মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম বা অপারেটিং সিস্টেম কি? এর প্রকারভেদ, বৈশিষ্ট্য, সুবিধা ও অসুবিধা

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম বা অপারেটিং সিস্টেম একটি সফ্টওয়্যার হয় যা কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার সম্পর্কিত সমস্ত কাজ সহজ করে। যেমন কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম (OS) হয় একটি সফটওয়্যার যা কম্পিউটার সম্পর্কে সমস্ত কাজ করে, তেমনি মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেমও কম্পিউটারের কিছু না কিছু কাজ সম্পর্কে সহজতার সূচনা করে। মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম অনেক ব্যবহারে বিশেষত কম্পিউটার নেটওয়ার্কে ব্যবহৃত হয়। এটি কম্পিউটারের ভলিউম বা তাকে কম করে আনতে সাহায্য করে।

তাছাড়াও, এটি কম্পিউটার কাজকারিতা উন্নয়ন করে এবং কম্পিউটারের স্পীড বা দক্ষতা বাড়ানোর সাথে সাথে তার নিরাপত্তা ও সম্পূর্ণতাও বাড়ায়। তবে, মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম ব্যবহার করা প্রয়োজনীয়তা অনুসারেই হয়। কেননা এটি কম্পিউটারের যুক্তিযোগের সাপেক্ষে কম নয় আর প্রণয় একটি মুদ্রণ (race condition) মুক্ত রেখে উন্নয়ন করার জন্য এটি ভালো সিদ্ধান্ত।

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম বা অপারেটিং সিস্টেম কি?

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম বা অপারেটিং সিস্টেম যে কিছু সফটওয়্যার ও প্রোগ্রাম্যার একসাথে চলতে দিয়ে একই সিস্টেমের বিভিন্ন কম্পিউটার প্রোসেসর ও র‍্যামে একসাথে কাজ করতে পারে, তাকে মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম বা অপারেটিং সিস্টেম বলে। লক্ষ্য করা যায় একই মুহুর্তে একাধিক প্রোগ্রাম চলতে পারে এবং সেগুলি একটি স্ক্রিনে দেখা যেতে পারে। একটি উদাহরণ দিতে সাহায্য করে বলা যায় ম্যাক অস একটি মাল্টি প্রসেসিং অপারেটিং সিস্টেম, যা একটি সাধারণ পিসির কাজ একসাথে করতে পারে। তাছাড়া উদাহরণ হিসেবে জিন্দগি এর মত মাল্টি টাস্কিং করনোর সময় একে অন্যকে অংশ দেওয়ার মাধ্যমে একই সিস্টেম দ্বারা কাজ সহজ করে থাকে বলে বিবেচনায় নেওয়া যায়।

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম কি?

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম বা অপারেটিং সিস্টেম হলো একটি সফ্টওয়্যার প্রযুক্তি যা একাধিক কম্পিউটার প্রোসেসর সমন্বয় করে কাজ করার সুবিধা দেয়। এটি ব্যবহার করে এমন কিছু একই সাথে হয় যা সিঙ্গল কম্পিউটার প্রোসেসর দ্বারা করা যেতে একটু সময় লাগে। সময় সংকট থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এই প্রযুক্তির মাধ্যমে অনেক কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা সম্ভব। একটি সাধারণ উদাহরণ হলো গ্রাফিক্স ডিজাইনিং সফটওয়্যার যা প্রায়শই মাল্টি প্রসেসিং টেকনোলজিতে প্রস্তুত করা হয়।

সাধারণত এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে কোম্পানিগুলো দ্রুত সমস্যা সমাধান ও তাদের কর্মকাণ্ড দ্রুত সম্পন্ন করার চেষ্টা করে।

অপারেটিং সিস্টেম কি?

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম বা অপারেটিং সিস্টেম হলো একটি সফটওয়্যার যা কম্পিউটার সিস্টেম সম্পাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি মূলত কম্পিউটার হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের মাঝে একটি ইন্টারফেস হিসাবে কাজ করে। অপারেটিং সিস্টেম এর মাধ্যমে কম্পিউটার বিভিন্ন টাস্ক সম্পাদন করতে পারে। যেমন ফাইল ম্যানেজমেন্ট, প্রোগ্রাম রান করা এবং ইন্টারনেট সংযোগের মতো।

আমরা যখন কম্পিউটার চালু করি তখন অপারেটিং সিস্টেম আগে হয়ে থাকে। আমরা চালু করা প্রতিটি সফটওয়্যার এবং স্টোরেজ যে কাজ করছে সে প্রতিটির জন্যই অপারেটিং সিস্টেম মূলত উপস্থিত থাকে। অপারেটিং সিস্টেম না থাকলে কম্পিউটার সঠিকভাবে কাজ করতে পারবে না। তাই অপারেটিং সিস্টেম হলো কম্পিউটার সিস্টেমের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

আমরা কম্পিউটার ব্যবহার করার সময় অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করি অনেকটা তাঁর সাথে একটি আন্তরিক সম্পর্কের মতো। তার সাথে যখন আমরা সেটাকে ব্যবহার করি সেটি আমাদের কম্পিউটার সিস্টেমকে সঠিকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। আমরা একটি ফাইল সংরক্ষণ করতে চাইলে অপারেটিং সিস্টেম আমাদের সাহায্য করে একটি সঠিক স্থানে ফাইলটি সংরক্ষণ করে দেয়। আমরা একটি প্রোগ্রাম রান করতে চাইলে অপারেটিং সিস্টেম আমাদের সাহায্য করে ডিফল্ট সেটিং অনুযায়ী প্রোগ্রামটি রান করে দেয়।

সুতরাং অপারেটিং সিস্টেম হলো একটি কম্পিউটারের নারিকেল, যা আমাদের কম্পিউটার ব্যবহার সম্পর্কে সবকিছু জানা যায়।

মাল্টি প্রসেসিং ও অপারেটিং সিস্টেম এর পার্থক্য

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম ও অপারেটিং সিস্টেম দুটি প্রযুক্তি মূলতঃ সফটওয়্যার হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। একটি মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম কোনও সফটওয়্যার দ্বারা একাধিক কাজকর্তাকে সময়শীল ভাবে ব্যবহার করতে সক্ষম হয়। অন্যদিকে, একটি অপারেটিং সিস্টেম একটি সফটওয়্যার যা একাধিক কাজকর্তাকে সমুদ্র সামনে একত্র করে রাখতে পারে এবং কম্পিউটারের বিভিন্ন উপকরণ সম্পর্কিত প্রক্রিয়াগুলি নির্দেশ করতে পারে। মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম আসলে পারফরমেন্স বাড়ানোর জন্য ভাল একটি পদক্ষেপ।

এটি ক্রমাগত বেশি কাজ করে এবং কম্পিউটারের উপকরণগুলি সমর্থন করতে পারে। একইভাবে, অপারেটিং সিস্টেম হল কম্পিউটারের একটি মূল অংশ। এটি কম্পিউটারের পারফরমেন্স বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন বিধান নির্ধারিত করে এবং কম্পিউটারের উপকরণগুলির সাথে সুসংগঠিত ভাবে কাজ করা সম্ভব হয়। কোনও কম্পিউটার সেটআপে মাল্টি প্রসেসিং এবং অপারেটিং সিস্টেম দুটির মাঝে পার্থক্য সবসময় থাকে।

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম নিয়ামক কাজ করে এবং ক্লায়েন্ট পুরো সেটআপ ব্যবহার করে। অপরদিকে, অপারেটিং সিস্টেম সকল স্তরের প্রক্রিয়াগুলি নির্দেশ করে এবং কম্পিউটারের স্থানীয় হার্ডওয়্যার পরিচালনা করে। সারসংক্ষেপে বলা যায়, মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম এবং অপারেটিং সিস্টেম দুটি সফটওয়্যার প্রযুক্তি, যা পুরো কম্পিউটার সিস্টেমে ব্যবহ। এসব পদক্ষেপ মূলতঃ কম্পিউটারের পারফরমেন্স উন্নয়নের লক্ষ্যে নেওয়া হয় এবং আপনার কম্পিউটার প্রয়োজনীয় কাজ সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে।

এই যুগে এই দুটি সফটওয়্যার কম্পিউটার সিস্টেমের একটি জরুরী অংশ।

অপারেটিং সিস্টেম এর প্রকারভেদ

অপারেটিং সিস্টেম হল কম্পিউটার সিস্টেমের একটি মৌলিক বাস্তবায়ন সফটওয়্যার যা কম্পিউটারকে চালিয়ে তোলে এবং কম্পিউটারকে ব্যবহারকারীর ইনপুট এবং কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশগুলির মধ্যে সমন্বয় করে তোলে। একটি অপারেটিং সিস্টেমের উপর নির্ভর করে একটি কম্পিউটার যেমন কাজ করে সেটিও নির্দিষ্ট হয়। মোটামুটি তিনটি প্রকারের অপারেটিং সিস্টেম আছে – উইন্ডোজ, ম্যাক ও লিনাক্স। উইন্ডোজ হল বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম এবং মেজরিটি এখনও উইন্ডোজের ব্যবহারকারী।

See also  নোটবুক কম্পিউটার (Notebook computer) কি?

ম্যাক এবং উইন্ডোজ ও একই রকমই হলেও একটি প্রিভিলেজড বা শিল্পগণিত ব্যবহারকারীর জন্য ডিজাইন করা হয়। লিনাক্স হল একটি মুক্ত ও খুব প্রচলিত অপারেটিং সিস্টেম যা উন্নয়নের জন্য ব্যবহারকারীদের খুব বেশি কন্ট্রোল প্রদান করে। প্রতিটি ওএসের মধ্যে প্রত্যেকটি আলাদা ফিচার এবং বেনিফিট থাকে এবং আলাদা ভাবে ব্যবহারকারীর জন্য ডিজাইন হয়। “

সিঙ্গল টাস্কিং অপারেটিং সিস্টেম

একটি অপারেটিং সিস্টেম এর মূল কাজ হলো কম্পিউটারকে মূল সরঞ্জাম বা আদেশ প্রদান করা যায়। এই কাজটি আমরা বর্তমানে ব্যবহার করছি, যখন আমরা কম্পিউটার দিয়ে সফটওয়্যার বা গেম চালাই। অপারেটিং সিস্টেমের প্রকারভেদ অনেকগুলি আছে। এই প্রকারভেদ গুলি মুলত ব্যবহারকারীর সুবিধার্থে ছোট না বড়।

একজন ব্যবহারকারীর সুবিধার্থে সিঙ্গল টাস্কিং অপারেটিং সিস্টেম উল্লেখযোগ্য। সিঙ্গল টাস্কিং অপারেটিং সিস্টেম হলো এমন একটি সিস্টেম যেখানে কম্পিউটারে একটি প্রসেসে নিবন্ধিত ক্রিয়াকলাপ চলছে। এই ক্রিয়াকলাপটি প্রসেস শেষ না হলেও অন্য প্রসেসের কাছে প্রবেশ করতে পারে। এর মাধ্যমে সময় এবং সম্পদ দুইটি উভয়ই সংরক্ষণ করা যায়।

সিঙ্গল টাস্কিং অপারেটিং সিস্টেম খুব সহজে ব্যবহার করা যায়। এটি মাত্র এক একটি প্রসেস সম্পর্কে পরিচিতি থাকলেও ব্যবহারকারীর জন্য খুবই উপযুক্ত হতে পারে।

মাল্টি টাস্কিং অপারেটিং সিস্টেম

একটি ওপারেটিং সিস্টেম হল একটি সফটওয়্যার যা কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যারের মধ্যে সমন্বয় করে এবং কম্পিউটারের আমদানি, প্রসেসিং, স্টোরেজ এবং আউটপুট নিয়ন্ত্রণ করে। টাস্কিং হল বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করা। মাল্টি-টাস্কিং হল একটি কাজের সময় আরেকটি কাজ শুরু হয়ে যাওয়াকে বোঝায় যা বিশেষভাবে যেন এক কাজ শেষ না করে আরেকটি শুরু করা যায়। মাল্টি-টাস্কিং অপারেটিং সিস্টেমগুলি সম্পর্কে বলতে গেলে, এগুলি একটি সিস্টেম যা একটি সিস্টেমে একাধিক টাস্ক সমতুল্যভাবে পরিচালনা করতে পারে।

এটি প্রধানতঃ ব্যবহারকারীদের টাস্ককে পরিবর্তন করে সময়ের সাথে এবং হার্ডওয়্যার সম্পর্কে আবদ্ধতা নিয়ন্ত্রণ করে সামগ্রীক কম্পিউটার কাজের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এই সিস্টেমগুলি বিভিন্ন কাজ সরঞ্জাম নির্মাণ করতে একইসাথে কাজ করতে পারে এবং সময়ের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

রিয়াল-টাইম অপারেটিং সিস্টেম

অপারেটিং সিস্টেম হলো কম্পিউটার ব্যবহার করার জন্য একটি সফটওয়্যার যা কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার সাথে সমন্বয় করে। অপারেটিং সিস্টেম এর প্রকারভেদ অনেকটা দুই প্রকারের হতে পারে। সিঙ্গেল টাস্কিং এবং মাল্টি টাস্কিং। সিঙ্গেল টাস্কিং অপারেটিং সিস্টেম হলো একজন ব্যবহারকারীর জন্য বন্ধ্যতামূলক কাজ করার জন্য উপযুক্ত।

মাল্টি টাস্কিং হলো যে কোন ধরনের একই সময়ে একাধিক কাজ করার জন্য একটি উপযুক্ত সিস্টেম। এছাড়াও, একটি অপারেটিং সিস্টেম রিয়াল-টাইম হতে পারে, যা বিশেষভাবে সময়সীমার মধ্যে কাজ সম্পাদন করার জন্য ব্যবহার করা হয়। রিয়াল-টাইম অপারেটিং সিস্টেম অত্যন্ত দক্ষতার প্রয়োজন হয় কারণ এটি গাড়ির এবং মেশিনরি চালানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। সব চলমান এবং প্রতি মুহুর্তে হ্রাস বা বাড়া অবস্থার তথ্য অন্য কোন সিস্টেম নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না যেমন টেলিভিশন রিমোট বা আন্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপ।

রিয়াল-টাইম অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা হয় কেবল সময় এবং অনুপাতে বিহ্ন সিস্টেম যা পুরুষ নিয়ন্ত্রণ বা চলাচল বা নির্দেশনাবদ্ধ পদক্ষেপ নেয় না।

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম এর বৈশিষ্ট্য

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম একটি প্রযুক্তি, যা আধুনিক সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এর সাথে সম্পর্কিত। এই সিস্টেম দ্বারা সফটওয়্যার এর এক বা একাধিক কাজ একত্রিত করে করা যায়। উদাহরণ স্বরূপ, একটি সফটওয়্যার যেমন মাইক্রোসফট ওয়ার্ড দ্বারা একটি ডকুমেন্ট তৈরি করা যেতে পারে, একই সাথে একটি মেইল চালু করা যেতে পারে এবং একটি স্প্রেডশীট তৈরি করা যেতে পারে। মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম এর বৈশিষ্ট্য হলো এই ক্ষেত্রে সফটওয়্যার একত্রিত করে তুলে ধরা যায় এবং প্রক্রিয়া হলে নিজের নিজেই চলতে থাকে।

সেই সাথে এই সিস্টেম মানক সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট এবং ব্যবহারকারী একক হাতে সম্পর্কবদ্ধ মাল্টি প্রসেসিং করতে পারে এবং সাথে সাথে এর স্পীড ও দক্ষতা বাড়াতে থাকে।

সময়ের ব্যবহার এবং প্রভৃতি বৃদ্ধি করা যায়

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম সমূহ মূলত এমন সিস্টেম যা একটি কম্পিউটারে একাধিক কাজকর্তা একসাথে করতে পারে। এই প্রণালীর সাহায্যে একটি ক্যাপাসিটি একটি ব্যবহারকারীর ব্যবস্থাপনায় বেশি কাজ করতে পারে। এটি আধুনিক সময়ে সময় বা সুবিধার অভাবের মূল্যবান ব্যবহার করা হয়। একই সময়ে কয়েকটি কাজকর্তা স্বস্তি এবং কর্মজীবনের জন্য এত কাজ করতে পারে যা একজন কাজে লাগানো হয় অধিক সময়।

একটি মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম এর উপকারিতা হলো যে এটি বৃদ্ধি করে প্রভৃতি এবং সময় ব্যবহার করা যায়। এটি স্পষ্ট করে যে সময়ের মান এবং ব্যবহার সম্পর্কে ভালো ধারণা দেয়। প্রসেস এর অংশে পুনরাবৃত্তি এবং বৃদ্ধি হলো একটি মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম এর সাহায্যে। একজন ব্যবহারকারীর প্রদত্ত কমান্ড যদি একটি সিস্টেমে প্রসেস হয় না, তবে অন্য কোন প্রসেস স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হতে পারে এবং কর্মজীবন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়।

See also  কম্পিউটার (Computer) চালু ও বন্ধ করার নিয়ম কি?

এছাড়াও একটি সিস্টেম নিয়মিত আপডেট করে এবং সম্পূর্ণ কর্মজীবন বৃদ্ধি করে যেটি একজন ব্যবহারকারীর জন্য বেশি সময়ে ব্যবহারযোগ্য হবে।

সহজে প্রক্রিয়া নিষ্পত্তি সম্ভব

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম হলো বর্তমান সময়ের তাঁবুগুলির জন্য একটি স্বপ্নসাধন যন্ত্র। এটি একটি স্বচ্ছ তথা দক্ষ সিস্টেম যা ডাটা সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াকরণ এবং উত্পাদনের সমস্ত পদক্ষেপ নিষ্পত্তি করতে সমর্থ। এটি একটি শক্তিশালী টুল যা সংশ্লিষ্ট তথ্য সারণিতে কাজ করে এবং সেটি কমপ্লেক্স হওয়ার সম্ভাবনা নেই। মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেমে আমরা একই সময়ে একাধিক কাজ করতে পারি।

এর মাধ্যমে আমরা সমস্যাগুলি সহজে নিষ্পত্তি করতে পারি এবং সমস্যা বিষয়ক সমস্যা থেকে মুক্তি পাব। মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেমে আপনি সমস্ত তথ্য ক্ষেত্রে সমস্যার সমাধান করতে পারেন এবং পূর্বাভাস প্রক্রিয়াকে সহজে করতে পারেন। এটি উচ্চ পারফরম্যান্স এবং মান সহজে নিয়ে আমাদের স্বর্ণসুঞ্চিত তথ্য সংগ্রহ করতে একটি উত্তম উপায়।”

কম্পিউটার ব্যবহারের বাধা মিনিমাইজ করে

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম একটি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ কম্পিউটার সিস্টেম যা একাধিক কাজ একসাথে নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। এর মাধ্যমে কম্পিউটার ব্যবহারকারীর কাছে একটি দ্রুত ও কার্যকর প্রযুক্তি প্রদান করা হয়। মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম কম্পিউটারের ক্ষমতা বাড়ায় এবং কম্পিউটার ব্যবহারকারীর পরিচ্ছন্নতা কমিয়ে দেয়। এটি বহুল প্রচলিত এবং শক্তিশালী কম্পিউটার ব্যবহারে খুবই দরকারী।

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম দ্বারা নতুন প্রযুক্তির উন্নয়নে বিভিন্ন প্রকল্প একসাথে কাজ করা সম্ভব হয়। এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটাশনাল কাজ একসাথে সম্পন্ন করা যায়। সুতরাং মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম হল কম্পিউটার ব্যবহারের একটি বেশি জনপ্রিয় ও উপকারী প্রযুক্তি, যা ব্যবহারকারীর কাজে সুবিধা নিশ্চিত করে।

ব্যবহারকারীর সাথে কানেকশন গ্রহণ করতে পারে একাধিক অ্যাপ্লিকেশন

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম বা এমপিএস এর বৈশিষ্ট্য হলো ব্যবহারকারীর পাশে একাধিক অ্যাপ্লিকেশন চালানোর সুবিধা। যেমন, আমরা আমাদের লেপটপ দিয়ে একটি ই-মেইল সংযোগ এ্যাপ্লিকেশন চালাতে পারি এবং সেই সময়ে আমরা অন্য অ্যাপ চালাতে পারি যেমন সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ, অফিস অ্যাপ ইত্যাদি। একাধিক অ্যাপ চালানোর সাথে এমপিএস এর অন্য একটি সুবিধা হলো প্রোসেসিং শক্তিতে মূল্যবান উন্নতি। এমপিএস চালু থাকলে দ্রুত এবং স্বচ্ছতারপূর্ণ সেবা নিশ্চিত করা সম্ভব হয়।

এছাড়াও এমপিএস একটি সময়সীমিত স্থান মানেও না হয়। এটি আমরা সম্পূর্ণ নতুন বিশ্বাস করে সেটিং এপ্লিকেশনগুলিতে উল্লেখ করতে পারি। সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত এক্সপেরিয়েন্স উপভোগ করতে চাইলে আমাদের ঘরে বসেই এমপিএস চালু করতে পারি।

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম এর অসুবিধা

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম আসলে বেশিস্ত কম্পিউটার সিস্টেমকে একত্রিত করে নেয়। এটি সমস্ত কম্পিউটার সিস্টেমের ডেটা প্রসেস করতে পারে এবং একটি বড় টাস্ক সম্পন্ন করতে পারে। তবে এটিতে কিছু সমস্যাও রয়েছে। যখন সিস্টেমে কিছু সমস্যা হয় তখন একটি প্রবলেম পূর্ণ কম্পিউটার একটি বড় মুদ্রণকৃত সিস্টেমের মধ্যে একটি লাইভ কপি নেয়।

সেখানে সমস্যাটি পরির্তন করা হয় এবং পরে সে সিস্টেমে সেভ হয় যাতে পূর্বের স্থিতিতে হারল ডেটা আই হবে না। এই সিস্টেমটি সবসময় ব্যস্ত থাকে কারন একটি ভিউ সিস্টেমের প্রত্যেকটি সিস্টেম সমস্ত প্রসেস পেতে চায়। এটি একটি টাস্ক সম্পন্ন করার জন্য সাধারণত একটি প্রক্রিয়া লাগে। কিছু সময়ে এই সিস্টেমটি ধীর হয়ে যাওয়া বা অন্য প্রসেসের কারনে ভিউ সিস্টেমে নতুন সমস্যা আসতে পারে।

হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার এর উন্নয়ন একটু ভালোভাবে চালানো না থাকলে এই সিস্টেম চলে না

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম হল উচ্চতর পরিষেবার জন্য উপযোগী একটি সিস্টেম। এটি একই সময়ে একাধিক প্রক্রিয়া চলার অনুমতি দেয় এবং কাজটি দ্রুত ও এফিসিয়েন্টভাবে সম্পাদন করে। যদি এই সিস্টেম ভালোভাবে চালানো না যায়, তবে প্রদর্শন বা কাজ করা যাবে না। মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম উন্নয়নে হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার এর জন্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

এই সিস্টেমের হার্ডওয়্যার ভুল হল সাধারণত ফ্যান হার্ডওয়্যার, উপস্থিতি না থাকা একটি মেমরি ইত্যাদি। সফটওয়্যার এর ভুল ও উপায় যথেষ্ট কম্প্লেক্সি। তবে এগুলি পরিষেবার সামগ্রীর জন্য ভালো না হলে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। এটি সুন্দরীভাবে চালিয়ে নেওয়া বা সঠিকভাবে উন্নয়ন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

একাধিক অ্যাপ্লিকেশন চালানো সময় কম্পিউটার প্রধান কাজ থেকে বিরত হয়

মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম স্বচ্ছতার দিক থেকে বেশ সুবিধাজনক, এটি একই সময়ে একাধিক অ্যাপ্লিকেশন চালাতে সক্ষম হয়। কিন্তু এর অন্যতম অসুবিধা হলো, মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম একটি কম্পিউটার প্রধান কাজ থেকে বিরত হয়। এর কারণে কম্পিউটারের কাজের সময় দেরি হয় এবং শক্তি খুব বেশি খরচ হয়। একাধিক অ্যাপ্লিকেশন চালানোর সময়, মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম একই সময়ে প্রতিটি অ্যাপ্লিকেশনের জন্য সমস্যা শুরু করে দেয়।

সেক্ষেত্রে, কম্পিউটার প্রধান কাজ যথেষ্ট গ্রহণযোগ্য নয় এবং মাল্টি অ্যাপ্লিকেশন সঠিকভাবে পরিচালিত না হলে কম্পিউটার হ্যাঙ করে যেতে পারে। তাই, মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম ব্যবহার করার পূর্বে তার সুবিধাকে এবং অসুবিধাকে ভালভাবে চিন্তা করতে হবে।

Leave a Comment