সাইবার থেফট কাকে বলে? সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বলতে কি বুঝ?

সাইবার থেফট কে সাধারণত হ্যাকার বলা হয়। তবে হ্যাকারদের মধ্যে কিছু লোক এই কাজ করে যারা অপরাধী জন্ম দিয়েছেন। সাইবার থেফট এর মাধ্যমে যাদের ব্যবসা বা ব্যক্তিগত তথ্য নিয়েছেন তাদের জীবনকে বহুজনের ক্ষতি উপস্থাপন হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হল ঐ কোন প্লাটফর্ম যেখানে মানুষ নিজেদের তথ্য শেয়ার করেন এবং অন্যের সাথে যুক্ত থাকেন।

কিন্তু সাইবার থেফট একটি টেকনিক্যাল একটি মাথা চলে সেই নিজেদের তথ্যগুলো চুরি করে যেতে পারে। তাই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করতে হলে সাবধান থাকতে হয়। পাসওয়ার্ড, সিকিউরিটি প্রবেশ সিস্টেম এসব ভালো করে সেট করতে হয়। তাদের মধ্যে এলাকাদের ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানরা বেশি লক্ষ্য করতে হবে।

সাইবার থেফট কাকে বলে?

সাইবার থেফট হচ্ছে একটি বিশেষ ধরনের অপরাধ। এটি কম্পিউটার, স্মার্টফোন, ট্যাবলেট বা ইন্টারনেটের সাথে সম্পর্কিত যেকোনো কিছু চুরি করার পদক্ষেপ হতে পারে। সাইবার থেফট কারণে আপনার প্রাইভেসি লিংকগুলি, নেটব্যাংকিং তথ্য, ইমেল তথ্য, ক্রেডিট কার্ড ও এর মতো তথ্যগুলি একটি দুর্ঘটনার শিকার হতে পারে। এক্ষেত্রে, আমাদের হয়তো বেশ কিছু নির্লজ্জতা পরিত্রান করতে হবে।

তবে সাইবার থেফট থেকে নিজের নিরাপত্তা বাড়ানো সম্ভব হবে এক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সেট অফ রিসোর্স ব্যবহার করতে হবে। সাইবার থেফটের মুহূর্তস্বরূপ কথা এবং আচরণগুলি সবার মাঝে জানানো সম্ভব হবে।

সাইবার থেফট কি?

সাইবার থেফট হল কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে অন্যকের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করা। এই তথ্য চুরি করে সাইবার থেফরা আপনার নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদি সম্পর্কিত সকল তথ্য অপহরণ করতে পারেন। অনেকে এই কাজ করে অর্থ উপার্জনের জন্যে বা আপনার নাম ও তথ্য ব্যবহার করে সাইবার অপরাধ সংক্রান্ত সমাধান করে অন্যের নাম সুলভ করে দিতে পারেন। সাইবার থেফ আপনাকে কম্পিউটার ব্যবহারকারীর ঠিকানা এবং একটি অনুমান করতে পারে যে কোনও সময় চোর হতে পারে।

তাই আপনাকে হয়তো সচেতন সংখ্যা দিয়েছে যা কখনওই কম। সাইবার থেফ হল অনেক উপকারী টুল, বাণিজ্যিক অপরাধ এবং অন্যান্য অপরাধে ব্যবহৃত হয় যা উদ্যোক্তাদের জন্য বিপদজনক। অন্যকের মতো আপনিও সচেতন থাকুন এবং আপনার কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করুন।

সাইবার থেফটের প্রকার

সাইবার থেফট বলতে বুঝায় ইন্টারনেট বা ডিজিটাল দুনিয়ায় প্রতারণামূলক পদক্ষেপ নেয়াকে। এর মাধ্যমে হ্যাকাররা লোকের ব্যক্তিগত তথ্য, ফেসবুক আইডি, ব্যাংক একাউন্ট ইত্যাদি চুরি করে অর্থ উদ্ভাবন করে। এছাড়াও হ্যাকাররা এপ্লিকেশন এবং ওয়েবসাইট ব্যবহার করে লোকদের ন্যায্যতা বা অস্ত্রোপচার করে তাদের ক্ষতিগ্রস্ত স্থান থেকে সামগ্রী পাওয়ার চেষ্টা করে। সাইবার থেফটের বিভিন্ন প্রকার আছে, যেমন – সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ফিশিং, স্ক্যামিং এবং র্যানসমওয়্যার।

See also  সাইবার ক্যাফে: আধুনিক দুনিয়ার দরজা

ক্যাটফিশিং এবং স্ক্যামিং হল বেশী লোকদের মনে হয়। প্রত্যেকটি ধরণের থেফটের সমাধান করার জন্য একের অধিক পদক্ষেপ নেয়া উচিত।”

সাইবার থেফট সম্পর্কে কিছু তথ্য

সাইবার থেফট হলো হ্যাকাররা সাইট, সিস্টেম, এ্যাপ্লিকেশন এবং আরও অনেক কিছুতে অন্ধকারে ঘুরে রঙিন হয়ে ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করে নেওয়াকে বলে সাইবার থেফট। এর মাধ্যমে হ্যাকাররা আপনার নাম, বাইরের লাকডাউনে আপনি কোথায় রাখেন আপনার খুব ব্যক্তিগত তথ্য সহজে চুরি করে নেওয়া যায়। এছাড়াও সাইবার থেফটের কোন নির্দিষ্ট লক্ষ্য নেই। হ্যাঁ, হ্যাঁ, তবে একটি উদাহরন বলা যায় যে হ্যাকাররা একটি আইডি হ্যাক করে একটি ব্যবহারকারীকে ভারতীদের সম্মানে হিজবুল্লাহ ফেইসবুক পেজে পরিবর্তন করেছেন।

সাইবার থেফট একটি সমস্যা যা আজকালে খুব চমৎকার মাত্রায় তৈরি হচ্ছে। হয়ত আপনি সামনে আসা কিছু প্রশ্ন দেখছেন এবং এগুলি ব্যাখ্যা করার জন্য আমরা প্রস্তুত আছি। সাইবার ​​থেফট নিরাপদ থাকতে কিছু সাবধানতা মেনে চলা ভালো। আপনার পাসওয়ার্ডকে সম্প্রতি পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিন এবং অনুকরণ করা উচিত কোনও অজানা মেইল যে আপনি পাঠাতে চলেছেন এবং ইমেইল এটি আসল নয় তা চেক করুন।

তবে সতর্ক থাকার সাথে আরও অনেক কিছু যা আপনি ঘুম নষ্ট হওয়া পর্যন্ত জাগা থাকতে পারেন। সমস্ত সংবেদনশীল ওয়েবসাইট এবং সম্পাদকীয় সংস্থা সম্পর্কে সন্দেহভাজন থাকুন এবং যদি আপনাকে অজানা কোনও ওয়েবসাইট বা সঙ্গে সংযুক্ত করার আগ্রহ থাকে তবে আপনাকে সদব্যবহার এবং সাবধান থাকতে হবে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বলতে কি বুঝ?

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হলো আমাদের প্রতিদিনের জীবনের স্বাভাবিক একটি অংশ। আমরা সকালে উঠে ও রাতে ঘুম পর্যন্ত বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করি। এর মধ্যে স্বেচ্ছাসেবক, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, ইমেইল, স্কাইপ, ওয়াটসঅ্যাপ, টেলিগ্রাম এবং আরো অনেকগুলি রয়েছে। এই মাধ্যমের মাধ্যমে আমরা পুরো বিশ্বের কাছাকাছি থাকি।

আমরা যে কোন ধরনের তথ্য, খবর ও তথ্যামলা খুঁজে পেতে পারি এবং আমরা আমাদের সম্পর্কে যে কোন তথ্য সহজেই বুঝতে পারি। এছাড়াও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম দিয়ে আমরা বিভিন্ন দেশের মানুষের সঙ্গে পরিচয় করতে পারি এবং সম্পর্ক সৃষ্টি করতে পারি। দ্বিতীয় শতাব্দীর আরও এক বিশাল সুযোগ হলো স্বাধীন মত চাইলে সামাজিক মাধ্যম এর মাধ্যমে প্রকাশ করা যায়। এই সম্পর্কে আসলে আর কি বলা যায় যে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এখন আমাদের জীবনের বিভিন্ন সুযোগ এবং তা আমাদের সামাজিক ও আর্থিক জীবনে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বৈশিষ্ট্য

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বললে মনে হয় সেই নেটওয়ার্ক যা আমাদেরকে আন্তর্জাতিকভাবে যোগাযোগ বিবেচনা করে। কিন্তু আসলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আরও বেশি কিছুই না। এটি আমাদেরকে সমাজের সাথে যুক্ত করে সবার সাথে অবস্থান ভাগ করা, খবর পেতে এবং খবর দেওয়ার মাধ্যমে আমাদের কথা বলার মাধ্যমে সামাজিক পরিবেশে প্রভাব বিস্তার করা। এছাড়াও, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম একটি ব্যবসায়িক প্ল্যাটফর্ম যা ব্যবসায়ের প্রচারের জন্য ব্যবহৃত হয়।

See also  ভয়েস সার্চ (Voice Search) বলতে কি বুঝায়?

এর মাধ্যমে ব্রান্ড এবং কাস্টমারদের মধ্যে যোগাযোগ ঘটায়, বৃদ্ধি হয় ব্যবসার লাভাস্পদতা এবং প্রতিষ্ঠানগুলির আর্থিক উন্নয়ন সম্ভব হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি আমাদের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ উপস্থাপন দেয়।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে থেকে সাইবার থেফট

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আমাদের সময়ের একটি সেরা সুযোগ। এটি আমাদের সমাজের সাথে যোগাযোগ করার সবচেয়ে সহজ ও দ্রুত উপায় প্রদান করে। পৃথিবীর যে কোন এক ধরনের তথ্য ও তথ্যপ্রযুক্তির সাথে সংযোগ প্রদান করা সম্ভব হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে। তবে সমস্যা হয়ে উঠছে যখন এই স্বাদহীন সুযোগটি হ্যাকারদের কাছে পড়ে এবং তারা আমাদের গোপনীয় তথ্যগুলি কেটে নেয়।

সাইবার থেফট একটি বিস্তৃত সমস্যা যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের উদ্ধার করে তোলতে পারে। অবিশ্বাস্যভাবে সেইসব কার্যকলাপে আমরা সচেতন থাকতে হবে এবং যথেষ্ট সতর্কতার সাথে আমাদের প্রতিবেশী ণকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আমরা বিরত থাকতে হবে যাতে কোন হ্যাকার আমাদের কোন গোপনীয় তথ্য উদ্ধার করতে পারে না।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাইবার থেফট থেকে কীভাবে বাঁচা যায়?

একটি সম্পূর্ণ বিশ্বাসযোগ্য সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল বহন করার মাধ্যমে সাইবার থেফট থেকে বাঁচা সম্ভব। এটি কেবল একজন হ্যাকারের কাছে নয়, তবে অনেকেই আপনার প্রোফাইলের মাধ্যমে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করতে পারে। তার মাধ্যমে তারা অন্য মানুষদের সাথে সম্পর্ক গঠন করতে পারে এবং প্রায়শই তারা সাম্প্রতিক সংবাদ এসে হ্যাক করতে পারে। সোশ্যাল মিডিয়া সুরক্ষার নিরাপত্তার জন্য একটি বিশ্বাসযোগ্য পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ।

এছাড়াও আপনাকে নিজেকে সুরক্ষা করতে হবে। সামাজিক মাধ্যমে আপনি নির্দিষ্ট ব্যক্তিগত তথ্য দেখাতে পারেন এবং অন্য মানুষদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। এটি আপনাকে সুবিধা দেয় কিন্তু এতে হ্যাকাররা আপনার সাইটে আক্রমণ করে আপনার ব্যক্তিগত তথ্যগুলি চুরি করতে পারে। আপনাকে স্বচ্ছভাবে আপনার প্রোফাইল উপাত্ত রাখতে হবে।

আপনি যদি এমন কোনও তথ্য পোস্ট করেন যা কারও জীবনের নিজের সীমানা ছেড়ে দেয় এমন কিছু, এটি আপনার সোশ্যাল মিডিয়া উপাত্তের সুরক্ষা এবং নিরাপত্তা হ্যাকার এবং অন্যান্য অপ্রয়োজনীয় মানুষদের সাথে আপনাকে বিরোধী হতে পারে। সামাজিক মিডিয়ানেও পোস্ট করার জন্য মজার একটি ব্যাপার হ’ল আপনি নিজেকে রিলেটেবল রাখুন। সমস্ত সামাজিক মূল্যবোধ ব্রেকে না ফেলে শুধুমাত্র আপনার ইচ্ছা মতো লিখুন এবং পোস্ট করুন যা আপনার স্বাস্থ্যকর এবং নিরাপদ।

Leave a Comment