ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার কিন্তু কাকে বলে?

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার বা ওয়েবপেজ স্ট্রাকচার হল একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত হওয়া মেটাডাটা, হেডিং ট্যাগগুলি, প্যারাগ্রাফগুলি, ফোটো ফাইলগুলি, ভিডিও ফাইলগুলি এবং অন্যান্য উপাদানের সাজানো নিয়মকে বোঝায়। স্ট্রাকচার নির্ধারণ করে ওয়েবপেজ গুলি ব্যবহারকারীদের সুবিধা প্রদান করে এবং ওয়েবপেজ সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে সহায়তা করে। আপনি যদি একটি ভালো স্ট্রাকচার ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে বেশি ভিজিটর আসবে এবং সার্চ ইঞ্জিন র‌্যাংকিং বাড়বে।

তাই একটি সম্পূর্ণ এবং ঠিকঠাক স্ট্রাকচার নির্ধারণ একটি ওয়েবপেজ তৈরি করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

ওভারভিউ

এই ওভারভিউ নামক বিষয়টি আমাদের প্রোগ্রামিং জগতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেকটি প্রজেক্টের শুরুতেই অবশ্যই করা হয় ওভারভিউ। আমরা যখন একটি প্রজেক্ট শুরু করি তখন প্রথমে একটি প্ল্যান তৈরি করি। এই প্ল্যানে আমরা প্রজেক্টের কথা নিয়ে আলোচনা করি এবং কিভাবে প্রজেক্ট টি পরিচালনা করবো তা ডিস্কাশন করি।

প্রজেক্টের একটি ভাল প্ল্যান নির্মাণ করা হলে আমরা ওভারভিউ করি। এই ওভারভিউ তে প্রজেক্টের পূর্ববর্তী অগ্রগতি, কর্মফল এবং নির্দেশনা বিবেচনার মাধ্যমে আমরা পরবর্তী পরিকল্পনা নির্ধারণ করি। এটি আমাদের প্রজেক্টের সফলতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হলেও এই অংশটি অনেকে উপেক্ষা করে যাচ্ছে। তবে একটি সফল প্রজেক্ট চালানোর জন্য ওভারভিউ একটি অসম্ভব গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার হলো কী?

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার এমন একটি অংশ যা ওয়েবসাইটে সাধারণত পোস্ট, পেজ, সাইটম্যাপ এবং অন্যান্য বিভিন্ন তথ্য ভিত্তিক সার্ভিসের সাথে সম্পর্কিত। ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার প্রয়োজনীয় হল যাতে ওয়েবসাইটের বিভিন্ন বিভাগ সুবিধাজনকভাবে এবং তারপরও ভালোভাবে ব্যবহৃত হয়। আমাদের সম্প্রদায়ে, ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার হলো সাধারণত HTML লেখাটি দিয়ে তৈরি একটি নির্দিষ্ট ধরনের প্রচেষ্টা যা উইব ডেভেলপমেন্ট এর মাধ্যমে পরিচালিত হয়। সাধারণত ওয়েব ডেভেলপারগন যখন ওয়েবসাইটের স্ট্রাকচার তৈরি করছেন, তখন পেজ এবং ভিতরের একটি মূল বিভাগ যা হোস্টিং এর সাথে সংযোগ স্থাপন করে থাকে।

সমস্ত ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার একটি নির্দিষ্ট আকার এবং সাজ হওয়া প্রয়োজনে সুবিধাজনকভাবে একটি সাইট ন্যাভিগেশন প্রদর্শন করার উদ্দেশ্যে হয়ে থাকে। একটি ভাল ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার যেহেতু ব্যবহারকারীদের সাথে কম পরিচিত হতে হবে, সেহেতু এটি ভিন্নধর্মী বা অদৃশ্য হওয়া উচিত নয়। সাধারণত এটি একটি পেজ ফুটারে হতে পারে বা একটি সিডবারে দেখা যেতে পারে। সুতরাং, যে কেউ যদি ওয়েবসাইট ডেভেলপ করার পরিকল্পনা করে থাকেন তবে খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি ধাপ হলো একটি সাজেস্থ স্ট্রাকচার পরিকল্পনা করা।

এটি ব্যবহারকারীগনের উপস্থিতি বৃদ্ধি করবে এবং ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পাতা এবং সামগ্রী সাজেস্থ ও সুবিধাময় করবে।

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার কেন গুরুত্বপূর্ণ?

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এর মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটটি আকর্ষণীয় ও আর্গানাইজড রাখতে পারেন। ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার আপনার ওয়েবসাইটের মূলত ভার্চুয়াল (সফটওয়ার) অংশ। সবচেয়ে প্রথমে, এটি আপনার ওয়েবসাইটের উপযুক্ত পাতাগুলি সংগ্রহ করা এবং উপযুক্ত ভাবে প্রদর্শন করা সম্ভব করে।

স্ট্রাকচারটি একটি জরুরী উপাদান, যা ওয়েবসাইট ডিজাইনের অন্যান্য মৌলিক উপাদানগুলির সাথে একত্র করে একটি পূর্ণস্থাপনার জন্য সহায়তা করে। এছাড়াও, এটি ক্রমবর্ধতি এবং বিক্রয়ের সুযোগও আপনার ওয়েবসাইটে যোগ দেয় এবং গুগল সার্চের মাধ্যমে সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়। সুতরাং, ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার অন্যদিকে সমস্যা ছাড়াই একটি সম্পূর্ণ ওয়েবসাইট তৈরি করতে সাহায্য করে।

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার কী প্রকার?

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার হলো ওয়েবসাইটের ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্টের স্ট্রাকচার। যখন আমরা ওয়েবসাইট এক্সেস করি তখন আসলে আমরা ওয়েবসাইটের স্ট্রাকচার দেখছি যা বস্তুকে প্রদর্শন করে এবং ব্যবহারকারীকে ওয়েবসাইট সরবরাহ করে। এটি ওয়েবসাইটের পৃষ্ঠাগুলির সাজানোর উপযোগী ডিজাইন ও কনটেক্সট স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ। একটি উঠাপোঁচা স্ট্রাকচার সম্পদ পূর্ণ পাতা, সহজ নেভিগেশন, একটি বিকল্প সার্চ ইঞ্জিন এবং বিভিন্ন অংশগুলির সম্পর্কে বোঝা এবং যে প্রয়োজন তা আস্থা এবং উপযোগী সুবিধা।

স্ট্রাকচার স্কেচ করা ও স্থাপিত করা হলো ওয়েবসাইট নির্মাণের প্রথম পদক্ষেপ এবং সঠিকভাবে স্ট্রাকচার না থাকলে ওয়েবসাইট এর ভিউ ভুল হতে পারে এবং এটি ব্যবহারকারীদের জন্য সন্দেহজনক ও একটি জটিল উপাদান হয়ে থাকে। সম্ভবত বেশ কিছু সামগ্রী এবং উপরের দিকে সমৃদ্ধ উপস্থাপন দিচ্ছে এটি আপনার সঠিক ধারণা করা সহজ করছে যে ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার নির্মাণের গুরুত্ব।

জানতে হলে কী কী দরকার?

ব্লগ লেখার ক্ষেত্রে ‘জানতে হলে কী কী দরকার?’ এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন। একজন ব্লগার যদি তার লেখা সাম্প্রতিক এবং সঠিক রাখতে চায়, তাকে নিয়মিত পড়াশোনা করতে হবে। বিভিন্ন ওয়েবসাইট এবং ফোরাম (এখনও নতুন ওয়েবসাইট) পরিদর্শন করে ব্লগারকে নতুন ওয়েবসাইট ও এর উপযুক্তিসম্পন্ন তথ্য সংগ্রহ করতে হবে। এছাড়াও তার নিজের ক্ষেত্রে অধিক জ্ঞান অর্জনের জন্য যথেষ্ট সময় দিতে হবে।

তারাও প্রয়োজন হবে লেখার বিষয়ে আলোচনা করতে যেন সঠিক প্রেক্ষাপট হয়। সম্ভবত, একটি ব্লগ, টুইট, ওয়ার্ডপ্রেস বা এনটিএমএল ডকুমেন্ট লেখার জন্য একটি খুব সুবিধাজনক উপাদান হলো একটি জায়গা যেখানে আপনি উপলব্ধি করতে পারেন যে যেখানে থেকে লেখার জন্য প্রেরণ করা গেছে।

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার জানা কেন গুরুত্বপূর্ণ?

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার হলো এমন একটি পরিকল্পনা যা ওয়েবসাইটের সাজেশন এবং প্রাকল্পনা করা হয়। এটি একটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে যেন ওয়েবসাইটের সেকশনগুলি সম্পর্কে পরিষ্কার হয়ে ওঠে এবং নির্দিষ্ট অংশগুলি খুব সহজেই খোলা যায়। আপনি যখন একটি ওয়েবসাইট বিজিট করেন তখন স্ট্রাকচার থেকে অনেক জিনিস শিখতে পারেন। স্ট্রাকচার জানা হলে আপনি ওয়েবসাইটে ভ্রমণে ক্ষেত্রে আরামদায়ক অনুভব করতে পারবেন।

মুলত আপনি একটি কনটেন্ট দেখার সময় ভালো লাগে না কারণ সেটি স্ক্যাটার্ড হয়ে পড়ে এবং তার আনুসাঙ্গিক অংশগুলি খুলা যায় না। স্ট্রাকচার সহজ করে ব্যবহারকারীকে চোখে পড়ে। যদি আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করছেন তখন আপনাকে স্ট্রাকচারের ব্যবহারে ভাল ধারণা থাকা প্রয়োজন। এটি আপনার ওয়েবসাইটের বিষয় সুস্পষ্ট করার সাথে সাথে ব্যবহারকারীদের কাছে একটি ভালো প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেখা যায়।

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার জানতে কী কী প্রয়োজন?

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এটি না জানলে ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট এর কাজ সম্পন্ন করা অনেক সময় সম্পূর্ণ অসম্ভব হয়ে যায়। প্রথমে ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার চিন্তা করে নিতে হয়। এরপর ডিজাইন করতে হয়।

স্ট্রাকচার বলতে মানে হচ্ছে ওয়েবসাইট এর বিভিন্ন পাতাগুলোর অবস্থান এবং মধ্যবর্তী পাতাগুলোর লেআউট কি হবে। স্ট্রাকচার নির্ধারণ ও উন্নয়ন করার জন্য হলে একজন ওয়েবডেভেলপার বা ডিজাইনার প্রয়োজন। তবে নতুন ওয়েবসাইট ডিজাইন করার জন্য আপনার জ্ঞান এবং প্রাথমিক পরিকল্পনা আবশ্যক। মুলত ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার নির্ধারণ হলে তারপর ডেভেলপমেন্ট কাজ শুরু করা সহজ হয়ে যায়।

সুতরাং, ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট এ নতুন হওয়া অভিজ্ঞতা নিয়ে চিন্তা না করলে ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট সম্পন্ন করা খুবই সমস্যজনক হতে পারে।

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার জানতে কী করণীয়?

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার শব্দটি শুনলে মনে হলে আমাদের মনে যেতে পারে সেটি কি একটি সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে এমন কিছু হবে। হ্যাঁ, আপনি সঠিক ধারণা রাখছেন। একটি ওয়েবসাইট তৈরির প্রত্যেকটি ধাপে ভালোভাবে পরিচয় না থাকলে সিরিয়াস অসুবিধার মুখে আপেলের মতো আপনার সমস্যার সমাধান হয় না। সুতরাং, ওয়েবসাইটের স্ট্রাকচার সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান সংগ্রহ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

এর জন্য আপনাকে অনেকগুলি কাজ করতে হবে। প্রথমেই আপনাকে ওয়েবসাইট তৈরি করা শুরু করতে হবে। এর জন্য আপনি যেকোনো প্লাটফর্ম ব্যবহার করতে পারেন। তারপরে স্ট্রাকচার তৈরি করতে হবে।

See also  ওয়েবসাইট পাবলিশিং: জানুন কি এবং এর বিভিন্ন ধাপ

এটি কিভাবে করবেন তা জানার জন্য ইন্টারনেট ব্রাউজারে গুগল এবং ইউটিউব থেকে সম্পূর্ণ প্রাথমিক ভাবে জ্ঞান নাও করতে হবে। সেই জ্ঞান দিয়ে সম্পূর্ণ ওয়েবসাইট তৈরি করে স্ট্রাকচার তৈরি করতে পারবেন। জ্ঞান সংগ্রহের পাশাপাশি আপনাকে কিছু টুলস ব্যবহার করতে হবে যেমন CSS, HTML, এবং JavaScript। এছাড়াও ডিজাইন এবং স্ট্রাকচার প্ল্যানিং এর জন্য আপনি ব্যবহারকারীর প্রত্যেক ধাপ পরিষ্কার করতে পারেন।

সুবিধার সাথে এই কাজটি সহজ না হলে কিছু ওয়েবসাইট তৈরি সার্ভিস ব্যবহার করতে পারেন যেখানে সুবিধা পাবেন।”

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার তৈরির প্রক্রিয়া

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার তৈরির প্রক্রিয়ার সম্পর্কে আমরা গুরুত্বপূর্ণ জানতে পারি। ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার হল ওয়েবসাইটের উপস্থিত সব ধরনের পাতা, পরিচ্ছেদ এবং নামকরণের নির্দেশিকা যা ব্যবহারকারীকে ওয়েবসাইটের নেভিগেশন করতে সাহায্য করে। নির্দিষ্ট এবং পর্যাপ্ত ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার নির্মাণ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রক্রিয়া যা ওয়েব ডিজাইনার করে তুলে ধরে। স্ট্রাকচার একটি মানচিত্র যা ওয়েবসাইট এর বিভিন্ন বিভাগ এবং সেখানে নির্দিষ্ট শ্রেণীবিন্যাস যাচাই করে।

এটি নির্দিষ্ট হলে ব্যবহারকারীর পরিসংখ্যান এবং নেভিগেশন হয়ে যায়। পরিসংখ্যানের সাথে সাথে স্বচ্ছ নেভিগেশন ছাড়াও জন্যবল একটি ভাল ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার নির্মাণ নির্দিষ্টভাবে লক্ষ্য করা উচিত।

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার তৈরির প্রক্রিয়া কী?

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার তৈরি করার প্রক্রিয়াটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এটি প্রথমে একটি পরিকল্পনা তৈরি করে শুরু হয়। একটি ভালো পরিকল্পনা করতে হলে প্রথমে জেনে নিতে হবে কি ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করবো। এরপর ওয়েবসাইট প্রকারের উপর ভিত্তি করে হয়তো একটি ডিজাইন তৈরি করতে হবে।

এটি হলো ওয়েবসাইট স্ট্রাকচারের প্রথম ধাপ। এরপর প্রয়োজন অনুযায়ী পোষক এলিমেন্ট, নেভিগেশন বার এবং কন্টেন্টের জন্য উপযোগী টেমপ্লেটগুলি বেছে নেওয়া হয়। সম্পূর্ণ স্ট্রাকচার তৈরি হলে এর উপর ভিত্তি করে ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট তৈরি করা হয়। টেকনোলজির সাথে সাথে টেকসই স্ট্রাকচার সম্পর্কে জানতে থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার তৈরির জন্য কীকী ধারণা থাকতে হয়?

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার তৈরি করার জন্য প্রথমেই আপনার ওয়েবসাইটে কি ধরনের তথ্য দেওয়া হবে সেটা বিবেচনা করতে হবে। সেই তথ্যের উপর ভিত্তি করে স্ট্রাকচার এর ডিজাইন করতে হবে। আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ওয়েবসাইট স্পীড। একটি দোকানের দোকানটির অভ্যন্তরে যত হলুদ, খাটো, হাতি, মৎস্য ও যেকোন পন্য পাওয়া যায় না বরং পন্যগুলা বিভিন্ন বিভাগে বিভক্ত করা থাকে।

একইভাবে ওয়েবসাইট একটি স্ট্রাকচার সহ তৈরি করে বিভিন্ন বিভাগে তথ্য প্রদান করতে হবে। একই ধরনের তথ্য বিভাগে বিভক্ত করে ডিজাইন করা থাকলে ওয়েবসাইট ব্যবহারকারীর জন্য সুবিধাজনক হয় যা ওয়েবসাইট থেকে আকর্ষণীয় করে এবং ওয়েবসাইট এর স্পীড বেড়ে তুলে।

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার ডিজাইন করার পূর্ণ পদক্ষেপ

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার ডিজাইন করার পদক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। এটি সেটি একটি ওয়েবসাইটের নামকরণ থেকে শুরু হয় এবং পৃষ্ঠাগুলি যুক্ত হতে থাকে। স্ট্রাকচারের জন্য প্রাথমিক জিনিস হল অবশ্যই ওয়েবসাইট এর আদর্শ মূল্য নিয়ে কাজ করা। প্রথমেই আপনার ওয়েবসাইটের জন্য উপযুক্ত ডোমেইন এবং হোস্টিং ক্রয় করতে হবে।

তারপরে ওয়েবসাইটের স্ট্রাকচার তৈরি করা যাবে। এর জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চলতে হবে। একটি ওয়েবসাইট স্ট্রাকচারের মূলেখা হলো হেডার, ফুটার এবং বডি উইথ সাইডবার। এর সাথে রিস্পন্সিভ ডিজাইন, উইজেটস এবং মেনু সেটআপ করা প্রয়োজনীয়।

আপনি হেডারে সাইট লোগো সহ নেভিগেশন মেনুকে যুক্ত করতে পারেন। ফুটারে আপনি ফোটাম এবং কপিরাইট তথ্য দেখাতে পারেন। স্ট্রাকচারে বডি-এ সাইডবারে টেক্সট ও উইজেটস যুক্ত করা যেতে পারে। আপনার ওয়েবসাইট ভিজিটরদের জন্য একটি প্রকৃত উপযোগী, সহজ বিন্যাস প্রদর্শন করতে স্ট্রাকচারের ডিজাইন পরিবর্তন করা প্রয়োজন।

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার এর উপাদান

ওয়েবসাইট একটি সঠিক স্ট্রাকচার নির্ভর করে গঠিত হয়। স্ট্রাকচারের উপাদানগুলি হল হোম পেজ, হেডার, ফুটার, মেনু টগল বাটন, বারমুলা কোড এবং নেভিগেশন মেনু। ওয়েবসাইটে আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল কন্টেন্ট এবং গ্রাফিক্স। একটি ভালোমানের ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার শব্দের উপর ভিত্তি করে উন্নয়ন করা হয়।

স্ট্রাকচারের উপাদানগুলির সঠিক উপস্থাপনা সামগ্রীর বেশিরভাগ ব্যবহারকারীদের ওয়েবসাইটে সময় কাটানোর জন্য উপযোগী হয়। সরল এবং সংক্ষিপ্ত স্ট্রাকচার সাধারণত ব্যবহারকারীর অনুসন্ধান এবং ব্রাউজিং সময়কে মিনিমাইজ করে থাকে। সঠিক স্ট্রাকচার নির্ভর করে গঠিত ওয়েবসাইট সাধারণ লোডিং টাইমে দ্রুত উত্তর দেয় এবং ব্যবহারকারীর উপযুক্ত তথ্য প্রদর্শন করে।

Header

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার নির্ধারিতভাবে লাগবে না হলে, যে কোন ওয়েবসাইটকে সঠিকভাবে কাজ করানো কষ্টকর হতে পারে। একটি সঠিক ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার দরকারি হলে প্রথমেই হেডারের জন্য সঠিক ফরম্যাট ব্যবহার করতে হবে। এটি ওয়েবসাইটের মুল অংশ এবং টাইটেল দেয়ার স্থান। এরপর পরের উপাদানে পেইজ টাইটেল, মেটা ডেসক্রিপশন, পোস্টের শিরোনাম ইত্যাদি প্রয়োজনীয় তথ্য বসানো হবে।

সর্বশেষে দরকারি হলে ফুটার এবং কপিরাইট সার্টিফিকেট প্রদর্শন করতে হবে। এই উপাদানগুলি রেসপন্সিভ ডিজাইন এবং ক্রস-ব্রাউজার কনফিগারেশন সহজলভ্য হওয়া উচিত। সমস্ত উপাদান একটি স্ট্রাকচারে একত্রিত করে ওয়েবসাইট একটি সুসজ্জিত স্ট্রাকচার উপর নির্ভরশীল হবে।

Navigation

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচারের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান নেভিগেশন। ব্যবহারকারীদের ওয়েবসাইটের ভিন্ন ভিন্ন অংশে আসতে এবং উন্নয়ন করা জন্য উপযুক্ত প্রক্রিয়াটি একটি প্রধান অংশ। উপযুক্ত নেভিগেশন সার্ভিস দেওয়া হলে ব্যবহারকারী আসার পথগুলি খুব ভালোভাবে বুঝে নিতে পারে এবং ওয়েবসাইট সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য পাবে। একটি সুসংগঠিত নেভিগেশন ব্যবহারকারীদের ওয়েবসাইটের বিভিন্ন ফাংশনালিটি খুব সহজে ব্যবহার করতে দেয় এবং ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা উন্নয়ন করে।

সহজ উদাহরণস্বরূপ, একটি দোকানের ভেতরে দিক নির্দেশনা সুসংগঠিত না হলে ক্রেতা ওভারহেড হয়ে যাবে এবং একটি দোকানে পৌঁছাতে অসহজ লাগবে। সহজ নেভিগেশন দেওয়া হলে কোন প্রকার সমস্যা হতে পারে না এবং ব্যবহারকারী সহজেই তাদের কাজ করতে পারবে।

Sidebar

একটি ওয়েবসাইট তৈরি করার সময় সঠিক স্ট্রাকচার প্রয়োজন। ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার এর উপাদান একটি পেজের জ্ঞানবাহী খণ্ডগুলির সাথে পরিচিতি দেয়। এটি ভাল স্ট্রাকচার সহিত তৈরি না হলে সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন ঠিকমত করা যাবে না এবং ওয়েবসাইট ফাস্ট হতে পারে না। ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার সুনির্দিষ্ট হতে হবে যাতে নভোদকদের একটি ভালো অভিজ্ঞতা হয়।

প্রতিটি পেজে উপাদান যেমন হেডার, ফুটার, সাইডবার, নেভিগেশন মেনু, কন্টেন্ট এলাইমেন্ট এবং ফাংশনালিটি ঠিকমত প্রদর্শিত হতে হবে। পার্সপেক্টিভ ডিজাইন এবং ইউজার ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস স্ট্রাকচার কে মনে রাখতে হবে এবং কোনোও কোডিং এর ভুমিকা ভালভাবে করতে হবে। সাইটের একটি উচ্চ কার্যকারিতা এবং নবীনতম ওয়েব ডেভেলপমেন্ট স্ট্রাকচার তৈরি করতে হবে এবং ইউজার এক সহজ প্ল্যাটফর্ম থেকে আপনার সাইট ব্রাউজ করতে পারবেন। কোড ইনকাল্ট এবং সাইটের পাতা লোড সমস্যা হলে সাইট ফ্রেন্ডলি না বলে পরিচিতিশীল হয় না।

সাইট স্ট্রাকচার এর সঠিক পরিচিতি না থাকলে ইউজার সন্দেহমূলক হয়। সাইটে কন্টেন্টের বিন্যাস এবং স্ট্রাকচার উচিত হচ্ছে যাতে ইউজার সহজে সাইট ব্রাউজ করতে পারে। শুধুমাত্র স্ট্রাকচার এর উপাদানগুলি ঠিকমত তৈরি করে রাখলে সাইট ভাল এবং ব্যবহার করা সহজ হবে।

Footer

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচারের একটি মৌলিক উপাদান হল ফুটার। এটি আসলে ওয়েবসাইটের নীচে থাকে এবং অনেকের মনে হয়, এটি বেশি গুরুত্বপূর্ণ না। কিন্তু এটি মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের প্রয়োজনীয় মেটাডেটা যেমন লিঙ্কগুলি, সেবাগুলি, নিরাপত্তা তথ্য ইত্যাদি প্রদর্শন করতে পারেন। আর যদি আপনার ওয়েবসাইট কোনও কারণে লোড না হয় তবে ফুটার একটি অবিচ্ছিন্ন অংশ হিসাবে অবদান করবে।

See also  ওয়েব হোস্টিং কাকে বলে?

আপনি আপনার ফুটারে স্কোপের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ফোন নম্বর, ইমেইল, ওয়েবসাইটের অবস্থান, কপিরাইট তথ্য ইত্যাদি দেখাতে পারেন। সুতরাং, ছোট্ট এই মৌলিক উপাদানটি আপনার ওয়েবসাইটের মূল্য বাড়িয়ে বাড়িয়ে দিতে পারে।

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার এর প্রভাব

একটি ওয়েবসাইটের ভিন্নভাবে স্ট্রাকচার নির্ধারিত করা হয় যা সাধারণত আকর্ষণীয় ও ব্যবহারকারীদের মনে গ্রাস করে। একটি ভালো কনটেন্ট সম্পন্ন ওয়েবসাইট এর সেমান্টিক স্ট্রাকচার সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফর্মেটিং এবং উপস্থাপনা একটি মানুষ এর প্রথম আকর্ষণ। একটি জেনে না থাকা ইউজার যখন একটি ওয়েবসাইটে প্রথমবার প্রবেশ করেন তখন প্রথম কথা হলো, জ্ঞানকে একটি উপযোগী দিকে নিতে হবে।

প্রথম হাতে লক্ষ্য করা হয় কনটেন্ট হেডিং এবং প্যারাগ্রাফের সঠিক ফর্মেটিং। একটি ভালো স্ট্রাকচার এর উপস্থাপনা করে ইউজারের মনে উল্লেখ্য মিথ্যা ইমেজ না ব্যবহার করা এবং নিরাপদ থাকা সম্ভব। এতে সামনে থাকা কনটেন্ট প্রায়শই যেমন সেটির প্রজন্ম ও প্যাটার্ন উপর ভিত্তি করে সেই ভাবে দেখা যাবে ও ভেবে যাবে।

আপনার ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার নির্বাচনের প্রভাব

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কোন ওয়েবসাইট ভিজিটরদের প্রথম প্রতিবিম্ব হলো ওয়েবসাইটের লুক এবং আকর্ষণীয়তা। ওয়েবসাইটের স্ট্রাকচার যাদের সন্দর্ভে দেখা যায়, তারা সেই ওয়েবসাইটের পার্থক্য অনুভব করে। উদাহরণ স্বরূপ, কোন একটি ওয়েবসাইটে নেভিগেশন বার থাকলে সেটি খুব সহজে ব্যবহার করা যায়।

এটি ভিজিটরকে ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পৃষ্ঠাগুলো খুব সহজে দেখার সুযোগ দেয়। অন্যদিকে একটি ওয়েবসাইটে পাঁচ বা ছয়টি মেনু থাকলে এটি ভিজিটরকে নাভিগেশন করতে কষ্ট হবে। তার ফলেই সে ওয়েবসাইট ছেড়ে চলে যাবে। একটি ওয়েবসাইটের অস্তত্ব রেখেই আর্থিক লাভ করার কথা বিষয়টি অবশ্যই মনে রাখতে হবে।

সুতরাং ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার নির্বাচনের সঠিক পরিকল্পনাই আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটরদের উপাত্ত চলে আনবে।

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার এর ব্যবহার ও প্রভাব

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা যা ওয়েবসাইট ডেভেলপাররা অধিকাংশই লক্ষ্য করেন। এটি একটি স্ট্রাকচারকে বোঝাতে পারে কিভাবে একটি ওয়েবসাইটের কনটেন্ট তৈরি করতে হবে এবং কোথায় এই কনটেন্টগুলি দেখা যাবে। সঠিক স্ট্রাকচার দিয়ে ওয়েবসাইটটি নির্দিষ্ট স্টাইল অনুসারে তৈরি হবে যা উপযুক্ত হবে ব্যবহারকারীর জন্য। স্ট্রাকচারটি যদি সম্পূর্ণ না হয় তবে ওয়েবসাইটের পরিষেবার মান প্রভাবিত হতে পারে এবং ব্যবহারকারীর পাশাপাশি SEO কাজও ভুলে যেতে পারে।

স্ট্রাকচার সম্পর্কে সঠিক ধারণা না থাকলে এটি প্রভাবিত করতে পারে ওয়েবসাইটের স্পীড, সিকিউরিটি এবং অন্যান্য দক্ষতা চরমোত্তেই পারফরমেন্সের স্কোরে। তাই স্ট্রাকচারের গুরুত্ব করা একটি উপেক্ষা করা সম্ভবত কোনো ওয়েবসাইটের নিষিদ্ধ পথে ডিগ্রী পাবে।

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার ভিত্তিক ডিজাইন এর কিছু সাধারণ বৈদেশিক উদাহরণ

ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং স্ট্রাকচার এর মধ্যে সম্পর্ক অনেকটা একটি সমস্যার মতো। আমরা সবাই একটি ওয়েবসাইট সর্বদা যেভাবে দেখি তার দিকে নজর দেই, কিন্তু স্ট্রাকচার এর উপর কখনও মনে হয় না। তবে স্ট্রাকচার এর প্রভাব আসলে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। উদাহরণস্বরূপ দেখা যায় ক্রমিক স্ট্রাকচার অনুযায়ী ডিজাইন করা ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনে কিভাবে ভালো রেংক করে তা বুঝতে সহায়তা করে।

এছাড়াও মেনু স্ট্রাকচারের কারণে দর্শক একটি ওয়েবসাইট এর ভেতর পরপরই সরাসরি নভেগেশন করে যেতে পারে, যা দর্শকের বেশি সময় না নেয়ায়। আমরা পশ্চিম দেশের কয়েকটি ওয়েবসাইট এখানে উদাহরণ দিচ্ছি, যেগুলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে একটি অসামান্য অংশ প্রদর্শন করে। – “Wikipedia” – এখানে ক্রমিক স্ট্রাকচার কেবল একটি উপাদান। ফলে সার্চ ইঞ্জিন৷ সাইটটি একটি ইউজার এর প্রশ্নের উত্তর প্রদান করার জন্য সর্বদা সম্ভবত উত্তর সরে না।

– “The Guardian” – এখানে বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক মেনু দেখা যায় যা দর্শককে সরাসরি ওয়েবসাইটের ভেতরে নেভিগেশন করতে সাহায্য করে। সাথে সাথে সাইটের হেডলাইন সমূহ দেখা যায় যা দর্শককে সাইটে থাকার জন্য কারণ দিতে সাহায্য করে। – “Apple” – এখানে হোমপেজ একটি সিঙ্গল পৃষ্ঠা, যেটি সেভাবে ডিজাইন করা হয়েছে যেন দর্শক আলদা পেজ সেভ করতে পারে না। ফলে ওয়েবসাইটটি সহজে নেভিগেট করা যায়।

এগুলো পশ্চিম দেশের কয়েকটি উদাহরণ যেগুলো দর্শকদের সাথে নেভিগেশন করতে সহায়তা করছে। এই উদাহরণগুলো দেখে আমরা বুঝতে পারি কিভাবে ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার সম্পর্কে ভেতরের নজরকে যন্ত্রণা দেয়া বিনা দর্শকদের সাথে নেভিগেশন করা সহজ এবং সুবিধাজনক হতে পারে। একাদিকবারে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনে একটি সমান্তরাল প্রভাব দেখা যায় যদি ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার ভিত্তিক ডিজাইন না করা হয়।

সামান্য টিপস

সামান্য কিছু টিপস মানুষদের জীবন আরামদা দেওয়ায় সহায়তা করতে পারে। প্রথম টিপস হল ভাল শ্বাস নেওয়া। নিয়মিত ওজন উঠানো, এলার্জি এবং এসথমা সহ বিভিন্ন সমস্যা দূর হতে সঠিক শ্বাস নেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। আরেকটি টিপস হল নিয়মিত ভালো খাবার খেতে হবে।

ইউনিভার্সালি বুঝা যায় যে সুস্থ শরীরের জন্য পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবার খেতে হয়। এক্ষেত্রে বিভিন্ন সবজি, ফল এবং হাঁড়ি গুলো খেতে হবে। আপনার পরিবারের সাথে মিলে খাওয়া উচিত। তারপরও যদি লাগে তবে সাথে কম পরিমানে মিষ্টি বা কাউন্সিল গুলো খেতে হবে।

এছাড়াও দিনটি শুরু করার আগে যথাসম্ভব নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত। এটি শরীরের নির্যাস, চর্বি পরিষ্কার করে স্বাস্থ্যকর রাখতে সাহায্য করে।

ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার তৈরি করার সুবিধাজনক কৌশল

ওয়েবসাইট তৈরি করার সময় দুইটি বিষয় খুব গুরুত্বপুর্ন: প্রথমত, ভালো কন্টেন্ট লেখা এবং দ্বিতীয়ত, ওয়েবসাইট স্ট্রাকচারের সঠিক হওয়া। সেটাই একটি উদাহরণ যে আপনি যখন একটি ওয়েবসাইট ভিজিট করেন তখন আপনি মনে করতে পারেন, ওয়েবসাইট এতো বিশাল হলেও যেমন আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী তথ্য পেতে পারেন ঠিক সেভাবেই একটি পক্ষে আপনার পছন্দের উপাত্ত সন্ধান করতে সহজ হবে। সঠিক ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার তৈরির জন্য আপনাকে কিছু কাজ করতে হবে। প্রথমে, আপনাকে একটি ভালো ডিজাইন করতে হবে যাতে আপনার ওয়েবসাইট দেখতে আকর্ষণীয় হবে।

দ্বিতীয়ত, ওয়েবসাইটের মোট স্ট্রাকচার পর্যবেক্ষণ করলে দেখতে হবে মেনু, সাব মেনু, ফুটার এবং সমস্ত কনটেন্টর সংযোজন। এছাড়াও দুটি ক্ষুদ্র ব্যবস্থা ফলো করতে হবে – মোবাইল ফ্রেন্ডলি হওয়া এবং ওয়েবসাইটের লোডিং সময় কম করা। সরল কথায় বলতে গেলে, একটি সঠিক ওয়েবসাইট স্ট্রাকচার বানানো শুরু করার আগে আপনাকে একটি প্ল্যান তৈরি করে নিতে হবে যাতে অভিজ্ঞতা হতে পারে এবং একটি সুন্দর ওয়েবসাইট তৈরি করাই সম্ভব হয়।

ঋণাত্মক উদাহরণগুলি

যদি আপনি একজন ঋণ নিতে চান তবে আগে আপনাকে সামনে সেই ঋণের জন্য কতটা দরকার এবং এর মাসিক কিস্তি কত হবে তা বিবেচনায় নেওয়া উচিত। সেই পরিস্থিতিতে ফিসিংক ব্যাংক আপনার সাহায্য করতে পারে। কম ব্যাংকিং চার্জ একটি পরিমাণ ঋণ নেওয়া যায়, এবং এর মাসিক কিস্তিও খুব কম হয়ে থাকে। এছাড়াও ফিসিংক ব্যাংক ঋণের মাধ্যমে আপনি আপনার টেকনোলজি জনিত প্রয়োজনে আরও লাভবান হতে পারেন।

একটি উদাহরণ হল যদি আপনি ছেলেদের জন্য কম্পিউটার বা ফোন কিনতে চান তবে ঋণ নেওয়ার পরিবর্তে ফিসিংক ব্যাংক আপনাকে লোন দেয় যাতে আপনি সহজেই মাসিক কিস্তি দেয়ার মাধ্যমে সেই পণ্যটি কিনতে পারেন। এভাবে জীবনের আশেপাশের কিছু প্রয়োজনগুলি মেটানো যায়, যা আপনার জীবন আরও সহজ ও অনেক সুবিধায় নিশ্চিত করে।

Leave a Comment