কমিউনিকেশন সিস্টেম কত প্রকার ও কী কী?

একটি কমিউনিকেশন সিস্টেম গুলো হল বিভিন্ন প্রকারের। একটি সিস্টেমে ব্যবহৃত উপাদান এবং তাদের সেটআপ এবং তাদের প্রয়োগ পদ্ধতি প্রকারে বিভক্ত করা হয়েছে। প্রাথমিক কমিউনিকেশন সিস্টেম হল আলোচনামূলক কমিউনিকেশন, যেখানে সঙ্গী ব্যক্তির মধ্যে বুদ্ধিমত্তা ব্যবহৃত হয়। দ্বিতীয়তঃ ব্যবসায়িক কমিউনিকেশন অথবা কর্মজীবনে ব্যবহৃত সিস্টেমটি সম্পর্ক এবং সমস্যাসমূহ সমাধান করতে সম্পর্কগুলি উন্নয়ন করে।

তৃতীয়তঃ মডেম দ্বারা যুক্ত এবং ইন্টারনেট, ওয়াই-ফাই ও মোবাইল কমিউনিকেশনসহ নির্দিষ্ট বিভাগের কমিউনিকেশন সিস্টেম হল অনলাইন কমিউনিকেশন এবং এটি ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন উদ্দেশ্যে, যেমন ডাটা ট্রান্সফার এবং প্রযুক্তি পরামর্শ। তবে, সিস্টেমটি যে হোক তা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া উচিত যে এর উপাদান সম্পর্কে একটি ভাল ধারণা থাকা কমিউনিকেশন সিস্টেম ব্যবহারে সহায়তা করবে। সাধারণ কথায়, সমস্ত কমিউনিকেশন সিস্টেমের পেছনে একটি সামান্য কাজ থাকে এবং তা হল সম্প্রসারণের সম্ভাবনা থাকা।

কমিউনিকেশন সিস্টেমের ভিন্ন প্রকার

কমিউনিকেশন বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে। সবচেয়ে সাধারণভাবে ব্যবহৃত কমিউনিকেশন সিস্টেমগুলি হলো দরপত্র এবং টেলিফোন। দরপত্র দ্বারা পরিচালিত কমিউনিকেশন একটি লিখিত ফর্মে হয়। টেলিফোন সিস্টেমসমূহে গতিপরিবর্তন বলে হিসাবে কাজ করে।

এরকম অন্যান্য কমিউনিকেশন সিস্টেমগুলি রয়েছে ইমেল, ফেক্স এবং পেজার। ইমেল এমন একটি কমিউনিকেশন সিস্টেম যেখানে লিখিত বার্তা একটি নেটওয়ার্ক দ্বারা পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ফেক্স হলো একটি ইমেজ ফর্ম যা দূরবর্তী একটি ঢাকার থেকে দুরবর্তী একটি ফ্যাক্স মেশিনে প্রেরণ করা হয়। পেজার হলো একটি কমিউনিকেশন সিস্টেম যেখানে ডাকটিকে ইংলিশ ভাষা দিয়ে বিস্তারিত করা হয়।

ফোনে কথা বলে কমিউনিকেশন সিস্টেম

কমিউনিকেশন বিশ্বে প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে সাথে একটি আদর্শমূল পরিচলন পদ্ধতি উদ্ভূত হয়েছে – যেখানে মানুষের সম্পর্ক এবং তথ্যবিনিময় সহজ এবং দ্রুত হয়ে উঠেছে। কমিউনিকেশন সিস্টেম মূলত তিনটি পদক্ষেপে উভয় পক্ষের একই তথ্যে পৌছে দেয় – তথ্যের উৎপাদন, পরিবহন এবং কেবল গ্রহণ। ফোনে কথা বলা একটি সরল কমিউনিকেশন পদ্ধতি, যা মনুষ্যের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয়। ফোনে কথা বলার প্রয়োজনীয়তা এখন বেশির ভাগে সম্পূর্ণ সম্ভবত হবে।

দূরবর্তী স্থানগুলির ওয়েব কনফারেন্স, মোবাইল ফোন বা নথিতে ইমেইল – সবই বিভিন্ন প্রকারের ফোন কথা বলার কমিউনিকেশন সিস্টেমে উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন হিসাবে হিসাব হয়।

ইন্টারনেট কমিউনিকেশন সিস্টেম

কমিউনিকেশন সিস্টেমের ভিন্ন প্রকার পাওয়া যায় এবং দ্বিপক্ষ মধ্যে যোগাযোগ করার জন্য প্রযোজ্য প্রযুক্তি ও কর্মকান্ডে ভিন্নতা থাকে। ইন্টারনেট কমিউনিকেশন সিস্টেমে এই ভিন্নতা সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে এডহক, এডরিং, এমএসজিএস, স্কাইপ, ফেসটাইম, ওয়েবটক এবং অন্যান্য। এডহক একটি ব্যবহারকারীর মনের সাথে খেলা করে ভিডিওফোন, ভোইসওভার ও টেক্সট চ্যাটিংয়ের মাধ্যমে সম্পৃক্ত থাকা সুবিধা দেয়। এডরিং ভ্যালুএবল মোবাইল কলিং ও ইন্টারনেট সার্ভিস প্রদান করে।

এমএসজিএস টেক্সট ম্যাসেজিং সিস্টেম হচ্ছে। স্কাইপ, ফেসটাইম, ওয়েবটক ইত্যাদি ভিডিও কনফারেন্সিং এবং স্ক্রীন শেয়ারিং সম্পর্কে সুবিধা দেয়। এসব শিক্ষা, ব্যবহার, আকর্ষনীয় লক্ষ্য ও বিবেচনার উদ্দেশ্যে ব্যবহারে আবশ্যক হতে পারে।

স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন সিস্টেম

স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন সিস্টেম হল এমন একটি সিস্টেম যেখানে তথ্য বা সংযোগ একটি কম্পিউটার থেকে অন্য একটি কম্পিউটারে সাইটে না কেন দূর থেকে নির্দিষ্ট উপগ্রহ বা উপকরণের সাহায্যে হল দিয়ে হয়ে থাকে। এ সিস্টেমে উপগ্রহগুলি পৃথিবীর উপর অবস্থান করে তাদের সাহায্য দিয়ে তথ্য বা সংযোগ প্রেরণ করা হয়। সাধারণত জনগণের জন্য স্যাটেলাইট কমিউনিকেশন সিস্টেম আছে যা সূর্যতল থেকে সমস্ত উপসাগরে তথ্য সংযোগ দিয়ে থাকে। এটি সংসারের অনেক বিভাগই সাপেক্ষ করে সম্পর্কিত তথ্য পাওয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়।

সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এর সাহায্যে একই সাথে একটি বড় পরিসরের তথ্য চলাচল নেয়া হয়। এখানে মানে হল স্যাটেলাইট প্রযুক্তির মাধ্যমে পৃথিবীর বিভিন্ন এলাকার মধ্যে একই সময়ে একটি কথা দিয়ে তথ্য পাঠানো হয়।

ওয়াইফাই কমিউনিকেশন সিস্টেম

কমিউনিকেশন সিস্টেম আবহাওয়া উপাদান, তারকা বা বহির্গ্রহ, পবিত্র দেবদূত, নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার বা এরকম সফটওয়্যারের মাধ্যমে সম্পাদিত হতে থাকে। প্রথমেই বলা যায় যে সব সিস্টেমের উদ্দেশ্য হলো নির্দিষ্ট সময়ে একটি প্রেরিত বা গৃহীত বাণীমুখী মাধ্যমে দুই বা দুইটি বা তথাগতিক সংযুক্তি দিয়ে আলাপ সম্পন্ন করা। ওয়াইফাই কমিউনিকেশন সিস্টেম হল এমন একটি কমিউনিকেশন সিস্টেম যেখানে বৈদ্যুতিন সংযোগ দ্বারা নির্দিষ্ট সম্প্রসারণ কভারেজের একটি সীমানা নির্ধারিত করে। মনে করুন, আপনি স্মার্টফোন এর জন্য ওয়াইফাই ব্যবহার করছেন।

See also  ওয়াই-ফাই এবং রোমিং এর সম্পর্ক: বিস্তারিত আলোচনা

এই সেটিং এর জন্য আপনি একটি স্ট্যান্ডার্ড ওয়াইফাই স্যু ব্যবহার করছেন। একটি ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে আপনি ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করে, যার মাধ্যমে আপনি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারেন। একটি ল্যাপটপ বা ট্যাবলেট ব্যবহার করে সারাদিন ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারেন এবং পরিবন্ধন দিতে চাইলে স্পেশালিস্ট রাস্তা ব্যবহার করে নেটওয়ার্ক সিমুলেশন করতে পারেন। সুতরাং ওয়াইফাই সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনি পেইজ এক্সেস করতে পারেন, ইন্সটিটিউশনের নেটওয়ার্কে বা ব্যবসায়িক জুম মিটিং এ যোগ দিতে পারেন বা ফেইসবুক এবং ইনস্টাগ্রাম প্রফাইল চেক করতে পারেন।

ল্যান কমিউনিকেশন সিস্টেম

কমিউনিকেশন সিস্টেম একটি সম্পূর্ণ দূরলভ কনেকশন সিস্টেম যা বিভিন্ন সেটআপস ব্যবহার করে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক কভারেজ প্রদান করে। ল্যান কমিউনিকেশন সিস্টেম একটি নেটওয়ার্ক যা সম্পূর্ণ একই মাধ্যম ব্যবহার করে কাজ করে। একটি ল্যান সিস্টেম নেটওয়ার্ক দুইটি প্রধান বিভাগে বিভক্ত করা হতে পারে: সাধারণত সংযোগ প্রদান করতে জন্য ল্যান যা একটি সাধারণ সংযোগ প্রদান করে এবং হালকা ওজন সম্পন্ন হতে পারে। দ্বিতীয়টি সাধারণত বিশাল হয় এবং একটি পুরো কোম্পানিতে নেটওয়ার্কের আবশ্যকতা পূরণ করে।

সাধারণত একটি ল্যান সিস্টেম প্রচলিত ওয়াইফাই, ইথারনেট এবং ব্লুটুথ ইত্যাদি ব্যবহার করে। এই সিস্টেমে সকল ডিভাইসগুলি সম্পর্কিত হয় এবং সেগুলি ব্যবহার করে তাদের তথ্য এবং ফাইল পরস্পরসম্পর্কে কমিউনিকেট করতে পারেন। ল্যান কমিউনিকেশন সিস্টেম নিয়ে প্রথমত উপরে উল্লেখিত উপাদানগুলি ব্যবহার করা হয় এবং এগুলি সাধারণত শীর্ষ গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তার সাথে ব্যবহৃত হয়। দূরবর্তী উপাদান পর্যন্ত ল্যান কমিউনিকেশন সিস্টেম সকল উপায়ে নেটওয়ার্কের পরিচালনা করতে পারে।

এছাড়াও একে অন্য স্থানীয় বা দূরবর্তী নেটওয়ার্কগুলিতে সংযোগ প্রদান করে এবং এর মাধ্যমে নেটওয়ার্কের বিভিন্ন অংশ পরিচালনা করা হয়। শেষে, একটি ল্যান সিস্টেম অন্যান্য নেটওয়ার্ক প্রকারের সম্পর্কে একটি বিশেষ সুবিধা উপহার করে। একটি ল্যান সিস্টেম টপোলজি খুবই সহজ হতে পারে, সাথে সাথে সম্পর্কিত ডিভাইসের সংখ্যার উন্নয়নের মাধ্যমে একটি ল্যান সিস্টেমের ব্যবহার সহজ হতে থাকে। তাই মোবাইল ডিভাইসে এই সিস্টেম ব্যবহার করা খুবই সহজ হয়।

ব্লুটুথ কমিউনিকেশন সিস্টেম

কমিউনিকেশন সিস্টেম হল কম্পিউটার এবং নেটওয়ার্ক যাবতীয় সম্পর্ক। এটি বিভিন্ন প্রকারের হতে পারে, কিন্তু মূলত এটি ডিজিটাল ডেটা স্টোর এবং ট্রান্সফারের জন্য ব্যবহৃত হয়। এই সিস্টেম দ্বারা নেটওয়ার্ক ব্যবস্থাপক এবং ব্যবহারকারীরা ডেটা স্থানান্তর করতে পারেন।ব্লুটুথ কমিউনিকেশন সিস্টেম হল একটি প্রযুক্তি যা একটি বিশেষ নেটওয়ার্ক প্রদান করে।

এটি সাধারণত কম দূরত্বের মধ্যে ব্যবহৃত হয় যা নিকটবর্তী ডিভাইসগুলিতে তথ্য স্থানান্তর করতে ব্যবহৃত হয়। এটি মোবাইল ফোন, স্মার্টফোন, কম্পিউটার এবং অন্যান্য ব্যবসায়ী মেশিনের মধ্যে কাজ করতে পারে। এটি ব্লুটুথ নামে পরিচিত একটি স্ট্যান্ডার্ড ব্লুটুথ রেঞ্জের মধ্যে কাজ করে। এই প্রযুক্তির একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল যে, এটি খুব সরল এবং সহজ সম্পর্কে সম্পর্কিত ডিভাইসের সম্পর্কে অবগতি রাখে।

আপনি ব্লুটুথ ব্যবহার করে মিউজিক, ফোটো এবং ডেটা অন্য ডেভাইসে প্রেরণ করতে পারেন। এটি ব্যবহার করার জন্য অনেক স্মার্টফোন ও ট্যাবলেটে একটি বিশেষ কনফিগারেশন নেই কারণ এটি পরিবেশে স্বচ্ছ সংযোগ ব্যবস্থা দেয়।”

কমিউনিকেশন সিস্টেমের গুরুত্ব

সমস্ত সংস্থা ও কোম্পানি সফল থাকতে চাইলে তাদের হাতে কমিউনিকেশন সিস্টেমের উন্নয়ন আরও উন্নয়ন করা উচিত। কারণ সঠিক কমিউনিকেশন তথা যোগাযোগের স্বচ্ছতার কারণেই স্বচ্ছতার স্বপ্ন হতে পারে। সেইসাথে সংস্থার ভেতর নতুন নতুন দরপত্র, মেইল এবং অন্যান্য যোগাযোগ মাধ্যমে অপার্থ হলে তাকে ক্ষতি উঠাতে হতে পারে। তাছাড়াও সেই সমস্ত সংস্থা যেমন কনফরেন্স কল, ভিডিও কনফারেন্স অথবা ইমেইল এর মাধ্যমে সকল মৌলিক প্রশ্ন এবং বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে পারে।

See also  প্রটোকল কি? What is Protocol in Bengali?

সেই কারণেই কমিউনিকেশন সিস্টেম এর গুরুত্ব অপরিসীম।

ব্যবসায় কমিউনিকেশন সিস্টেমের উপকারিতা

ব্যবসায় কমিউনিকেশন সিস্টেম হলো একটি মাধ্যম যা সামগ্রিকভাবে কোন ব্যবসার কাজের সঙ্গে সংজ্ঞায়িত করে ও সামগ্রিক আদেশ বা নির্দেশের জন্য ব্যবহৃত হয়। এর মাধ্যমে একটি সংস্থা বা কোম্পানির ভিত্তিতে সকল কর্মচারী মধ্যে সম্পর্ক দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারে। এটি কোন কিছু বা কেওর পক্ষে তথ্য সামগ্রী নিশ্চিত করে এবং তা ইমেল বা টেলিফোন এর মাধ্যমে সম্প্রসারণ করে থাকে। এভাবে কোন দূরবর্তী প্রতিনিধি তখনও বা নিজেদের মাধ্যমে সম্প্রসারণ করতে পারে।

এছাড়াও কমিউনিকেশন সিস্টেমের একটি অন্যতম উপকারিতা হলো স্থানীয় কাস্টমারদের সঙ্গে পরিষেবার সামগ্রিকভাবে প্রকৃত সম্পর্ক স্থাপন করা। কোন একটি সংস্থা বা ব্যবসা স্থানীয় স্থানে গ্রাহকদের জন্য সম্পর্ক স্থাপন করার মাধ্যমে ও কাস্টমারদের প্রতিনিধিত্ব করার মাধ্যমে তাদের জন্য বেশি সুবিধা সৃষ্টি করতে পারে। সংক্ষেপে বলা যায়, ব্যবসায় কমিউনিকেশন সিস্টেমের উপকারিতা অসীম। এটি ব্যবসা ও সেবা সেক্টরে তথ্য এবং সম্পর্ক স্থাপনে উপকারী হতে পারে এবং এর মাধ্যমে ব্যবসা সম্প্রসারণ সহজ হয় এবং জনগণের সেবা সুবিধা উন্নয়ন হয়।

সুতরাং, একটি ব্যবসা এর উন্নয়নে কমিউনিকেশন সিস্টেম গুরুত্বপূর্ণ একটি উপকরণ যা আবশ্যক।

প্রযুক্তি ক্ষেত্রে কমিউনিকেশন সিস্টেমের গুরুত্ব

প্রযুক্তি ক্ষেত্রে কমিউনিকেশন সিস্টেমের গুরুত্ব অতুলনীয়। আমাদের সমাজে আর্থিক উন্নয়নের সাথে সাথে প্রযুক্তি হচ্ছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। এই জগতে সবশেষে থাকা আপডেট সম্পর্কে জানতে টেকটিপিতে আমরা কমিউনিকেশন সিস্টেমই ব্যবহার করি। কমিউনিকেশন সিস্টেম দ্বারা প্রথমেই আমরা অনলাইনে থাকা মানুষদের সংগঠিত রাখি, আমরা সমস্যা সমাধানের জন্য পুরোপুরি আলোচনা করতে পারি এবং উদ্বিগ্ন কোনো সমস্যার সমাধান করতে পারি।

এছাড়াও আমরা জিজ্ঞাসা করতে পারি আর্থিক উন্নয়নের ঠিকানাসহ সকল উত্স যা আমরা যাচাইযোগ্যভাবে লেনদেন করি। আমরা বিভিন্ন এপ্লিকেশন এর মাধ্যমে আমাদের দূরবর্তী সহযোগীদের সাথে যোগাযোগ বাড়ানোর জন্য নির্ভরযোগ্য কমিউনিকেশন সিস্টেম ব্যবহার করি। এছাড়াও শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেরা প্রকল্প ও সবচেয়ে জরুরী হিসাবে করোনা কালে নির্ভরযোগ্য কমিউনিকেশন সিস্টেম অনেকটা আমাদের সাথে থাকে। চলুন সকলেই মনে করি যে প্রযুক্তি বিশ্বে একজন দ্বাই না থেকে এসেছে এবং ইন্টারনেটও এরা গড়ে উঠানোর উপকরণ।

আমরা যদি একটি মিশন ঠিক করি তাহলে আমাদের প্রযুক্তি উন্নয়ন পেতে কমিউনিকেশন সিস্টেম অপরিহার্য এবং প্রয়োজনীয়।

কমিউনিকেশন সিস্টেম ব্যবহার করে সাম্প্রতিক দূরদর্শিতা মোকাবেলার উপকারিতা

আজকালে কমিউনিকেশন সিস্টেমের প্রয়োজনীয়তা অতুলদায়ক। একজন মানুষ কোন সমস্যায় পড়লে তার সাথে সমস্যাটি ব্যবহার সিস্টেমের মাধ্যমে সমাধান করে ভুলটি দূর করতে পারে। একজন উদার মানুষ যখন যথেষ্ট পরিচিত নয় বা পথ ভুলো নেই তখন তার সাথে কমিউনিকেশন সিস্টেমের মাধ্যমে যায় করে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করা যায়। সাথে সাথে একটি সমস্যার সমাধান দিয়ে সমস্যাটি উক্ত কমিউনিকেশন সিস্টেমের মাধ্যমে অন্য ব্যক্তিদের জন্য একটি উপাদান হিসাবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উপস্থাপন করা যেতে পারে।

সাম্প্রতিক দূরদর্শিতা মোকাবেলা উপকারিতা পাওয়ার জন্য কমিউনিকেশন সিস্টেম ব্যবহার করা জরুরি হয়ে উঠেছে। একটি সমস্যায় যাতে সমস্যার মূল কারণ নির্ণয় ও তা সমাধান করা হয় সেটি সম্ভব হয় কমিউনিকেশন সিস্টেমে মাধ্যমে। প্রয়োজনে দুনিয়ার অনেক দূরে থাকা উদ্বোধনী পণ্যসমূহ প্রাপ্ত করা সম্ভব হয় কমিউনিকেশন সিস্টেম ব্যবহার করে। সুতরাং, কমিউনিকেশন সিস্টেম ব্যবহার করে সাম্প্রতিক দূরদর্শিতা মোকাবেলার উপকারিতা অসাধারণ।

এই সিস্টেম মাধ্যমে মানুষের সমস্যার সমাধান আরও সহজ হয়ে উঠেছে। সমাধান করতে সমস্যাটির মূল কারণ নির্ণয় ও এর সমাধান করা এখন সম্ভব হয় সহজ এবং দ্রুততার সাথে। এই সিস্টেম মাধ্যমে দুনিয়ার অবসরপ্রাপ্ত দেশগুলি সম্পর্কে জানা অনেক সহজ হয়ে উঠেছে। আবার এই সিস্টেম মাধ্যমে নিজের জিজ্ঞাসা বা সমস্যার সমাধান জানানো অন্যকে সহজ হয়ে উঠেছে।

Leave a Comment