টাচস্ক্রিন বহুল চালিত সম্প্রদায়ের একটি সংশ্লিষ্ট নাম, যা আমাদের মোবাইল, কম্পিউটার, ট্যাবলেট এবং অন্যান্য ডিভাইসের সাথে সম্পর্কিত। টাচস্ক্রিনের মাধ্যমে আমরা সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারি সহজতর সুবিধা পেতে। এখন আমরা আমাদের স্মার্টফোন বা কম্পিউটার স্ক্রিনে হাত চলিয়েই কিছু করতে পারি বা নেভিগেট করতে পারি এবং লেনদেনও করতে পারি। টাচস্ক্রিনের বিভিন্ন প্রকার আছে যেমন- রেসিস্টিভ টাচস্ক্রিন, ক্যাপাসিটিভ টাচস্ক্রিন এবং অপ্টিক্যাল টাচস্ক্রিন ইত্যাদি।
রেসিস্টিভ টাচস্ক্রিন কম্পিউটার স্ক্রিন থেকে সম্পূর্ণই ভিন্ন এবং এটি আংশিক প্রেসার ও এক্সক্লুসিভ টাচ সাপোর্ট করে। ক্যাপাসিটিভ টাচস্ক্রিন খুবই সহজ এবং স্পষ্ট এবং এটি এক্সক্লুসিভ ফাংশনসমূহ সাপোর্ট করে।
টাচস্ক্রিন এটি কি?
টাচস্ক্রিন হলো একটি ডিজিটাল প্যানেল যা হাত দিয়ে স্ক্রিনে লেখা করা, স্ক্রল করা, ক্লিক করা এবং অন্যান্য কাজগুলি করার জন্য ব্যবহৃত হয়। টাচস্ক্রিনগুলি হিসাবে জানোয়ারি শুধু কম্পিউটার এবং স্মার্টফোনে ব্যবহার করা হয় না, এটি অনেক আইটেমেও ব্যবহার করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, পাবলিক ট্রান্সপোর্টে অথবা উইন্ডোতে দেখা যায় যে টিভি ইউনিটগুলি একটি টাচস্ক্রিন ব্যবহার করে চালানো হয়। এই প্যানেলটি শুধু হাত দিয়ে চালানো না হলেও এটি ইনপুট ডিভাইস হিসাবে কাজ করে যাতে টাচস্ক্রিন ব্যবহার করে সহজেই নির্দিষ্ট টাস্ক সম্পাদন করা যায়।
টাচস্ক্রিন কি এবং সেটি কেমন কাজ করে?
টাচস্ক্রিন হলো একটি প্রোগ্রামযুক্ত ফিজিক্যাল ইনপুট ডিভাইস (PID) যা সিস্টেমের প্রধান উপকরণের মধ্যে একটি ইন্টারফেস হিসেবে কাজ করে। এটি আমাদের কম্পিউটার, মোবাইল ফোন বা অন্যান্য ডিভাইসের স্ক্রিন হিসেবে ব্যবহৃত হয়। টাচস্ক্রিন কাজ করার জন্য বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্যবহার করে। কয়েকটি সর্বপ্রচলিত প্রযুক্তি মধ্যে এর মধ্যে ব্যবহৃত হলো স্থানান্তর সেন্সর, রেসিস্টিভ, ক্যাপাসিটিভ, ইনফ্রারেড এবং অ্যাক্টিভ পেন।
এই প্রযুক্তিগুলির মাধ্যমে টাচস্ক্রিন সংখ্যাগুলি সেন্স করতে পারে এবং উত্তর দেওয়ার আগে ভ্যালিডেট করতে হয়। এটি একটি ভৌত ইনপুট ডিভাইস যা সাধারণত একটি বুদ্ধিমান উপকরণ আকারে কাজ করে এবং একটি স্ক্রিন এর রূপে আমাদের কাজটি সহজ করে।”
টাচস্ক্রিন এর পূর্বের ইতিহাস কী?
টাচস্ক্রিন একটি উপকরণ যা আপনার উংগুলি ব্যবহার করে কোনও প্রসেস সম্পন্ন করা যায়। কিন্তু আপনি জানেন টাচস্ক্রিন পূর্বে থেকেই আছে। প্রথম টাচস্ক্রিন জল বেইস ছিল এবং প্রথমবারের মত এটি কম্পিউটার স্ক্রিনের সাথে পাল্টে দেওয়ার জন্য আপনার উংগুলি ব্যবহার করা হয়। পরে, আধুনিক টাচস্ক্রিন উত্পাদনের জন্য এরকম বিভিন্ন পদ্ধতি বিকাশ হয়েছে যেমন – ক্যাপেসিটিভ, রেসিস্টিভ এবং ক্যাপ্যাসিটিভ।
এটি গতিশীল উন্নয়নে নিজেকে নিয়ন্ত্রিত করতে পারে এবং আজকের আধুনিক প্রযুক্তিতে টাচস্ক্রিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ফিচার। আর এর বিস্তারিত নিয়ে আমাদের বিষয়টি নিয়ে নিশ্চিত হোন।
টাচস্ক্রিন এর বিভিন্ন ধরণ
টাচস্ক্রিন হচ্ছে একটি যন্ত্রের প্রাথমিক ইনপুট ডিভাইস যা ফিংগারপ্রিন্ট ব্যবহার করে কাজ করে এবং এই দিকে আমাদের ভারপ্রাপ্তি আচরণ করেছে কারণ এটি প্রযুক্তিগত দিক থেকে গতিশীল এবং সহজ হিসেবে পণ্যকে কন্ট্রোল করার সুবিধা দিয়ে। টাচস্ক্রিন কে ছফিট এর ধরন, রেসিস্টিভ টাচস্ক্রিন এর ধরন, ক্যাপ্যাসিটিভ টাচস্ক্রিন এর প্রকার এবং লেজার টাচস্ক্রিন এর ধরণ ঘোষণা করা হয়েছে। লেজার টাচস্ক্রিন সর্বপ্রথম স্থাপিত হয়েছিল বার্মার ইলেকট্রনিক্স কর্পোরেশন দ্বারা এবং এটি সকল উভয় নির্মাতাদের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। রেসিস্টিভ টাচস্ক্রিন এর ধরণটি প্রায় চারদিকে নকশা বানানো এবং উঠানোর ক্ষমতা কারণে ব্যবহার করা হয়।
এর সাথে একটি তিনটি উপাদান থাকে। ছফিট এর ধরণটি আমাদের প্রথম টাচস্ক্রিন এর ধরণ যা একটি নকশার উপর ফিংগার চেপে টাচ করার মাধ্যমে একটি ইলেকট্রিক ঢাল শিড়ে দেওয়া হয়। ক্যাপ্যাসিটিভ টাচস্ক্রিন এর প্রকারটি পেশীর প্রতিক্রিয়ার উপর ভিত্তি করে কাজ করে এবং এটি শুধুমাত্র একটি টাচ আইমোড আপ এর সঙ্গে সমন্বিত হয়। সর্বশেষ হাল-কার্ট লেজার টাচস্ক্রিন এর উপাদানটি প্রকাশ্যে এবং এটি সাধারণত আলোকবিশিষ্ট এবং নিরাপদ পণ্য এবং এটি আমাদের গিয়ার এবং গেমিং উইন্ডো এবং মেশিন ইন্টারফেস এর সাথে একইসঙ্গে সমন্বিত হয়।
“
টাচস্ক্রিন কিভাবে কাজ করে?
টাচস্ক্রিন হল একটি ইলেকট্রনিক পরিবহন কন্ট্রোল পণ্য যা মুখোমুখি সামগ্রীর সাথে ইন্টারফেস করে। হাল কি করে টাচস্ক্রিন কাজ করে সেটি সঙ্গের উপর নির্ভর করে। এই সামগ্রী একটি ইলেকট্রিক আধারিত লেয়ার যা শুধুমাত্র মুখোমুখি সামগ্রী হতে পারে। আধুনিক টাচস্ক্রিন জনপ্রিয় হল ক্যাপাসিটিভ টাচস্ক্রিন।
এই প্রকারের টাচস্ক্রিন পরিবহন করা যায় প্রায় সব ধরণের ইলেকট্রনিক উপকরণে। টাচস্ক্রিন ব্যবহার করা একটি সহজ পদক্ষেপ – আপনি টাচ করে স্ক্রিন সামগ্রী নির্বাচন করতে পারেন। টাচস্ক্রিন অধিক ওয়েব সাইট সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে এবং স্মার্টফোন এবং ট্যাবলেট ব্যবহার করে একটি উপভোগ্য ব্যবহারকারী ইন্টারফেস সৃষ্টি করে।
ক্যাপ্যাসিটিভ টাচস্ক্রিন এবং ইরেসিস্টিভ টাচস্ক্রিন কী?
টাচস্ক্রিন একটি সংযোগ পদ্ধতি, যেখানে একটি উপাদানের মাধ্যমে কম্পিউটার বর্তমান লোড করতে পারে। এখন আমরা সংস্কার হস্তাংক নিয়ন্ত্রণের জম্ম পেতে পারি টাচস্ক্রিন দিয়ে। টাচস্ক্রিন আমাদের ব্যবহার সহজ করে এবং হাতের নস্টালজিয়ার মাধ্যমে আমরা প্রক্রিয়া চালু করতে পারি। ক্যাপ্যাসিটিভ টাচস্ক্রিন হল একটি স্যাংগল লেয়ার উপস্থিত টাচস্ক্রিন, অর্থাৎ একটি স্ক্রিন ভিতরে একটি ছাদের নকশা রয়েছে এবং একটি কমন নির্দেশক এর সম্পর্কে ভর্তি আছে যেখানে কোন উপাদানের বৈশিষ্ট্য তৈরি হয়।
ইরেসিস্টিভ টাচস্ক্রিন একটি মাল্টিপল লেয়ার ক্যাপ্যাসিটিভ টাচস্ক্রিন এর একটি উন্নয়ন, একটি গ্লাস প্লেট এর সাথে একটি গুচ্ছ প্রতিভাগী হয়ে থাকে। যখন আমরা টাচ করি একটি কোন উপাদানে তখন সে একটি বৈশিষ্ট্য তৈরি করে যা আমরা ব্যবহার করতে পারি। ক্যাপ্যাসিটিভ টাচস্ক্রিন একটি স্যাংগল টাচস্ক্রিন এর বিপরীতে ইরেসিস্টিভ টাচস্ক্রিন একটি মাল্টিপল টাচস্ক্রিন।
টাচস্ক্রিন এর সেন্সর সিস্টেম কী?
টাচস্ক্রিন একটি প্রযুক্তি যা আধুনিক মোবাইল ফোন, ট্যাবলেট, কম্পিউটার সহ অন্যান্য বিভিন্ন উপকরণে ব্যবহৃত হয়। ট্যাচস্ক্রিন ব্যবহার করে এই উপকরণগুলির সাথে সংযোগ স্থাপন করা যায়। তবে এই প্রযুক্তিটি কিভাবে কাজ করে? টাচস্ক্রিনের পৃষ্ঠপোষক অংশে একটি সেন্সর সিস্টেম রয়েছে যা প্রযুক্তির প্রধান অংশ। এই সেন্সর সিস্টেম দুটি অংশে বিভক্ত হয়ে থাকে: ক্যাপাসিটেভ সেন্সর এবং রেসিস্টিভ সেন্সর।
ক্যাপাসিটেভ সেন্সরে স্ক্রিনের উপর টাচ করা হলে সেন্সর দ্বারা ক্যাপাসিটেভ ইলেকট্রিক্যাল ফিল্ড উত্পন্ন হয় এবং টাচের স্থান ও পরিমাপ হয়। আর রেসিস্টিভ সেন্সরে টাচ করা হলে দুটি স্ক্রিন আর সেন্সর এর মধ্যে আছে এবং টাচে দুটি স্ক্রিন মেলে যায় এবং একটি ইলেকট্রিক্যাল চালক রোধ তৈরি হয়। সেন্সর সিস্টেম থেকে পাঠানো ইনফরমেশন একটি পুর্নাঙ্গ টাচস্ক্রিন সিস্টেমকেই পরিচালিত করে। যেখানে সমস্ত ইনফরমেশন প্রসেস করা হয় এবং লজিক্যালি কাজ করে যায়।
একটি পাওয়ার সার্কিট স্বয়ংক্রিয়ভাবে যে লজিকে স্ক্রিনে টাচ করা হয় বা ইমেজে টাচ করা হয় তা বিশ্লেষণ করে এবং টাচের স্থান নির্ধারণ করে যেখানে আরও কাজ করতে হয়। সামগ্রিকভাবে বলা যায় যে টাচস্ক্রিনের সেন্সর সিস্টেম একটি কমপ্লেক্স টেকনোলজি যা অনেক উন্নয়ন করেছে এবং এখন অনেক বেশি সহজতে ব্যবহার করা যায়। এখানে একটি পদক্ষেপ লংমহান। টাচস্ক্রিনের সেন্সর সিস্টেম সম্পর্কে যথার্থ জ্ঞান যানা না থাকলেও সহজে জানা যেতে পারে এবং এর ব্যবহার করা হয় একটি সাধারণ প্রযুক্তি।
“
টাচস্ক্রিন এর স্ক্রীন রেজিস্ট্রেশন কী?
টাচস্ক্রিন মূলত একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস যা ব্যবহারকারী ইনপুট দেওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়। টাচস্ক্রিনের মাধ্যমে একটি দৃশ্য ডিজিটাল সংখ্যায় রূপান্তরিত হয় এবং এটি কম্পিউটারের সাথে সংযোগ এবং সম্পাদনা করা হয়। টাচস্ক্রিন ব্যবহারকারীর ইনপুট প্রসেসিং করতে পারে আরেকটি মৌস বা কীবোর্ডের সমতুল্য। একটি টাচস্ক্রিন বোর্ড তৈরি করার জন্য প্রথমে টাচস্ক্রিন ফাংশনালিটির ডিজাইন করা হয়।
এরপর ফেরত এসে একটি স্ক্রীন রেজিস্ট্রেশন করা হয়, যা টাচস্ক্রিন সামগ্রীর সাথে সম্পর্কিত। স্ক্রীন রেজিস্ট্রেশন টেকনিক হল যেখানে একটি জন্য নির্দিষ্ট এলিমেন্টের জন্য টাচস্ক্রিন ক্ষেত্রে হাইলাইটিং করা হয়। ব্যবহারকারী যখন টাচস্ক্রিন এলিমেন্টে টাচ করে তখন টাচস্ক্রিন রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়াটি শুরু হয়। এরপর টাচস্ক্রিনের স্ক্রীন পরিবর্তিত হয় এবং প্রক্রিয়াটি চলমান থাকে যতপুরো ক্ষেত্রে টাচস্ক্রিন এলিমেন্টে পরিবর্তন হয়।
টাচস্ক্রিন সম্পূর্ণ ডিজিটাল যা ব্যবহারকারীর আংশিক বা সম্পূর্ণ ইনপুট প্রসেসিং করতে আসলে সহজ এবং সুবিধাজনক। টাচস্ক্রিন এর স্ক্রীন রেজিস্ট্রেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যার মাধ্যমে পূর্ণ ফাংশনালিটি সম্পন্ন হয়।