চার্লস ব্যাবেজ একজন জীবন্ত ব্যক্তি ছিলেন যা আধুনিক কম্পিউটারের জনক হিসেবে চর্চায় আসে। তিনি কম্পিউটার বিজ্ঞানের বেশ কিছু সর্বোপরি গুরুত্বপূর্ণ কাজে অবদান রেখেছিলেন। তাঁর নেতৃত্বে একটি বড় প্রকল্প হিসেবে ম্যাথমেটিক্যাল রিসার্চ ফান্ডেশন (Mathematical Research Foundation) গঠিত হয়। এটি ছিল টেকনোলজি সংশোধন ও কম্পিউটার সায়েন্স নিয়ে একটি গবেষণা ও উন্নয়ন সংস্থা।
কম্পিউটারের সফল জীবনমুখী উন্নয়নগুলি কর্ণল হাওয়ার্ড এটিকেনসনের অধীনে একটি নব সেশনে করা হয়। ব্যাবেজের বৈশিষ্ট্যগুলো কম্পিউটারের জন্ম পান এবং কম্পিউটার বিজ্ঞানে উন্নয়নে অনেক দূরদর্শী জিনিস রয়েছে। সাধারণত ব্যাবেজের সিস্টেমটি কিছু এলগোরিদম এবং ভ্যারিএবলগুলির মাধ্যমে কাজ করে। এছাড়াও, তিনি জন্মে জন্মে স্কিল এবং উন্নয়ন করে এস্ট্রোনমি, ফিজিক্স, গণিত এবং প্রোগ্রামিং ভাষা গুলির নির্দেশ প্রদান করেছেন।
চার্লস ব্যাবেজ কম্পিউটার বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে একটি ছেলের জন্ম প্রদান করেন যার প্রভাব আজওও দৃশ্যমান।
চার্লস ব্যাবেজের জীবনকাহিনী
চার্লস ব্যাবেজ হলেন একজন বিশ্বকর্মী ও গণিতবিদ। তিনি ইংরেজি লিঙ্গুস্টিক্স এবং গণিতে গবেষণা করেন। ব্যাবেজের সাধারণ জনম লন্ডনের পাড়েই হল। তিনি ছেলে হাজার হাজার গবেষণা করেছেন, যা প্রায়ই আজকের কম্পিউটারের মতো।
তিনি প্রচুর সংখ্যা উদ্ভাবন করেন এবং তাদের মধ্যে সংখ্যাগত গাণিতের সুন্দর নিয়ম গঠন করেন। উনি গ্রাফ থিওরি থেকে লেকচার দেন এবং তার সিদ্ধান্তগুলি আজকের গবেষণা বিশ্বে আলোকিত করেন। চার্লস ব্যাবেজ একজন পূর্বাভাসী ব্যক্তি ছিলেন, যার বিশ্বাস ছিল যে সমস্ত সমস্যার হাল গুলো গণিতে লুকিয়ে রয়েছে। আজকে চার্লস ব্যাবেজ ইংরেজি লিংগুইস্টিক্স ও গণিতের উন্নয়নে একজন গুরু হিসেবে সন্মানিত হয়ে উঠছেন।
শৈশব
চার্লস ব্যাবেজ একজন জনপ্রিয় গণিতবিদ ছিলেন। তাঁর শৈশবের দিনগুলি খুব সাধারণ ছিলো না। ছেলেকে মা-বাবার প্রেম ছিল সেই দিনে তিনি প্রায় পরিবারকে খুব ধৈর্য রেখে সমর্থন দেয়। তিনি জীবনের অনেক অংশ গাছ, ফুল, জন্তু, প্রাণী এবং নেকড়ে-পাখির সাথে কাটার সুখ পেতেন।
তাঁর জীবন কাহিনী সবার জন্যই এক উপদেশ দেয় যে, কেউ যদি একটি লক্ষ্য নির্ধারণ করে বসে থাকেন এবং তাকে নিজের ভাবে প্রস্তুত হওয়ার জন্য সাবলীল হয় তাহলে তিনি যে কোন কিছু সম্পর্কে পেতে পারেন। আশাকরি তাঁর জীবন এবং অবদান বিনম্র ভাবে স্মরণ করা হবে।
শিক্ষা
চার্লস ব্যাবেজের জীবনকাহিনী একটি অসাধারণ উদাহরণ, যেখানে একজন প্রযুক্তিবিদ হিসেবে সমাজের উন্নয়নে অবদান রাখেন। ব্যাবেজ একজন বিশ্বকে প্রথম জানান কীভাবে বিশাল তথ্যের সমস্যার সমাধান করা যায় এবং এরসিটিক্যাল শক্তির উপর ভিত্তি নেওয়া হয়। তিনি আলোচনার সময় সবসময় “করা যায়” ব্যবহার করে এবং তাঁর উদ্দেশ্য হয় মানচিত্রের মতো তাঁর মধ্যের উক্তি এবং উন্নয়ন প্রক্রিয়াটি দেখাতে। তাঁর শিক্ষার্থীদের প্রতি তিনি সর্বদা সমস্যার সমাধানে নতুন প্রযুক্তি তৈরির মাধ্যমে বিপন্ন ধারণাকে শিক্ষা দেন।
একজন প্রযুক্তিবিদ হিসেবে চার্লস ব্যাবেজের জীবনকাহিনী সব সময় প্রেরণা দেয়, যা নিশ্চিত করে যেভাবে একজন ব্যক্তি তাঁর উদ্দেশ্যে প্রাসঙ্গিক কাজটি করতে পারেন।
পেশা জীবন
চার্লস ব্যাবেজ হলেন একজন বিশ্বকর্মী ও গণিতবিদ। তিনি টিউব যাত্রা দিয়ে বিশ্বের প্রথম রকমের গণিত যন্ত্র তৈরি করেন। তাঁর মাথায় গণিত কেবলমাত্র একটি সমস্যা না, প্রব্লেমস সমাধানে গণিতের মাধ্যমে সবকিছুর সমাধান করা হয়। তাঁর সাধারণ বৈজ্ঞানিক জীবনে তিনি প্রচণ্ড শক্তির সঙ্গে শক্তিশালী মেন্টালিটির সাথে মেলে যান।
সেই মেলটি ছিল তাঁর বিশাল কাজে সফলতার কী একটি রহস্য। কখনও ছোট্ট প্রজাপতি বা সমস্যার কাছেই থাকা তাঁর মাথা সব সময় নতুন সমস্যার জন্য তৈরি ছিল নতুন সম্পাদনা। তাঁর জীবনের এক বিশেষ দিক ছিল তাঁর উত্সাহ, উৎসাহ এবং কাজের প্রতি সমর্থনের প্রবলতা। এই দেখে তিনি সারা জীবন গণিতের এক পাশে থাকেন এবং অন্য পাশে একজন বিশ্বকর্মীর মত বিশ্বস্ত উদ্যমী হিসেবে পরিচিত হন।
চার্লস ব্যাবেজের জীবনকাহিনী সম্পর্কে শোনা অনেক, কিন্তু একটি জিনিস নিশ্চিত যে তিনি একজন দীমত্ত ব্যাকরণ হিসেবে আমাদের মাঝে লিঙ্ক নিয়ে পড়েছেন।
বহুল কাজের মানুষ
চার্লস ব্যাবেজ স্ট্যাটিস্টিক্যাল কংগ্রীট নামটির লক্ষে পেশাগত আরও ভালো তখন থেকে যখন তিনি নিজেকে সংস্কৃতিবিদ পরিণত করেন। তিনি ফরগুয়েট স্কুলে পাঠ দেন এবং সার্টফোর্ড ইউনিভার্সিটিতেও পরিপক্ক ছিলেন। একজন বিজ্ঞানী ও লেখক হিসাবে তিনি প্রথম পাবলিক কিছু জ্ঞানসাধারণ নির্মাতাদের জন্য গণিত ও পরিসংখ্যানের বিষয় নিয়ে লেখা বইটি লিখেন। এরপর তিনি একটি প্রবন্ধ লিখেন যেটির শিরোনাম “আন্তরিকতা এবং সত্য”।
চতুর্থ থেকে হাইস্কুলের বাছাই মন্ত্রণালয়ের চেয়ে সেখানে ব্যাবেজ ছিলেন ফলে কমপক্ষে প্রাসঙ্গিকভাবে তার বইগুলি শিক্ষার্থীরা পড়তে পারেন। চার্লস ব্যাবেজ একজন বিশেষজ্ঞ হিসাবে বিভিন্ন কাজ করেছেন যেমন আবহাওয়া পূর্বাভাস, কমপ্যুটার ভাষা, জীববিদ্যা ইত্যাদি। তিনি একজন মহান মানুষ যিনি হয়তো আজ আমাদের জীবনে বেশী পরিচিত নন।
ব্যাবেজের বিশ্ববিদ্যালয় জীবন ও উদ্ভবন
ব্যাবেজে যে বিশ্ববিদ্যালয়টি রয়েছে তা একটি প্রাকৃতিক ও আনন্দময় স্থান। এখানে পড়াশোনার জীবন ও কর্মকান্ড দুর্দান্ত শয়তান পাওয়া যায়। বিশ্ববিদ্যালয়টির বিভিন্ন বিভাগ ও সংস্থা শিক্ষার্থীদের যথাযথ পড়াশোনা ও উন্নয়নের জন্য নির্দিষ্ট পদক্ষেপ নেয়। এটি না কেবল বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে উন্নতি করেছে, বরং সমগ্র বিশ্বের ক্ষেত্রে ভারত, নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও দক্ষিণ আফ্রিকায় সফলভাবে কাজ করেছে।
আসলে ব্যাবেজের বিশ্ববিদ্যালয় সর্বপ্রথম আফ্রিকার উত্তরপূর্ব দিকে স্থাপিত হয়েছিল। বৃহত্তর মানের সুযোগ এবং নিখুঁত শিক্ষার প্রাপ্তির কারণে ব্যাবেজ কোন ভিসা ছাড়াই প্রায় সব প্রত্যেক দেশের শিক্ষার্থীরা এখানে এসে পড়াশোনা করতে আগ্রহী হয়। আর যদি আপনি সাধারণত জীবনে নিজের জ্ঞান এবং কর্মকান্ড উন্নয়নে চান তাহলে ব্যাবেজের বিশ্ববিদ্যালয় নিশ্চই একটি ডেস্টিনেশন।
প্রথম কম্পিউটার হ্যান্ড ব্যাচ
কম্পিউটার একটি সুন্দর প্রযুক্তি যা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মাধ্যমে বিকাশ পেয়েছে। এই প্রযুক্তিটি বেশ অর্থবোধক এবং পরিশ্রমিক। কিন্তু আপনি জানেন কি, কম্পিউটার কিভাবে উদ্ভব হয়েছিল? কম্পিউটার উদ্ভবের বিশ্ববিদ্যালয় হ’ল ব্যাবেজের বিশ্ববিদ্যালয়। বেশ কয়েকটি বিজ্ঞানী একটি হ্যান্ড ব্যাচ কম্পিউটার উদ্ভব করেছিলেন যা ১৯৪৭ সালে।
এটি খুব বেশি ঝামেলা করেছিল এবং কম্পিউটার পরিশ্রমিকের বিশেষ প্রয়োজন ছিল এখানে প্রতিটি সংখ্যা এক্সেল শিটের মতো কাজ করে। তবে একটি সার্কিট বেশ কিছু সময়ের মধ্যেই কম্পিউটারটি প্রদর্শন করে দিয়েছে এবং তারপর তার বিপারে শুরু হয়। এর উদ্ভবন বিশ্বের প্রথম ব্যক্তিগত কম্পিউটার উদ্ভবের জন্য একটি ব্যাবেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের সৃষ্টি করে। এটি সমস্ত কম্পিউটার প্রযুক্তির প্রারম্ভ করতে সাহায্য করে এবং এখন পুরো বিশ্বে উপস্থিত কম্পিউটার সেই সামগ্রীর উন্নয়ন নিয়ে নিবে।
কম্পিউটার ব্যবহার উন্নয়ন
আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাবেজে লাইফস্টাইল সম্পর্কে উল্লেখ করা যায় নেই বরং এটি কমপক্ষে আবেদনশীল দক্ষতা এবং প্রযুক্তি শিখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি প্ল্যাটফর্ম। শিখার্থীদের ব্যাবেজে হাতে প্রকল্পের মাধ্যমে তৈরি হাতে কলমের সাথে তাদের ভুল ও মিথ্যা ক্ষেত্রগুলি পরিশোধ করতে হয় এবং ইতিহাসকে উন্নয়ন করেন দরকারী কাজের জন্য সমর্থন প্রদান করে। আরও গভীর মানসিকতা এবং বিস্তৃত সৌজন্যে ই-লার্নিং এর মাধ্যমে ব্যাবেজের প্রাকৃতিক আঞ্জন ও কাজের পরিপ্রেক্ষিত চিন্তা করতে পারেন। এছাড়াও, ব্যাবেজে প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় যা কম্পিউটার ব্যবহার আরও উন্নয়ন করে।
বিশেষত, ডেটা স্কায়ানিং, লেখা এবং অন্যান্য অ্যাপ্লিকেশন সম্পর্কে কর্মকর্তারা হাতেকলমে পরিকল্পনা করতে পারে এবং সহজে সম্পাদন করতে পারে বিস্তৃত প্রকল্প এবং ইভেন্ট পর্যবেক্ষণ। সুতরাং ব্যাবেজে পেশার উন্নয়নে কম্পিউটার ব্যবহারকে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
অপারেটিং সিস্টেম
ব্যাবেজের বিশ্ববিদ্যালয় জীবন ও উদ্ভবন বিষয়ে কথা বলা চাই। ব্যাবেজ হল একটি প্রগ্রামিং ভাষা যা সম্পূর্ণ নির্ভর করে অপারেটিং সিস্টেমে। কাজেই এই বিরল মাত্রা কোড সেটটি সম্পূর্ণভাবে অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা সমর্থিত হয়। এর মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফিচার রয়েছে যা একটি অপারেটিং সিস্টেম থেকে অনেক ভিন্ন।
এখানে কিছু ফিচার হল – ডিবাগিং, মডিউলারিটি, সাধারণতা। অপারেটিং সিস্টেম – এটি হল কম্পিউটারের জন্য সংজ্ঞায়িত একটি সফ্টওয়্যার যা কম্পিউটারের স্থানীয় সম্পর্কিত হার্ডওয়্যার সরঞ্জামগুলি নিয়ন্ত্রণ করে। এটি ব্যবহারকারীদের সাহায্য করে কম্পিউটার সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার সম্পর্কিত তথ্য সংরক্ষণ করতে এবং বিভিন্ন প্রক্রিয়াগুলি চালু করতে সুবিধা দেয়। এই অপারেটিং সিস্টেমটি নিয়ন্ত্রণপ্রভৃতি হল তার চেহারাকে প্রদর্শন করতে সক্ষম।
এটি কার্যকর করে একটি কম্পিউটারে বেশ কিছু কাজ করতে সক্ষম হয় এবং একটি সফটওয়্যার তৈরির জন্য ভূমিকা পালন করে যা একটি কম্পিউটারে চলতে পারে। কম্পিউটারে ব্যবহার করা যে কোনও সফটওয়্যার বা প্রোগ্রাম আবদ্ধ হয় অপারেটিং সিস্টেমের ওপর নির্ভর করে। ইন্টারনেট সংযোগ বা ফাইলের সাথে কাজ করা হলেও এটি কাজ করে। সুতরাং ব্যাবেজের বিশ্ববিদ্যালয় জীবন ও উদ্ভবন বিষয়ে কথা বলা যায়, সুতরাং ব্যাবেজ ব্যবহার করার জন্য অপারেটিং সিস্টেম হল প্রয়োজন।
অপারেটিং সিস্টেমের তথ্য সংরক্ষণে বিশেষ একটি ফিচার হল সিকিউরিটি। তাই সফটওয়্যার বা প্রোগ্রাম যা কম্পিউটারে চালু করা হয় এবং ইন্টারনেটে চলতে পারে তথ্য থেকে সুরক্ষিত থাকে।
কম্পিউটার গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা
কম্পিউটার গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা আজকের বিশ্বের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ব্যাবেজের বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার ব্যবহার দ্বারা জীবন এবং পরিচিতির উন্নয়ন জন্য অনেকগুলি সুবিধা প্রদান করা হয়েছে। তবে এই সুবিধাগুলি কিছু দুর্দান্ত ঝুঁকির সাথে আসতে পারে। সাইবার অপরাধীরা সিস্টেমে হ্যাক করে মার্কিনদের নামকরণ তথ্য চুরি করেছেন।
এই প্রকার অপরাধ রোধে সেকিউরিটি অনেক বেশী গুরুত্ব পায় এবং নিরাপদ একটি সাইবার স্পেস নিশ্চিত করা যায় শুধুমাত্র সঠিক সংস্থার উপস্থিতিতে। একটি ভালো সিস্টেম সেটআপ এবং কম্পিউটার নিরাপত্তা প্রস্তুতকরণ হল ব্যবেজের বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রয়োজনীয় চর্চার বিষয়। এখানে সেহতুক করা হয় যে কোনও গোপনীয় তথ্য নিরাপদ রাখা হয় এবং নির্দিষ্ট ক্রিয়াকলাপ দ্বারা সিস্টেমটি এক্সেস করা হয়। ব্যবেজের বিশ্ববিদ্যালয় একটি জনপ্রিয় ক্যাম্পাস হিসাবে পরিচিত আছে।
তাদের সিস্টেম সুরক্ষিত রেখে সার্ভার ও ডেটাবেজ হ্যাক হওয়ার ঝুঁকি খুব কম হবে। একটি প্রস্তুতকৃত কম্পিউটার সিস্টেম সামগ্রী শ্রেষ্ঠ সুরক্ষিততার সন্দর্ভে পেশ করা যেতে পারে এমন একটি সুবিধা করে।