হ্যাকিং (Hacking) বলতে কি বুঝায়?

হ্যাকিং (Hacking) হল এমন একটি কাজ যেখানে কেউ কোনও সিস্টেমের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য অর্জন করতে চেষ্টা করে থাকে। অনেকে এটি অবৈধ কাজ মনে করে এর উপর কর্মকাণ্ড দেখিয়েছেন। তবে এটা কপিরাইট এবং সিকিউরিটি তথ্যোপাদান বাড়ানোর জন্য সময় সময় বিভিন্ন পরিপূর্ণতা সিস্টেমের বুকের কোডিংয়ের সাহায্য নিঃশুল্ক করে। কম্পিউটার সিস্টেম নিরাপত্তা এবং এতিমকারণেও হ্যাকিং একটি হুমকির মুখোমুখি।

তাই শেখার পদ্ধতি এবং ব্যবহার ভালো হলে রাজ্য এবং সমাজের উন্নয়নে সকলের সমস্ত সহযোগিতা প্রয়োজন। সবশেষে এটি জানতে হলে ফাঁদে পড়া একটি পরিষ্কার উদ্দেশ্য ছাড়া কারও সিস্টেমে ঘুরে আসা এবং সেই সিস্টেমে ভুল সংশোধন বা নষ্ট করা হলে হ্যাকিং হিসাবে বিবেচিত হতে পারে।

হ্যাকিং কি?

হ্যাকিং হলো একটি কম্পিউটার সিস্টেম, নেটওয়ার্ক বা ওয়েবসাইটে অন্য কেউ নিজের অনুমতি না চাইলেও বাধ্য করে বিশেষ নির্দেশনাগুলি অনুসরণ করে প্রবেশ করা। হ্যাকাররা সাধারণত গোপন দ্বারা প্রবেশ করে সিস্টেমে আরও উন্নয়ন করে এবং ডেটা চুরি করে তার পর সেদিকে অবহিত করে দেয়। হ্যাকিং সম্পর্কিত অধিকাংশ লোক এটি এতটাই খুবই মন্দ করা নীতিমালা হিসেবে মনে করেন, তবে এটি একটি দক্ষতা হিসেবে পরিপ্রেক্ষিত হলে সেটি উপযোগী প্রয়োজনীয়। হ্যাকিংে সেটিং করা নির্দেশনাগুলির চেয়েও হ্যাকার একটি আদর্শমূর্তি অর্থাৎ একজন সাইবার সৈনিক।

হ্যাকিং ডেফিনিশন কি?

হ্যাকিং হল একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একটি কম্পিউটার বা নেটওয়ার্কের সুরক্ষার বহি:স্থতা সংশ্লিষ্ট বাৎসরিক বা কাঠামোগত সমস্যাগুলির কারণে তার সেটিংস হ্যাক করা হয়। সাধারণতঃ হ্যাকিং অনুষ্ঠিত হয় আইটি পেশার লোকদের মধ্যে যারা সুরক্ষিত নেটওয়ার্ক তৈরি করতে বা এবং তা উন্নয়ন করতে জন্মগ্রহণ করে। তবে, হ্যাকিং পরিভাষাটি গতকাল থেকে দ্রুতগতিতে পরিবর্তিত হচ্ছে এবং এখন একটি বিশদ এবং স্পষ্ট পরিভাষার অপেক্ষায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে উপযোগ করা হয়। হ্যাকিং একটি স্কিল যা উন্নয়নশীল একজন ব্যক্তিকে সেটিংস এবং নেটওয়ার্কে সুরক্ষা অনুভব নিতে সাহায্য করতে পারে।

সেই সাথে হ্যাকিং এ মুগ্ধ হয়া বা এর প্রতি আগ্রহ রয়েছে সেই লোকদের প্রবণতা নিয়ে আয়োজিত হয় হ্যাকিং কনফারেন্স এবং কম্পিটিশন।

অন্যান্য হ্যাকিং সংক্রান্ত পরিচিতি

হ্যাকিং হলো এমন একটি কাজ যার মাধ্যমে কেউ অন্যের সিস্টেম, নেটওয়ার্ক, ওয়েবসাইট বা কোন অনলাইন প্ল্যাটফর্মে অন্যান্য ব্যবহারকারীর সুপারিশপত্র, পাসওয়ার্ড বা একক তথ্য পেতে পারেন। প্রধানতঃ এটি লিগ্যাল নয় এবং যা অনুমোদিত নয়। ঠিক যেমন আপনার বাসা থেকে নাকি হাতির বাড়িতে প্রবেশ করলে ইন্ট্রুডার হিসেবে বিবেচিত হলে হ্যাকিং ওয়েব যোগাযোগের বরণনাকে পাল্টে দিতে পারে। দুরুদ্বেগ, অমনকর উদ্দেশ্য অথবা সাধারণতঃ পুঁজির জন্য, এর ব্যবহার করা হয় হ্যাকিং করতে।

তবে,প্রযুক্তিতে এতে নিয়মিত আপডেট নেওয়া, সিকিউরিটি সিস্টেম নিয়মিত বাড়ানো ও সঠিক প্রশিক্ষণ নেওয়া সহজ ও তথ্যমূলক উপায় হলো হ্যাকিং নিরাপদ করার জন্য কাজ করা। ঘটনার একটি বিশেষ দিক হলো এটি একটি নৈতিক ও আইনসম্মত কনসেপ্ট না হওয়া, এটি শুধুমাত্র একটি টেকসভংসমত পরিষেবা।

হ্যাকিং ধরণ

হ্যাকিং একটি বিশ্বজনীন শব্দ যা সত্যিকারের গণনা বা অপকর্ষাগ্রস্ত করার জন্য ব্যবহৃত হয়। অনেকে মনে করেন যে হ্যাকিং হচ্ছে গাণিতিক তথ্য বা একটি নেটওয়ার্কে হার্মফুল ভাবে ত্রুটি ধরার চেষ্টা করা। উল্লেখ্য, হকাররা নিজেদের দক্ষতা পরীক্ষা করতে এবং অন্যদের সিস্টেম এ ঢুকে তথ্য আদায় করতে বা সংশ্লিষ্ট কোন ধরনের কর্ম সম্পাদন করতে ব্যবহার করে। হ্যাকিং হলো সংশ্লিষ্ট গাণিতিক বা কম্পিউটার ভিত্তিক প্রযুক্তিগুলো ব্যবহার করে বিভিন্ন সিস্টেমে ঢুকে ঘটনার জন্য অন্য কোন সমস্যা ছাড়া প্রবেশ করার প্রস্তুতি।

তবে সাম্প্রতিক সময়ে হ্যাকিং বিভিন্ন ধরনের হয়ে গেছে, যা জানা উচিত – এথিক্যাল হ্যাকিং বা সিভিল হ্যাকিং এবং একটি অনৈতিক হ্যাকিং বা ভ্যান্ডালিজম। একটি মানুষ হ্যাকারের দক্ষতা শুধুমাত্র দুষ্পরিণাম আনি না, বরং ভাল জন্মদেওয়া, বিস্তারিত জ্ঞান এবং নৈতিক মূল্যবোধ সহজলভ্য করার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে।

ইথিক্যাল হ্যাকিং কি?

হ্যাকিং এর ব্যাপারে বলা হলে বেশ কিছু মানুষের সামনে দাঁড়াতে হয় একটি অদৃশ্য লাইন যাতে ইতিমধ্যে হ্যাকাররা চোখ রাখে। সাধারণত এটি একটি কম্পিউটার সিস্টেম বা নেটওয়ার্ক সেক’শন যার মাধ্যমে হ্যাকাররা ইচ্ছামত অন্যের তথ্য সংগ্রহ করতে পারে। একদিকে প্রচুর ইন্‌ফরমেশন সামগ্রীকে নষ্ট করে দেওয়া যেতে পারে অথবা ছিন্নভিন্ন করে সবকিছু। তবে এটি আধুনিক ফাঁদে পড়ে এবং উত্তরসূচীগুলির সাথে সঙ্গতি রাখে।

ইথিক্যাল হ্যাকিং হল একটি ধরণের হ্যাকিং যা প্রয়োজন অনুসারে কিভাবে ইউজারের নিজস্ব সিস্টেম বা নেটওয়ার্ক সিকিউরিটি যাচাই করবে সেটির উপর ভিত্তি করে। অর্থাৎ, এখানে হ্যাকারদের লক্ষ্য হল অন্যের সিস্টেম গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের সাথে খেলা করা না, বরং সেই সিস্টেমের সিকিউরিটি টেস্ট করা যাতে ওই সিস্টেম নিরাপদে থেকে থাকে আগে হতে পারে যখন নিজের নিরাপত্তা নিশ্চিত না করতে পারে।

See also  গুগল কি? গুগল এর সেবাসমূহ কি কি?

কর্মযোগ্য হ্যাকিং কি?

হ্যাকিং একটি পরিষ্কৃত কর্মক্ষেত্র যা আধুনিক দুনিয়ার সাইবার সুরক্ষার মধ্যে বহুমাত্রিক সংস্করণের মাধ্যমে পড়ে তবে কোনও ব্যক্তি এই কর্মক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা না থাকলে তার জন্য এটি সমস্যাপূর্ণ হতে পারে। একটি শক্তিশালী হ্যাকার হওয়ার জন্য নিবেশ ও প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। হ্যাকিং ধরণগুলোর মধ্যে একটি হল কর্মযোগ্য হ্যাকিং। এটি এমন একটি প্রক্রিয়া যা অন্যকে বাধা দেয়ার বিকল্প হিসেবে টেনে নেয়।

এর মাধ্যমে সাইটগুলো অথবা সিস্টেমের সুরক্ষাতন্ত্র নিয়ন্ত্রণ করা হয়। কর্মযোগ্য হ্যাকারগুলো নিজেদের দেখতে সুসজ্জিত একটি ভান্ডারও মনে করে থাকে। এখানে তথ্য উত্তেজনাপূর্ণ হলেও হ্যাকারগুলো সেটিকে উচ্চস্তরের সুরক্ষা সিস্টেম সাজানোর জন্য সক্ষম। তারা সমস্ত সিকিউরিটি প্রবেশকে আহত করার জন্য অনুকূল সুপারিশ দিয়ে থাকে।

আনপ্রতিক্রিয় হ্যাকিং কি?

আনপ্রতিক্রিয় হ্যাকিং হল একধরনের অসুস্থতা, যা কোন সিস্টেমের প্রোগ্রামিং কোড ভাংচানো বা যে কোন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া উত্পন্ন করে। আনপ্রতিক্রিয় হ্যাকাররা স্থানীয় নেটওয়ার্ক থেকে লাভ করার জন্য মধ্যবর্তী ফাংশনালিটি ব্যবহার করে টার্গেটকৃত সিস্টেমে প্রবেশ করতে পারে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তিনি একটি সিস্টেমের প্রবেশ করে এবং প্রক্রিয়ার হাতে ধরা তথ্য পরিবর্তন করে এবং সিস্টেমের বিভিন্ন পার্টগুলি ধ্বংস করতে পারে। সাধারণত, একজন অভিজ্ঞ হ্যাকার কম্পিউটার সিস্টেমে কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মধ্যে সুপারিশ করতে পারে এবং একবার সিস্টেমে প্রবেশ করার পর তিনি সিস্টেম সিকিউরিটি সিস্টেম মোচন করতে পারেন।

ফিজিকাল হ্যাকিং কি?

হ্যাকিং হলো একটি আইটি কাজের প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে কম্পিউটারের সিস্টেমে অপরকারের ব্যবহারকারী থেকে অবৈধভাবে তথ্য অধিগ্রহণ বা বের করা হয়। হ্যাকাররা এই কাজটি করে বিভিন্ন দরকারি মূলধন বা নিরাপত্তা বৃদ্ধির জন্য সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলিতে হ্যাকিং কাজ করে। ফিজিকাল হ্যাকিং একটি প্রকার হ্যাকিং যে মূলত ফিজিকাল সরঞ্জামের মাধ্যমে কাজ করা হয়। যেমন বিভিন্ন ডিভাইসে বেইসিক সরঞ্জাম বদলে দিয়ে তথ্যগুলি অধিগ্রহণ বা সরাসরি সিস্টেমে অ্যাক্সেস পাওয়া যায়।

ফিজিকাল হ্যাকিং আমাদের নিরাপদতা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, যেমন আমাদের কারখানা, শপিং মল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিবিধ সার্ভিস সেন্টার ইত্যাদি থেকে নিয়ন্ত্রণ বা কন্ট্রোল বিনামূল্যে পেতে দিতে পারে। ফিজিকাল হ্যাকিংের জন্য আমাদের স্বচ্ছ সন্দেহজনক সিস্টেম নিরাপত্তা বাছাই করা সম্ভব, যার মাধ্যমে আমরা এই প্রকার হ্যাকিং সম্পর্কে ওপরের উল্লেখ করা বিভিন্ন উদাহরণগুলি থেকে বাঁচতে পারি।

ফিশিং হ্যাকিং কি?

ফিশিং হ্যাকিং হল একটি অন্তর্নিহিত হ্যাকিং পদক্ষেপ যেখানে হ্যাকাররা ইনজেকশ করে ইমেইল, পাসওয়ার্ড এবং অন্যান্য গোপনীয় তথ্যগুলি চুরি করার চেষ্টা করে। ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য কেন্দ্র করে ফিশিং হ্যাকিং একটি সামান্য শব্দ ও একটি ভার্টা লাগতে পারে, কিন্তু এটি অনেক ধরনের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। সাধারণত, এই হ্যাকিং পদক্ষেপটি কোনও হ্যাকার বা ক্রিমিনাল দ্বারা সম্পাদিত হয় না। এই হ্যাকিং পদক্ষেপটি প্রায়শই সামর্থ্য লাভ করার উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয় এবং ব্যবহারকারীদের চাইতে না চাইতে তাদের গোপনীয়তা সংক্রমণ করতে শুরু করছে।

সেই কারণেই ব্যবহারকারীদের হ্যাকিং রক্ষা করার একটি জরুরী ব্যবস্থা হল ওয়েব সার্ভার এবং ইউজার ইনটারফেসের উন্নয়ন।

হ্যাকিং সংক্রান্ত ধারণা এবং পরিণতি

হ্যাকিং সংক্রান্ত ধারণা এবং পরিণতি একটি বিপুল বিষয়। হ্যাকিং হলো একটি প্রযুক্তি যা অন্যকের সিস্টেমে বিশেষ আমদানি, পার্থক্য দেখানো বা উল্লেখযোগ্য কতিপয় কাজ করা যা পরিকল্পনায় নেই। এর ফলে বিভিন্ন একটি সুরক্ষিত সংস্থা হয় আক্রান্ত হয়। এই উৎসাহযোগ্য জগতে, এখন হ্যাকিং একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে উঠেছে যা একাধিক উৎসাহ এবং উত্সাহের সাথে অধ্যয়ন করা হয়।

এটি নির্দিষ্ট সমস্যা সমাধান করতে ব্যবহৃত হয় এবং এদের সুরক্ষা সংশ্লিষ্ট সংস্থা প্রদান করে। স্বাভাবিকভাবে, হ্যাকিং সংস্কৃতি এবং যন্ত্রপাতি বিপুল উন্নয়ন পেয়েছে এবং একটি বিপুল মার্কেট তৈরি করেছে। আশা করা যায় এই বিষয়ে আরও এগিয়ে যেতে হবে।

হ্যাকিং সংক্রান্ত ধারণা কি?

হ্যাকিং সম্পর্কে কথা বলতে গেলে এটি একটি অনিয়মিত অপসারণ পদক্ষেপ যা কেউ ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত হওয়ার মাধ্যমে করতে পারে। দক্ষতা এবং টেকনোলজি ব্যবহার করে হ্যাকাররা সুরক্ষার জন্য প্রতিক্রিয়াশীলতার ক্ষেত্রে ছোট জটিল কাজের মধ্যে সংশ্লিষ্ট হয়। এটি নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ ধারণা রয়েছে যা নতুন হ্যাকারদের জন্য ভালো হতে পারে। স্ক্রিপ্ট কিংবা কোড বের করার প্রক্রিয়াটি হ্যাকিং বলা হয়।

See also  এইচটিটিপি (HTTP) কি? ইন্টারনেট দিয়ে কি করা যায়- বর্ণনা কর।

এটি পরিসংখ্যান জনিত দক্ষতা ব্যবহার করে করা হয়। এছাড়াও, হ্যাকারদের কাজের একটি বিশেষ স্থান হলো সুরক্ষা বা পাসওয়ার্ড বাইপাস করে অক্সিজেন আপওয়েব সাইটে প্রবেশ করা। হ্যাকাররা ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের নিজস্ব তথ্য ড্রপ করার ক্ষমতা ও রাখা তথ্যে হান্ত হতে পারে। রক্ষণাবেক্ষণ ও সংরক্ষণ অভিযান ভালোভাবে চালানো থাকলে হ্যাকারদের সামনে দিক দিয়ে সুরক্ষার সমস্যা কমতে পারে।

হ্যাকিং কেন হতে পারে?

হ্যাকিং হল একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে একজন কম্পিউটার বোধশক্তির বা নেটওয়ার্কের বেদনা বা সুরক্ষা প্রণালীকে পেশাদারীভাবে হান্দা করা হয়। বিভিন্ন কারণে হ্যাকিং প্রায় সাধারণ এবং সচরাচর ঘটে, যেমন সরকারী প্রণালীকে আচরণহীন কর্মকর্তাদের দ্বারা অথবা ব্যবসায়ী শ্রমিকদের দ্বারা। হ্যাকিং এক বিপণ্ডকারী প্রক্রিয়া হতে পারে যেখানে ব্যবহারকারীর নিজ সুরক্ষা তথ্য ধ্বংস করা হয়। অন্য একটি কারণ হতে পারে ন্যাষ্টিক প্রচার করা যেখানে হ্যাকার বা হ্যাকার গুলি এই তথ্য নিয়ে আরও বেশি অপব্যবহার করে।

ইন্টারনেট এগুলি হেনাসংহিত এবং হ্যাকিং কে নিয়ে গভীর চিন্তাভাবনা বোঝায় যেন আমরা নিজের নেটওয়ার্ক সুরক্ষা প্রণালীকে খুব ভালোভাবে রক্ষা করতে পারি।

হ্যাকারের লকষ্য কি?

হ্যাকিং করতে চাইলে নজর রাখা উচিত যে হ্যাকাররা রহস্যময় তথ্য দখল করতে চায়। হ্যাকাররা একটি কম্পিউটার সিস্টেমে অনাধিকৃত ভাবে অ্যাক্সেস পাওয়া কিংবা অপরাধীদের লক্ষ্য রাখে। হ্যাকাররা তাদের প্রতিষ্ঠানের যাচাই করবে কিংবা এটি একটি প্রাথমিক প্রণোদনা হতে পারে যার মধ্যে নিশ্চিত তথ্য সরবরাহ করা যায়। হ্যাকাররা সামরিক হয় ও দূর্বল প্রতিবেদনের জন্য দখল করতে পারে এবং যাচাইযোগ্য উদ্দেশ্য সম্পন্ন করতে পারে।

এটি অবিশ্বাস্য যে হ্যাকাররা ক্রেতাদের ক্ষতি করতে বাধ্য থাকে না। হ্যাকাররা তাদের পুরো জীবনে একটি লক্ষ্য বজায় রাখে এবং অতিক্রম করবার মতো অবকাঠামো তৈরি করে। হ্যাকারদের নিশ্চিত করা হয়েছে যে তারা হ্যাকিং করে অন্যদের ক্ষতি করবে না বা মূর্খতার নেতৃত্ব নেবে না। হ্যাকাররা অন্য লোকের প্রবেশ করতে বিভিন্ন নকশা নেই, তাই লকষ্য হতে পারে কেউ যদি তাদের সংক্রান্ত তথ্য ব্যবহার করতে চায়।

হ্যাকাররা চাওয়া লক্ষ্য অর্জন করে নেয় কিন্তু এটি মানগত করার মতো একটি ব্যপার নয়। তারা জ্ঞান সংক্রান্ত অনেক জিনিস জানে এবং তাদের লক্ষ্য অর্জন করতে তাদের এই জ্ঞান ব্যবহার করার মতো উপযুক্ত জিনিস জানে।

হ্যাকিং কাদের কাজে ব্যবহার করা হয়?

হ্যাকিং একটি প্রযুক্তিগত কাজ যা মৌলিকভাবে একটি সিস্টেমের বিভিন্ন অংশ বা তথ্যকে অপ্রবেশ্য করে নেওয়াকে বুঝায়। হ্যাকার এই প্রযুক্তিটি ব্যবহার করে নেতারও তথ্য নস্ট করতে পারে এবং আর্থিক স্থাপনের পথে পাঠানো তথ্যের কাছে হাত পা ফেলে নিজে একটি অপ্রকৃত লাভ পেতে পারে। হ্যাকিং এর কাজের দিক থেকে বিভিন্ন কিংবা শ্রেণির হার্ডওয়ার, সফটওয়ার, নেটওয়ার্ক ফেরত দেয়া বা বিভিন্ন সার্ভিসের ক্ষেত্রে অন্যায় লাভ পেতে পারে। হ্যাকিং সম্পর্কিত শাস্তি আইন এবং বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা আছে কিন্তু এগুলি হয়ত সর্বাধিক কার্যকর না।

সম্প্রতি হ্যাকিং এর কাজ প্রধানতঃ আন্তর্জাতিক জাস্টিস হ্যাকারদের দ্বারা ব্যবহার করা হয়। এক্ষেত্রে এই কাজগুলো সুরক্ষিত ও জরিমানার ভেতরে হলেও যেসব ধ্বংস এবং অস্বাভাবিক কাজ ঘটা তা আর্থিক লোভে আবার হ্যাকিং ব্যবহার করে ঘটানো হয় তা দুঃখজনক। সুতরাং হ্যাকিং এর ব্যবহার বিষয়টি সবসময় সতর্কতার সাথে বিবেচনার মান রেখে একটি নিরাপদ ও মানবিক ব্যবহার বা ব্যবহারকারীর চেষ্টা করা উচিত।

হ্যাকিং নিপুণতা এবং যোগ্যতা নিয়ে কিভাবে করিয়ে যাওয়া হয়?

হ্যাকিং একটি কঠিন কাজ। আপনি প্রথমে একটি ভালো টিউটোরিয়াল লেখতে অনেক কিছু জানতে হবে। তারপর আপনার নিজস্ব প্রয়োজনে প্রাকশ্য করতে হবে। একজন ভাল হ্যাকার হওয়ার কারও প্রয়োজনে আপনাকে যথেষ্ট কম্পিউটার জ্ঞান, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এবং সুরক্ষা জ্ঞান থাকতে হবে।

আপনার প্রথম ধাপ হবে একটি ভালো হ্যাকিং সিস্টেম ক্রিয়াকলাপ স্থাপন করা। সেই সিস্টেমটি আপনার সব সমস্যাকে সমাধান করার সাথে কোনও অসুবিধা না হওয়া প্রয়োজন। একটি ভাল সিস্টেম স্থাপন করতে আপনাকে প্ল্যাটফর্মটি নিরীক্ষণ করা উচিত। এছাড়াও, আপনি আপনার ক্যারিয়ারে ধারণা ও কাজের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন করতে পারেন।

সেই জন্য আপনি যাত্রা করতে হবেন, অধ্যয়ন করতে হবেন এবং প্রায় 10,000 ঘণ্টা একটি প্রকল্প করতে হবে, এটি আসলে একটি পর্বতীয় কাজ। তবে সব চেষ্টা করে আপনি ভালো হ্যাকার হতে পারেন।

Leave a Comment