Windows এবং DOS একই কম্পিউটার সিষ্টেম দুটি হলেও এদের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। Windows হল একটি গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস বা GUI, যেখানে ব্যবহারকারীরা স্ক্রীনে ক্লিক করে কাজ করতে পারেন। DOS হল লেখা আদেশ সম্পাদন করতে হয়। অর্থাৎ যখন আপনি DOS প্রথমবার খুলবেন তখন সেখানে আপনাকে একটি কালের ডিজিটাল আদেশ পাঠানো হবে যেটি না থাকলে ঠিক ভাবে কাজ করবেন না।
সেই সাথে Windows এর পার্থক্য হল আপনি একটি উইন্ডো খুলে একটি ক্লিকে পড়তে পারেন যেটি করছেন, কিন্তু DOS এ সেই জিনিসটি নেই। DOS উইন্ডোসের সাথে একটি কমানড ইন্টারফেস, কিন্তু Windows একটি গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস সহযোগী ব্যবহারকারীকে ফ্রেন্ডলি করে নেই। তবে এখনও কিছু কাজ করার জন্য হলে DOS ব্যবহার করা হতে পারে।
DOS এবং Windows এর প্রারম্ভিক ইতিহাস
DOS এবং Windows সফটওয়্যার জগতের তুলনামূলক মূলকাতা ছিল। DOS (Disk Operating System) এর প্রারম্ভিক সংস্করণের উন্নয়ন আরম্ভ হয় 1981 সালে। ডসের নামের দিকেই নির্ভরশীল একটি অপারেটিং সিস্টেম জন্ম হয়। DOS বেশ কয়েকটি সংস্করণে উন্নয়ন পেয়েছে এবং বহুবিধ তথ্যমুলক পরিবেশে ব্যবহৃত হয়েছে।
এরপরই মাইক্রোসফট উন্নয়ন করেছে উন্নয়ন হয়ে আসা উন্নয়নগুলো যেমন Windows 0, Windows 0, 0 ইত্যাদি। ওএসের উন্নয়ন প্রাথমিকভাবে সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার প্রস্তুতি ফাংশনালিটি উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন উপকরণ ব্যবহার করে। এইভাবে, DOS এবং Windows প্রথম সফটওয়্যার জন্ম পেয়েছে। মাইক্রোসফট আইবিএম বা ইন্টেলের মতো প্রস্তুতি এবং প্রসারণ করেছে যা আসলে সফটওয়্যার জেনে নেওয়ার পথও প্রশাসন করে।
এইভাবেই আজ পুরো পৃথিবীতে প্রায় সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ওএস হল Windows এবং তা বিশ্বব্যাপী গুরুত্ব রাখে।
DOS কি?
DOS এবং Windows এর প্রারম্ভিক ইতিহাস নিয়ে বলা যাক। সবচেয়ে প্রথমে আমাদের DOS কি তা নিশ্চিত হতে হবে। DOS একটি কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম যা Microsoft Corporation এর দ্বারা উন্নয়ন করা হয়েছিল। এটি প্রায়শই MS-DOS হিসাবে পরিচিতও ছিল।
MS-DOS হিসাবে এই অপারেটিং সিস্টেমটি ۱۹۸۱ সালে মার্কেটে প্রবেশ করে। সেই সালে IBM এর কম্পিউটারের সঙ্গে একটি ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে ব্যবহার করা হত। কিন্তু, এর প্রাথমিক সংসকরণ থেকে এই অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা ছিল। তবে তারপরে আসলো ওই সিস্টেম যা আমরা আজ দিনে ব্যবহার করি, অর্থাৎ Windows।
Windows 0 প্রথমবারে মার্কেটে সম্প্রতি, 1985 সালে প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর আর্কিটেকচার এবং ফিচারের সাথে অপ্রত্যাশিত উন্নয়ন গতি পেয়েছে ও আজ এটি একটি সুপারির অপারেটিং সিস্টেম বলে চিন্তা করা হয়। এখন এই দুটি অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে পার্থক্য কি? এমনটি স্পষ্ট যে একজন ব্যবহারকারী DOS এর মাধ্যমে কোডগুলি লিখতে পারবেন, যে লেখকের কাছে একটি স্পেশালাইজ্ড টেক্সট এডিটরের সাহায্যে তার লেখা কোডটি রান করতে হয়। জন্য একটি গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেস নেই এবং উইন্ডো বর্তমানে একটি গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেস সম্পন্ন অপারেটিং সিস্টেম।
একক লাইনে সংক্ষেপ করা যাক। DOS হলো Microsoft Corporation দ্বারা তৈরি একটি অপারেটিং সিস্টেম যা তার প্রথম সংস্করণে জনপ্রিয়তার সঙ্গে আসে। ইউনিক প্রদর্শনার হিসাবে Windows 0 প্রথমবারে তৈরি হল এবং এর প্রারম্ভিক সংস্করণ থেকে এর উপর অপ্রত্যাশিত উন্নয়ন হয়। DOS এবং Windows এর মধ্যে মূল পার্থক্য হল লেখা কোড এবং গ্রাফিকাল ব্যবহারকারী ইন্টারফেস।
Windows কি?
উন্নয়নের সাথে সাথে ইন্টারনেট বত্তি হতে শুরু করে এনেছে বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেম। এখন সমস্ত উইন্ডোজ পরিচালিত হয় মাইক্রোসফট করপোরেশন দ্বারা। উইন্ডোজ একটি বেশ নতুন অপারেটিং সিস্টেম না হলেও, এটি জনপ্রিয়তায় একাধিক আকর্ষণীয় ফিচার সম্পন্ন হওয়ার জন্য সাধারণ মানুষের মাঝে আরও পৌঁছতে সক্ষম হয়। উইন্ডোজ চালানো খুব সহজ এবং আধুনিক দৃষ্টিকোণ থেকে খুব ব্যবহৃত হয়।
উইন্ডোজের প্রাথমিক সংস্করণটি ডিকস হয়েছিল। তবে এর আগে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম একটি হল ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেম (DOS)। DOS হল একটি টেক্সট বেসড অপারেটিং সিস্টেম, যা মাইক্রোসফট করপোরেশন এখনও প্রস্তুত এবং পরিচালিত করছে। DOS ব্যবহার করে কোনও স্ট্যান্ডার্ড উন্নয়ন যেমন একটি উইন্ডো বা মাউস ছিল না কিন্তু তবে এটি শুরুতেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল কারণ এটি একটি আসন্ন ও ভাল ব্যবহার করা যায় অপারেটিং সিস্টেম ছিল।
ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেম যে নির্মিত করেছিল বহুল পরিচিত ব্যক্তি বিল গেটস।” # Windows কি? উইন্ডোজ চালানো খুব সহজ এবং আধুনিক দৃষ্টিকোণ থেকে খুব ব্যবহৃত হয়। বর্তমানে সমস্ত উইন্ডোজ পরিচালিত হয় মাইক্রোসফট করপোরেশন দ্বারা। উইন্ডোজ একটি বেশ নতুন অপারেটিং সিস্টেম না হলেও, এটি জনপ্রিয়তায় একাধিক আকর্ষণীয় ফিচার সম্পন্ন হওয়ার জন্য সাধারণ মানুষের মাঝে আরও পৌঁছতে সক্ষম হয়।
উইন্ডোজের প্রাথমিক সংস্করণটি ডিকস হয়েছিল। তবে এর আগে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম একটি হল ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেম (DOS)। DOS হল একটি টেক্সট বেসড অপারেটিং সিস্টেম, যা মাইক্রোসফট করপোরেশন এখনও প্রস্তুত এবং পরিচালিত করছে। DOS ব্যবহার করে কোনও স্ট্যান্ডার্ড উন্নয়ন যেমন একটি উইন্ডো বা মাউস ছিল না কিন্তু তবে এটি শুরুতেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল কারণ এটি একটি আসন্ন ও ভাল ব্যবহার করা যায় অপারেটিং সিস্টেম ছিল।
ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেম যে নির্মিত করেছিল বহুল পরিচিত ব্যক্তি বিল গেটস।
Windows বানানের পদক্ষেপ
প্রথমেই আমরা বলতে পারি DOS, অর্থাত “Disk Operating System” হল ওপারেটিং সিস্টেমের জন্যে একটি স্থানপ্রদান যা বছর গুলো পূর্বে ব্যবহারযোগ্য ছিল। এন্ডরোয়েড বা আইওএস আর এর মতো একটি ইউজার ইন্টারফেস ছিল না। এর পর বর্ণমূল ফাউন্ডেশন গঠন হল মাইক্রোসফ্ট কর্পোরেশন এবং এই সংস্থার অধীনে বিল গেটস ও পল আর্মস্ট্রং গেরের হাতে এক নতুন ওপারেটিং সিস্টেম নামকরণ করা হল Windows। প্রথমবারে এই উন্মুক্ত সফ্টওয়্যার প্রকাশিত হয় ১৯৮৫ সালে।
ওপেন সোর্স ছিল না এবং খুব কম সংখ্যক মানুষ ইচ্ছামত কোড ডেভেলপ করতে পারত না। এখন এই অতীত সফটওয়্যারটি সবচেয়ে বিশ্বস্ত এবং সবচেয়ে বড় উন্নয়ন লাভবান ওপারেটিং সিস্টেম। Windows 10 হল এর সর্বশেষ সংস্করণ এবং তার বেশিরভাগ ব্যবহারকারীর জন্য খুবই জনপ্রিয় এবং আকর্ষণীয় লক্ষণ দেখা যাচ্ছে।
Windows সফটওয়্যারের উন্নয়ন
Windows সফটওয়্যার এখন সামগ্রিক উইন্ডোজ সিস্টেম। তবে প্রারম্ভিকভাবে কোড লেখার শুরুতে Windows এর অগ্রগতি হয়েছিল মাইক্রোসফট কর্পোরেশনের পূর্ববর্তী পণ্য DOS এর সাথে। প্রথম উইন্ডোজ উন্নয়ন হয় 1983 সালে যখন বিল গেটস (Bill Gates) এবং পল আ্যালেন (Paul Allen) একটি উইন্ডোজ ইন্টারফেস বানাতে শুরু করেন। দুই বছর পর, সেই ইন্টারফেসের উপর ভিত্তি করে উইন্ডোজ 0 উন্নয়ন হয়।
এটি নেটওয়ার্ক, গ্রাফিক্স এবং সাউন্ড সহ একটি সাধারণ ইউজার ইন্টারফেস সরবরাহ করে। আসলে উইন্ডোজ একটি গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস (GUI) ছিল যা DOS এর মতো কমান্ড লাইন এ না ভিত্তিক ছিল। এটি দ্রুত প্রতিস্থাপন হয়ে ওপেনডোস এর মাধ্যমে একটি সাধারণ এবং উন্নয়নশীল উইন্ডোজ প্লাটফর্মে পরিণত হয়েছে।
Windows ও DOS এর তদন্তমূলক পার্থক্য
উন্নয়নের প্রসঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হ’ল ওই প্লাটফর্ম এর ভিন্নতা ও সামঞ্জস্যবিষয়ক। এই দুটি সিস্টেমের মধ্যে প্রাথমিকভাবে তদারকি হ’ল DOS যা একটি কমান্ড লাইন প্রক্রিয়ামূলক সিস্টেম হিসেবে পরিচিত। এটি সম্পূর্ণ টেক্সট বেস এবং ইউজারকে সরাসরি কমান্ড লাইনে কমান্ড দিতে হতো।১৯৯৫ সালের মধ্যে Windows 95 এর উন্নয়ন হওয়ার পরে হালকা ইউজারফ্রেন্ডলি ইউজার ইন্টারফেস তৈরি হয়ে এসে Windows এর পথ খুলে দিয়েছে।
Windows একটি গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকে এবং এক্সিকিউট করতে হবে তখন কমান্ড লাইন ব্যবহার করা উচিত নয়। DOS থেকে Windows এর উন্নয়ন একবারেই ঘটে না বরং এটি অবস্থান লাভ করেছে স্থেটস কোড ঠিক করে এবং এর পরে অনেককিছু সম্ভব হল যা আজকের ওএসএসর প্রথম ভিন্নতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়। “
এক নজরে দেখা DOS
Windows এবং DOS দুটি সফটওয়্যার যেখানে এক পরিবর্তনশীল, এনাকংশীল এবং ব্যবহারকারী বন্ধনকর একটি মাইক্রোসফট একক প্ল্যাটফর্ম তারা। Windows মূলত একটি আধুনিক অপারেটিং সিস্টেম যা অনেকগুলি প্লাটফর্ম সম্পন্ন হয়। যেমন Microsoft Windows 10, Windows 8, Windows 7, এবং অন্যান্য সম্পাদক। DOS (ডিস্ক অপারেটিং সিস্টেম), এন্ট্রি লেভেল কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম ছিল যা 1980 এর দশক থেকে 1990 এর দশক পর্যন্ত সক্রিয় ছিল।
এই সিস্টেমটি উপযুক্ত ছিল একটি সিঙ্গল টাস্ক যেখানে ব্যবহারকারী আগের কম্যান্ড লাইন প্রতিক্রিয়া অনুসারে অপারেটিং করতে পারেন। DOS এখনও কয়েকটি সরঞ্জামে ব্যবহৃত হয় এবং প্রোগ্রামার কম্যান্ড লাইন সরঞ্জামে কাজ করতে পারে। তবে, এটি অবশ্যই একটি প্রাচীন এবং দীর্ঘ সময় আগের একটি সিস্টেম যা প্রায় নষ্ট হয়ে গেছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এটি ব্যবহৃত হয়েছে সাইবারযুদ্ধের ক্ষেত্রে এবং কুইকএর মতো সরঞ্জামে DOS ব্যবহৃত হয় এখনও।
এক নজরে দেখা Windows
আমরা উইন্ডোজ কম্পিউটার ব্যবহার করি সবসময়, কিন্তু সত্যি জানি কিরকম কাজ করে উইন্ডোজ? ওই কথাটিই জানতে গেলে প্রথমে আমরা জানতে হবে কী হল “ডস”? সত্যি ডস হল কি এবং উইন্ডোজ এবং ডস এর মধ্যে কি পার্থক্য রয়েছে? এখানে বলা হল ডস কম্পাইলার এবং অপারেটিং সিস্টেম। বিগত সময়ে উইন্ডোজ হিসাবে জনপ্রিয় হওয়ার পূর্বে ডস হল প্রথম গুচ্ছ কম্পিউটার অপারেটিং সিস্টেম। ডসের নামে সুন্দর করে আর্কিটেকচার ছড়িয়ে আছে যা উইন্ডোজে পাওয়া যায় না। উইন্ডোজ তখন দৈনন্দিন কাজ শেষ করত না এবং মূলত গেম খেলার জন্য ব্যবহৃত হত।
উইন্ডোজ ও ডসের এই পার্থক্যের কারণ হল উইন্ডোজ একটি গ্রাফিক্যাল প্রধানতা বেশ ক্রমশঃ বিভিন্ন উইন্ডো ও এপ্লিকেশন ব্যবহার করে এবং এটি একটি গ্রাফিক্যাল ইন্টারফেসসহ সরবরাহ করে একটি উচ্চতর স্তরের সমন্বয়। এক্ষেত্রে ডস একটি কমান্ড-লাইন ও টেক্সট-ভিত্তিক ইন্টারফেস এবং গ্রাফিক্যাল প্রধানতা আছে না। তাই উইন্ডোজ যে কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে ডস তাতে করা যায় না। “
পার্থক্য সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা
উইন্ডোজ ও ডস এর দুটি কর্মসূচি একই কাজ করে তবে তাদের প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার, হার্ডওয়্যার এবং নেটওয়ার্ক কার্যকারিতা একটু ভিন্ন। ডস (DOS) একটি পপুলার কর্মসূচি ছিল যা 1981 সালে জেনরেল মোটর্স কর্পোরেশন দ্বারা উন্মুক্ত করা হয়। ডসের কাজ হয় একটি কমান্ড লাইন ইন্টারফেস দিয়ে একত্রে কাজ করতে অনুমতি দেওয়া এবং একটি গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস (GUI) নেই। অসুবিধার্তা এবং কম্পিউটার জ্ঞানের প্রয়োজনতার দৃষ্টিতে, এটি বেশ সহজ ছিল।
উইন্ডোজও কমান্ড লাইন ইন্টারফেস সম্পন্ন করে, তবে এটি একটি গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেসও থাকে যা ডসের একটি অভাব ছিল। উইন্ডোজ একটি ব্যবহারকারী বন্ধুত্বপূর্ণ, সহজে ব্যবহার করা এবং প্রায়শই দৃষ্টি ছুঁয়ে সেরে চলার জন্য ডসের চেয়ে বেশি জনপ্রিয় হয়েছে।