্তি হিসাবে কাজ করতে পারে। এটি কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের পরিষ্কার করতে পারে তাদের প্রতিষ্ঠানে মালিন্যমুক্ত প্রয়োজনীয় অনুষ্ঠান চালানোর জন্য।
কম্পিউটার হ্যাকিং হল কি?
কম্পিউটার হ্যাকিং হল একটি অপরাধী ক্রিয়াকলাপ যেখানে হ্যাকাররা কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্কে অনুপস্থিতি বক্স খুলতে বা সিস্টেমে বিভিন্ন ধরনের অধিকার অর্জন করতে চেষ্টা করে। হ্যাকিং এর মাধ্যমে হ্যাকাররা ব্যবহারকারীদের জন্য সম্প্রদায়িক তথ্য চুক্তি সংশোধন করতে পারে এবং উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারেন। এই কার্যকলাপের পরিণতি মধ্যে ব্যবহারকারীদের সরকারী ডাটা, ক্রেডিট কার্ড তথ্য, ফোন নম্বর এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত পরিচয়পত্র ধরে নেওয়া হতে পারে। এছাড়া হ্যাকাররা ম্যালওয়্যার নামক একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে আপনার ডিভাইসে দুর্ঘটনা ঘটাতে পারেন যা আপনার প্রয়োজনীয় ফাইলগুলি একটি দূরবর্তী সার্ভারে পাঠানোর মাধ্যমে অধিকার অর্জন করতে পারেন।
সুরক্ষার ক্ষেত্রে, হ্যাকিং এবং ম্যালওয়্যার এখন আরও জটিল হয়ে উঠে এবং সাধারণ মানুষরা এগুলি বিরোধ করতে কষ্ট হাতে পান। সুরক্ষা এবং প্রতিরক্ষা এখন উচ্চ গুরুত্ব রাখে।
কেন হ্যাকাররা কম্পিউটার হ্যাকিং করতে পারে?
হ্যাকিং এবং ম্যালওয়্যার সম্পর্কে কথা বলার আগে আমরা জেনে নেওয়া দরকার যে হ্যাকাররা অনেক প্রকারের উদ্দেশ্যে কম্পিউটার হ্যাকিং করে। কম্পিউটারের ইনফরমেশন পাওয়া ও চুরি করা খুবই পরিচিত উদ্দেশ্য। তবে হ্যাকাররা যেকোনো উদ্দেশ্যে কম্পিউটার হ্যাকিং করতে পারেন। সাধারণতঃ তার মধ্যে আছে আইনত বেআইনি, ফিন্যান্সিয়াল লাভ, হ্যাকারি অনুশীলন ও সাইবার জিহাদ সহ অনেক কারণ রয়েছে।
হ্যাকিং এবং ম্যালওয়্যারের মধ্যে একটি সম্পর্ক রয়েছে। যেখানে হ্যাকিং করে একজন হ্যাকার কম্পিউটারে প্রবেশ করে ও তার ইনফরমেশন চুরি করতে পারে। আর ম্যালওয়্যার হলো এমন একটি ধরনের সফটওয়্যার যেখানে হ্যাকার করে প্রবেশ করতে পারে সিস্টেমে একটি ভাইরাস প্রবেশ করাতে বা সিস্টেমকে নিষ্পত্তি করতে পারে। এইভাবে হ্যাকাররা পাশাপাশি ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে অপরকে আপত্তি করতে পারে।
একটি উদাহরণ দিয়ে বলা যায় হ্যাকারি ও ম্যালওয়্যারের সম্পর্কে। যেমন একটি ব্যাঙ্ক কম্পিউটারে হ্যাকার প্রবেশ করলে তিনি তাদের ব্যবসায়িক ক্ষতি করে তাদের টাকা হ্যাক করতে পারেন। এবং ব্যাঙ্ককে নিষ্পত্তি করতে পারেন একটি ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে। তাই ব্যাঙ্কগুলি তাদের কম্পিউটার এবং সিস্টেমকে এন্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার দিয়ে সুরক্ষা করে থাকে।
সারসংক্ষেপে বলা যায়, হ্যাকাররা চাইলে কম্পিউটারকে হ্যাক করতে পারেন এবং ম্যালওয়্যার ব্যবহার করে পরকালের জন্য কার্যকর নিরাপত্তা ভঙ্গ করতে পারেন। এবং যদি কারও সিস্টেমে এ ধরনের প্রবেশ হয় তাহলে সে সহজেই তাদের ইনফরমেশন চুরি করা হতে পারে। তাই যদি আপনি সিস্টেম এবং কম্পিউটার ব্যবহার করেন তবে আপনার সিস্টেমকে সম্পূর্ণ সুরক্ষা করা হয়ে থাকতে হবে। “
কম্পিউটার ম্যালওয়্যার হল কি?
হ্যাকিং ও ম্যালওয়্যার সম্পর্কে কথা বলার আগে আমাদের একটা জিনিস স্পষ্ট করতে হবে। এর আগে আমাদের কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সম্পর্কে কিছুটা জানা উচিত। সবাই জানি কম্পিউটার হল একটি প্রোগ্রামেবল মেশিন, যা চালানোর জন্য অপারেটিং সিস্টেম এবং সফটওয়্যার এর প্রয়োজন। আর ইন্টারনেট হল একটি আনবানজ নেটওয়ার্ক, যেখানে বিভিন্ন কম্পিউটার সম্পর্কে তথ্য এবং ডাটা একসাথে থাকে।
এখন আসা যাক হ্যাকিং ও ম্যালওয়্যার সম্পর্কে। হ্যাকিং হল কম্পিউটার ও ইন্টারনেটে অনুপ্রাণিত অভ্যস্থার দ্বারা নিরবচ্ছিন্নভাবে তথ্য উদ্ধার করা বা হয়রানি করা। ম্যালওয়্যার হল ফাস্টহিটিং একটি জনপ্রিয় পদক্ষেপ। এর মাধ্যমে একটি প্রোগ্রাম বা ফাইল কম্পিউটারে সনাক্ত করে সেটি ধ্বংশ করে দেওয়া যায়।
ম্যালওয়্যার বিভিন্ন ধরণের হতে পারে, যেমন ভাইরাস, ট্রোজান হর্স, স্পাইওয়্যার ইত্যাদি। ম্যালওয়্যার থেকে সুরক্ষার জন্য কম্পিউটার সফটওয়্যার এন্টিভাইরাস ব্যবহার করা হয়। এই সফটওয়্যার কম্পিউটারের সিস্টেমটি নিরাপদ রাখার জন্য ম্যালওয়্যার স্ক্যান করে সেটি এর ভেতর থাকতে পারে যেকোনো ধরণের হ্যাকিং টুল। সুতরাং, হ্যাকিং ও ম্যালওয়্যার সম্পর্কে উপরে দেওয়া সংক্ষেপে বুঝানো হয়ে গেছে এমনি কম্পিউটার সিস্টেমে সুরক্ষিত থাকার জন্য সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত।
এছাড়াও শিক্ষা এবং পরামর্শ নেওয়া উচিত, যাতে আমরা হ্যাকারদের হাত থেকে কম্পিউটার সিস্টেমটি রক্ষা করতে পারি।
ম্যালওয়্যার প্রভাব ও জনগণের সুরক্ষা
হ্যাকিং ও ম্যালওয়্যার এই দুটি শব্দ শুনলে মনে হয় না করে পরিস্থিতিটি কতটা ধীর সাম্প্রতিক যুগে বদলে গেছে। আধুনিক প্রযুক্তির উন্নয়নের এবং দ্বিতীয় পরিবর্তনের জন্য, ওয়েব সাইটের জন্য হ্যাকিং এবং ম্যালওয়্যার ব্যবহার হলে দুষ্প্রভাব হয়ে উঠে। হ্যাকাররা সাইটে সরাসরি কোড প্রবেশ করে এবং জ্ঞান প্রসারের লক্ষ্যে মালওয়্যার ব্যবহার করে। এরফান এ নিরক্ষরতার দোষে হ্যাকিং চিঠারা ঠেলে দেয় এবং সরকার ও স্থানীয় কমিউনিটির জন্য এটি ফাঁদে পড়ে যায়।
৷ কিন্তু এরকম অসুস্থতার সম্ভাবনা কমানোর জন্য প্রতিষ্ঠানগুলি নিরাপদ থাকতে হবে এবং ম্যালওয়্যারের কারণে এরকম অসুস্থতার প্রতি প্রতিবন্ধী হতে হবে। এই ক্ষেত্রে গুরুত্ব পূর্ণ যে সকল সিকিউরিটি সিস্টেম প্রযুক্তি এবং নিরাপদ সাইবার প্রযুক্তি উন্নয়ন করা হবে।
ইন্টারনেট ব্যবহারের সমস্যা
আধুনিক দুনিয়ায় ইন্টারনেট একটি প্রধান অংশ হিসেবে গণ্য হবার কারণ এটি আমাদের জীবনকে সহজ এবং সুবিধাজনক করে। তবে চলতি দিনের ইন্টারনেট ব্যবহার করা সমস্যাগুলোর একদম নজির দেওয়া জরুরী। এই সমস্যাগুলো যেমন সৃষ্টি হয় সম্পূর্ণ গোপন রাখকে অসম্ভব করে, তেমনি সাইবার অপরাধীদের উফানপ্রেরণা করে এবং প্রত্যাশিত সুবিধা প্রদান না করে। এছাড়াও আমরা বিভিন্ন ধরনের ভুল করতে পারি যেমন নিজের তথ্য ভুলে যাওয়া, মজার লিংক ব্যাবহার করা এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জালিয়াতি দেখা এবং বিশ্বাস করা ইত্যাদি।
সুতরাং, মানুষদের ইন্টারনেট ব্যবহারকে সহজ এবং নির্ভুল করার জন্য সকল ধরনের সমস্যা সমাধান করা দরকার।
ওয়েবসাইট গুলো দেখতে না হলে করণীয়
ইন্টারনেট এখন আমাদের জীবনের একটি অভ্যন্তরীণ অংশ। কিন্তু একটি সমস্যা যে অনেকেই ফেস করে থাকেন তা হলো ওয়েবসাইট গুলো দেখতে না পারা। কখনও রহস্যময় মেসেজ দিয়ে, কখনও পুরো তালিকা পরিচালনা করে এতো অপকারজনক সাইট যা দেখা খুব একটা জটিল হয়ে পড়ে। তাই এই সমস্যার সমাধান আমাদের হাতেই অবশ্যই রয়েছে।
ওয়েব ব্রাউজার চেক করুন এবং নতুন একটি ইন্টারনেট কানেকশন চেক করুন। সবশেষে, সেটিংস এবং কোনও ফায়ারওয়াল পরীক্ষা করুন। এই কাজটি সেই রকম সমস্যাগুলি সমাধান করতে সহায়তা করবে যা আপনি ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় পান। আর আপনি যদি পরিচিত পেজে প্রবেশ না করে থাকেন তবে আমরা সামগ্রিকভাবে আগ্রহী হব এবং সেই পেজের জন্য সেটিংস বা প্রয়োজনীয় একটি বিশেষ স্ক্রিনটি চেক করব।
এমনকি উপযুক্ত টিউটোরিয়ালগুলি দেখতে পারেন। তারা আপনাকে নির্দেশ করবেন কিভাবে কিভাবে সমস্যাটি সমাধান করতে হবে। সাধারণত এই একটি সমস্যাটি সমাধান করা খুবই সহজ।
হ্রাসকারী ও নষ্টকর সাইট সমূহ
বর্তমান যুগে ইন্টারনেটের ব্যবহার অত্যন্ত ব্যাপক। কিন্তু ইন্টারনেট ব্যবহারে সমস্যা হলেও আছে, এর মধ্যে হলেও হ্রাসকারী ও নষ্টকর সাইট সমূহ। এর মধ্যে যেমন অস্থায়ী ডোমেইন, জিপিআরএস হ্যাকিং ও আমেরিকান ফিন্যান্সিয়াল সাইটের মতো প্রাসঙ্গিক তথ্য প্রদান করার চেষ্টা। এই সাইটের মাধ্যমে দুর্ভিক্ষকদের প্রবেশ পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি।
এই সমস্যা দূর করতে ইন্টারনেট সংস্থার কঠোর চেষ্টা করা প্রয়োজন। এছাড়াও ব্যবহারকারীর একটি পরিষ্কার ধারণা থাকা প্রয়োজন যে একটি সাইটের ভিন্ন ভিন্ন পেইজে সাইট-র নাম সমস্যা করতে পারে। ব্যবহারকারীরা একটি ভাল অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করতে পারেন এবং আনসনস্ক্যান আর পপ-আপ সম্পর্কিত সাইটগুলি এবং সাইটে একটি ব্যবহারকারীর একটি নিশ্চিত সার্ভারে স্টোর না করার জন্য দ্বিতীয় উন্নয়নের মতো পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করতে পারে। অন্যদিকে, ব্যবহারকারীগণের জন্য সম্ভাব্য সামগ্রী, স্পষ্টতা এবং নিরাপত্তা সরবরাহ করা উচিত।
সোশ্যাল মিডিয়া এর ব্যবহারের অপব্যবহার সম্ভবত এই সমস্যার একটি কারণ হতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়া নির্ভুল কোনও উৎস নয়, সোশ্যাল মিডিয়া একটি কার্যকর কর্মচারী নয়, এটি বিভিন্ন লোকের মধ্যে এডিটর হিসাবে ব্যবহৃত হয়। এই কারণে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভেতরে পানির মতো নথিপত্র থাকতে পারে। কোনও খবর নিশ্চিত হওয়া পর্যন্ত এর সত্যতা নিশ্চিত হয়না, তাই সোশ্যাল মিডিয়া থেকে প্রাপ্ত তথ্যের সাথে ক্ষত্রিম হওয়া যেতে পারে।
তাই ব্যবহারকারীদের মনে রাখতে হবে যে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে প্রাপ্ত তথ্য একটি সুনিশ্চিত উৎস নয়।
প্রাইভেসি নীতি অনুযায়ী ব্যবহার
ইন্টারনেট ব্যবহার করা আমাদের জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কিন্তু ইন্টারনেট এখন পর্যন্ত গুগল, ফেসবুক এবং অন্যান্য ওয়েবসাইট সংগ্রহকারী ব্যবস্থার জন্য জনপ্রিয়। এখন এই সংগ্রহদাতারা আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করতে পারে। তবে আপনি ভালোভাবে প্রাইভেসি নীতি অনুযায়ী ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন।
কোন ওয়েবসাইট বা এপ্লিকেশন ব্যবহার করার আগে তাদের প্রাইভেসি নীতি পড়তে হবে। সামগ্রিকভাবে আপনি নিজের ব্যক্তিগত তথ্য দরকারী না হলে প্রদান করবেন। ছবি বা ভিডিও আপলোড করার আগে আপনার পাসওয়ার্ড শক্তিশালী করা উচিত। এছাড়াও, পাসওয়ার্ড একটি জনপ্রিয় শব্দ থেকে সুদৃশ্য না হওয়া উচিত।
এই পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রক্ষার দিকে সহায়তা করবে। আপনি নিজে নিয়ন্ত্রণ করবেন এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করার পর সেটি বন্ধ করবেন, যদি সম্ভব না হয় তবে হোম পেজ মুছে ফেলবেন।”
ইমেইল ও সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের সমস্যা
আজকে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেটওয়ার্ক ইন্টারনেট তে ব্যবহৃত শব্দটি প্রায় সবাই জানে। কোন দেশ, কোন বয়স, কোন শ্রেণীর মানুষই না ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন। তবে ইন্টারনেটের ব্যবহারের সাথে কোন কোন সমস্যা দেখা যায়। একটি প্রধান সমস্যা হল ইমেইল ও সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের সমস্যা।
সাধারণত এগুলো উপভোগ না করা নয়, বরং এগুলো অতিরিক্ত সময় নির্ণয় করতে দূর্বলতা উত্পন্ন করতে পারে। মনে রাখবেন যে ইমেইল ও সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার আমাদের সময় ও স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ক্ষতিকর। তাই আমরা যদি উপযুক্ত নির্দেশনা মেনে চলি তবে আমরা ইন্টারনেটের ব্যবহারে অনেক সময় ও উপকার পাবে।