ইলেকট্রোলাইট পদার্থ হল সাধারণত তরল অবস্থা এবং যেখানে আবশ্যকতানুসারে বিদ্যুত অংশিত হয় সেখানে বিদ্যুতীয় বলগুলি সম্ভবতঃ খুব সরল ভাবে চলে। সে কারণেই ইলেকট্রোলাইট পদার্থ হল অনেক গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিদ্যমান। ট্রানজিস্টর এবং ট্রায়োড দুটি অবিভাজ্য ভূমিকা রাখে বিদ্যুত বিষয়ে। একটি ট্রানজিস্টর একটি বিপদস্তর প্রয়োজন হয় যখন আমাদের প্রয়োজন বিদ্যুত সম্পর্কিত কোন প্রবলেম সমাধান করার।
ঠিক তো একই জিনিস ট্রায়োডের ক্ষেত্রে ও পাওয়া যায়। কিন্তু উত্তরসূচী হল ট্রানজিস্টরের ক্ষেত্রে আবশ্যকতা বেশি এবং এটি আধুনিকতম প্রযুক্তি গুলিতে অধিক উন্নয়ন করা হয়েছে। সেই সমস্ত সুবিধাদি শুধু ট্রানজিস্টরের জন্যই সীমিত নয় এবং এর মাধ্যমে নিজেকে ম্যাজিকের মত হিসেবে আধুনিক বিদ্যুত প্রযুক্তিতে মনোরম করতে পারেন।
ইলেকট্রোলাইট পদার্থ
ইলেকট্রোলাইট পদার্থ মৌল পর্যায়ে বিভিন্ন ইয়নসমূহের বিশিষ্ট চার্জধারা ধারণ করে। এর আদি ধারণকারী উপাদান হিসেবে অধিকতর জার্মানি থাকে। এই পদার্থগুলো পানির মতো সংযোজন হলে পরস্পর আদি পদার্থ জনিত চার্জধারার বিপরীতি ধারণ করে একটি সহবাস স্থাপন করে। এর কাজ সুষমতা উন্নয়ন, তারপরে পানি ও ইনডাস্ট্রির কাজে উপযোগী থাকে।
স্যাল্ট, এসিড এবং অন্য ধরনের পদার্থ ইলেকট্রোলাইট হিসেবে কাজ করতে পারে। এক্ষেত্রে আবশ্যক সম্পদ সরবরাহ করে প্রদর্শনীতে ব্যবহৃত হয়। একটি ব্যক্তির দৈনন্দিন জীবনে পানি ও খাদ্য দ্বারা ইলেকট্রোলাইট স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করা হয়। এছাড়াও সম্পদটি রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিবন্ধী চিকিৎসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
আমরা এখন ইলেকট্রোলাইট পদার্থ প্রবন্ধে বিভিন্ন সংক্ষেপে জানি।
ইলেকট্রোলাইট পদার্থ সম্পর্কে পরিচিতি
ইলেকট্রোলাইট পদার্থ হলো সেসমস্ত স্পর্শযোগ্য পদার্থ, যা অণু বা মোলেকুলের ভিতরে বিদ্যমান আইনসমূহের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর মধ্যে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক আয়ন এবং অ্যানিয়ন বিদ্যমান থাকে। একটা দৃষ্টিকোণ হিসেবে, ইলেকট্রোলাইট পদার্থ এমন একধরনের পদার্থ যা দ্রুত ইলেকট্রন পরিবর্তনের বিদ্যমান প্রদর্শন করে এবং তাদের আয়ন ধারণ করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি সাধারণ পানিতে নামাতে সময় সরকারি প্রায় সবকিছু ডিসলভ হয়ে যায়, সেক্ষেত্রে আপনি ইলেকট্রোলাইট পদার্থের সঙ্গে নামানো পানি ব্যবহার করতে পারেন।
এছাড়াও ধরুন আপনি একটি সাধারণ টি-শার্ট পরিহবেন। যখন আপনি টি-শার্টটি না পরিবর্তন করার জন্য পক্ষপাতে বা ঊর্জা উৎস হিসেবে কাজ করবেন, আপনার শরীরের পশ্চিমে সংক্রমণকারী দ্রবণ হিসেবে কাজ করে ইলেকট্রোলাইট। এই পদার্থের প্রচুর ব্যবহার হচ্ছে রোগীদের জন্য রক্তপ্রবাহের সমস্যার সমাধানে। সারাদিন আমরা ইলেকট্রোলাইট পদার্থের সাথে বিরাম নেবার পরিবর্তে পানি, ভিটামিন, খাদ্যাদি যুক্ত খাদ্য গ্রহণ করতে পারি।
“
ইলেকট্রোলাইটের ধরন এবং উদাহরণ
ইলেকট্রোলাইট পদার্থ হল এমন এক ধরনের পদার্থ যা ইলেকট্রন বা আয়ন নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ইলেকট্রোলাইটের একটি উদাহরণ হল না ধাত্তুময় জল। না ধাত্তুময় জল একটি ইলেকট্রোলাইট হয় কারণ এটি জলচারিত ইহম পর্যবেক্ষণ করায় ইলেকট্রন নিয়ন্ত্রিত হয়। দ্রুত উদাহরণ দিতে একটি ইলেকট্রোলাইট হল সোডিয়াম ক্লোরাইড (NaCl) এবং এটি জলকে না গোলাকার করে দেয়।
নির্দিষ্ট শর্তে, NaCl অণুগুলি বিভাজন হয় এবং Na + এবং Cl- আয়ন হিসাবে বিছানা করে। এই আয়নগুলি জলের মধ্যে পরস্পর বিভিন্নতা ধারণ করে এবং একটি ইলেকট্রোলাইট তৈরি করে। সোডিয়াম ক্লোরাইড একটি সাধারণ উদাহরণ যা ইলেকট্রোলাইট হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
ট্রানজিস্টর এবং ট্রায়োড এর তুলনা
ট্রানজিস্টর এবং ট্রায়োড দুটি বিদ্যুৎ উপাদান যা সাধারণত উপায় হিসাবে ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন ধরনের উপাদান বা আপাত উপাদানের উন্নয়ন এবং বহনের জন্য। কিন্তু এদের মধ্যে একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য আছে। ট্রানজিস্টর একধরনের উপাদান হতে পারে যা কেবল একটি প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে কিন্তু উপাদানটির আবশ্যিক প্রবাহকে বিদ্যুৎ অতিরিক্ত হিসেবে রোধ করতে পারে না। আসলে ট্রানজিস্টর প্রায় প্রতিষ্ঠান এবং চালু রাখার সাথে সাথে স্বয়ংক্রিয় হিসেবে কাজ করে।
আর ট্রায়োডটি হল একটি বিশেষ ধরনের উপাদান যা কেবল একটি একদিকের প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এবং এর প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য সেরকম যে কিনা এক প্রবাহ দিয়ে অন্য একটি প্রবাহ শুরু না হওয়া সেটি প্রতিস্থাপন না করে এমনকি এটি নিরাপদ ও স্থিতিশীল ভিত্তিতে কাজ করে। উপাদানটি উচ্চ বৈদ্যুতিন উপাদান হওয়ার কারণে এটি বিশেষভাবে সরল এবং সহজে ব্যবহার করা যায়।
ট্রানজিস্টর এবং ট্রায়োড এর পরিচিতি
ট্রানজিস্টর এবং ট্রায়োড একই রকমের ফিল্ড একবার কাজ করে কিন্তু তাদের স্বাভাবিক কাজ দুটি একে অন্যকে থেকে আলাদা। ট্রানজিস্টর একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস যা স্পন্দনসীল পাতলা এলমের একটি উপাদান হিসেবে কাজ করে। এর মাধ্যমে স্পন্দনসীল পাতলা এলমের বহুমুখী একটি সংলগ্নকের রুপে পরিণত হয়। এর মূল কাজ হল ইনপুট বল দিয়ে আউটপুট হিসেবে বিদ্যুৎ পাঠানো বা নিয়ন্ত্রণ করা।
ট্রানজিস্টরের তুলনামূলক বিশেষত এর সামান্য আকার এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি ব্যবহার করা জন্য শুধুমাত্র উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সি এর প্রযুক্তি হিসেবে বলা যায়। আর ট্রায়োড একটি বিশেষ ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস যা অবশ্যই একে অন্যকের থেকে আলাদা হয়। এটি একধরনের বিদ্যুৎ সংলগ্নক যা কোন একটি দিক থেকে প্রবেশ করা জানে এবং একটি আবর্ত বৈদ্যুতিন তার মাধ্যমে মাঝখানে থেকে পাঠিয়ে দেওয়া সংকলন বা বিদ্যুৎ বৃত্ত উৎপন্ন করতে পারে। এর মূল কাজ হল উন্নয়নে এবং উন্নয়নের সাথে সাথে ত্রুটি নিরোধ করা যায়।
তবে এটি ব্যবহার করা জুন এবং হাই ফ্রিকোয়েন্সি সার্কিট জনপ্রিয়।
ট্রানজিস্টর এবং ট্রায়োড কিভাবে কাজ করে
ট্রানজিস্টর এবং ট্রায়োড উভয়ই ইলেকট্রনিক উপকরণ যা বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। উভয়ই সঞ্চালনকারী হিসেবে কাজ করতে পারে এবং ইলেকট্রন বিদ্যুৎ বিদ্যার বিষয়ে ধারণা থাকলে অন্যের চেয়ে ট্রানজিস্টর বেশি সমঝোতার নেই। যেমন সাধারণ ট্রানজিস্টর সিদ্ধান্ত সিলেক্টর, কমন এমিটার এবং বিপদ সাধারণ এমিটার দ্বিধা বাস্তবায়ন করে বিবেচিত হয়। ট্রানজিস্টর একটি ত্রিকোণকার সাধারণ সার্কিট যা উন্নয়নের একটি উদাহরণ যা শক্তি বাড়াতে ব্যবহৃত হয়।
ট্রানজিস্টর তিনটি প্রধান অংশ সিলেক্টর, ভেস, এবং এমিটারে উপস্থিত হয়। জলদি শক্তি বাড়াতে এমিটারে পাঠানো বৈদ্যুতিন দণ্ডগুলির ব্যবহার করা হয়। ট্রায়োড একটি চতুর্থ অবস্থার উপকরণ যা এক বা একাধিক PN জংশের মধ্যে উপস্থিত হয়। ট্রায়োড দুটি প্রধান অংশ আকর্ষণীয় বিপদ এবং সাধারণ একটি নেগেটিভ ধারণার উপর বিভিন্নভাবে বিভক্ত হয়।
ট্রায়োড একটি বিশদ কাজ করতে পারে যখন পূর্বের উপস্থিতির পরে উত্পন্ন বিদ্যুৎ চূড়ান্ত হয় এবং ট্রায়োড স্বয়ং স্থির হয়। নির্দিষ্ট উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত ট্রানজিস্টর এবং ট্রায়োডের মধ্যে পার্থক্য আসলে উপকারও করে। ট্রানজিস্টর ইতিহাস দেখতে হলে এর ব্যবহারের প্রথম উদাহরণ সিগনাল শ্রমের মধ্যে নিখরচাত্মক দণ্ড ব্যবহারের মাধ্যমে বিপদ এবং সাধারণ উপস্থিতির মধ্যে চালানোর জন্য হয়। একইভাবে ট্রায়োড স্থিতির উদাহরণ হল প্রথম এএআই ত্রিকোণীয় সিস্টেম যা বিমান সংক্রান্ত তথ্য নিয়ে কাজ করতে ব্যবহৃত হয়।
ট্রানজিস্টর এবং ট্রায়োড এর সাধারণ ব্যবহার
ট্রানজিস্টর এবং ট্রায়োড দুটি বিদ্যুৎ উপাদান, যাদের দুটির ব্যবহার পুরো বিদ্যুৎ প্রযুক্তিতে অনেকটা একই। দুইটি বহন বা বিভিন্ন রকমের সংক্রমনের মাধ্যমে পরিসংখ্যান করে বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তির মাধ্যমে তথ্য প্রক্রিয়া করা যায়। ট্রানজিস্টর অনেকটা একজন চিকিৎসকের মতো যে প্রযুক্তির মাধ্যমে তথ্যের স্থানান্তর করে থাকে। সেই সাথে ট্রায়োড অনেকটা একজন নির্দেশকের মতো যে একজন কর্মীকে নির্দেশ দিতে পারে বা প্রাণীকে বাড়ীতে চলার নির্দেশ দিয়ে থাকে।
ট্রানজিস্টর দ্বারা সম্পাদিত প্রোগ্রাম এবং ট্রায়োড দ্বারা কন্ট্রোল করা বিভিন্ন আলোকের পরিবর্তন, দুর্গম ধ্বংসাবশেষ, উচ্চতার ভলটেজ থেকে সুরক্ষিত লাইট কন্ট্রোল এবং ভেতরের মুদ্রা পাঠানো সাধারণ কিছু ব্যবহার যেন রায় হয়।