এইচটিএমএল (HTML) পেজে ইমেজ যুক্ত করার নিয়ম কি?

HTML সন্দর্ভে একটি ওয়েবপেজে ইমেজ যুক্ত করার সবচেয়ে সাধারণ নিয়ম হলো `` ট্যাগ ব্যবহার করা। এখন প্রথমেই আপনি চাইলে মনে করতে পারেন যে আপনার কোনো সঠিক ফাইল পাথ নেই। সঠিক ফাইল পাথ লিখতে হলে শুরুতেই আপনাকে সিস্টেমে ফোল্ডারের ছবি এবং পাথের সঠিকতা বুঝতে হবে। একটি উদাহরণ হিসাবে, `` হলো শুধুমাত্র ছবির ফাইল পাথ দিয়ে ছবি যুক্ত করার জন্য একটি বৃহত্তম উদাহরণ।

আপনি চাইলে অতিরিক্ত অ্যাট্রিবিউট ব্যবহার করে যেমন আপনার ইমেজের ক্লাস বা আল্ট টেক্সট যুক্ত করতে পারেন। আপনার ইমেজ প্রদর্শিত হবে, যখনি পেজটি লোড হবে।

ইমেজ ট্যাগ ব্যবহার করুন

ইমেজ ট্যাগের ব্যবহার ওয়েবসাইট এবং ব্লগগুলিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি উপযুক্ত কীওয়ার্ড ব্যবহার এবং অনুসন্ধান মোটর অপটিমাইজেশনের (SEO) জন্য খুবই সার্থক। আপনি যখন ইমেজ ট্যাগ ব্যবহার করবেন, তখন এটি আপনার কাছে একটি ক্রিটিক্যাল এলিমেন্ট এবং এটি সেটা নিশ্চিত করবে যে আপনার সাইট আরও বেশি ট্রাফিক প্রাপ্ত করবে। এছাড়াও ইমেজ ট্যাগ দিয়ে আপনি যে ইমেজগুলি ব্যবহার করছেন সেগুলি স্ক্রিন রিডার দ্বারা ব্যবহারকারীদের জানা সম্ভব হয়।

সুতরাং, এটি আপনার ওয়েবসাইটের উন্নয়নে বেশি সাহায্য করতে পারে। আপনি যে টেক্সট ব্যবহার করছেন তা ছাড়াও ইমেজ ট্যাগ এটি আপনার ওয়েবসাইটে আরও প্রভাবশালী করে তুলবে।

ইমেজ ট্যাগ কী

ইমেজ একটি ওয়েবসাইটের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। যেখানে ইউজার আকর্ষণীয় ইমেজ দেখতে পারেন এবং সেগুলি ব্যবহার করতে পারেন। এখন হলো ইমেজ ট্যাগ ব্যবহার করার জন্য একটি সহজ পদকল্পি। ট্যাগ মূলত একটি কোড বা টেক্সট স্ট্রিং যা ইমেজ এবং ওয়েব সার্ভার মধ্যে লিঙ্ক করে।

আপনি যদি আপনার সাইটে ইমেজ ব্যবহার করেন তবে আপনি একটি ইমেজ ট্যাগ ব্যবহার করতে পারেন যা গুরুত্বপূর্ণ সিএসএস এবং ওয়েব স্ট্যান্ডার্ড মেটাডাটা সহ থাকবে। এটি একটি ভালো প্রকার হতে পারে আপনার ওয়েবসাইট স্পিডকে প্রভাবিত করে এবং বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন মধ্যে আপনার সাইটের মূল্যবান কন্টেন্ট যাচাইকারী করে। তাই আপনিও পরিকল্পনা করুন এবং সাধারণত ব্যবহৃত ইমেজ ফাইলে একটি ট্যাগ ব্যবহার করুন।

ইমেজ ট্যাগে কিভাবে সূচনা দেয়া যায়

ইমেজ ট্যাগ হলো একটি টেক্সট আইটেম যা একটি ইমেজ সম্পর্কে বর্ণনা দেয়। ইমেজ ট্যাগ সাইটম্যাপের অংশ হিসাবে কাজ করে এবং সেটা সেওগুলো মুখোমুখি সেবা খুঁজছে যারা নিউজ প্রতিনিধি দের কাজ করার সময় ব্যবহার করে থাকেন এবং ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশনের সময়ও ই ট্যাগ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ইমেজ সর্বমোট চারটি উপায়ে ডিসক্রাইব করা যায় এবং ইমেজ ট্যাগ এই স্বাভাবিক না হলে সাইটটির সাথে সাথেই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সমস্যা তৈরি হতে পারে। এখানে ইমেজ সম্পর্কে সূচনা দেয়ার জন্য আমাদের সাবসেট টেক্সট আইটেম দুটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে: alt ট্যাগ এবং title ট্যাগ।

alt ট্যাগ হলো একটি টেক্সট স্ট্রিং যা ব্রাউজার এবং সার্চ ইঞ্জিন দুটি দ্বারা ব্যবহৃত হয়। title ট্যাগ একটি টুলটিপ সরবরাহ করে যা চাইলে ব্যবহৃত হয়। এই উপায় মাধ্যমে আপনি আপনার ইমেজ এর বর্ণনা এবং কনটেক্সট সাম্প্রতিক হওয়া সব কিছু বিবরণ দিতে পারবেন যাতে আপনার ওয়েবসাইটে আসন্তুষ্টি না হয়।

See also  ওয়েব ডিজাইনের জন্য HTML-ই কি যথেষ্ট?

ইমেজ ট্যাগে সূচনা দেয়ার নিয়মাবলী

ব্লগ পোস্টে ইমেজ ট্যাগ অন্তর্ভুক্ত করা একটি জরুরী ধাপ যা একটি ব্লগের বিষয়বস্তুর ইমেজ সঙ্গে আপনার ব্যবহৃত শব্দগুলির সমন্বয় করে। একটি ভাল ইমেজ ট্যাগ দিয়ে আপনি আপনার ব্লগ পোস্টটি লক্ষ্যপূর্ণ এবং সর্বদা স্মরণীয় করতে পারেন। আপনার ব্লগ পোস্টটি একটি ছবি সংযুক্ত করে তৈরী করলে নিজের ইমেজ ট্যাগ অন্তর্ভুক্ত করুন এবং আপনার প্রতিষ্ঠানের লোগো ব্যবহার করুন। নিচে কিছু সুপারিশকৃত ইমেজ ট্যাগ নিয়মাবলী দেওয়া হলো – ১) আপনার ইমেজ ট্যাগটি আপনার ব্লগের বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত হতে হবে।

২) ইমেজ ট্যাগের আকার ১০০০ x ৬৭৬ পিক্সেলের মধ্যে থাকা উচিত। ৩) যদি সম্ভব হয় তবে আপনি আপনার ব্লগের নাম এবং কিছু কর্তৃপক্ষের নাম ইমেজ ট্যাগে উল্লেখ করতে পারেন। ৪) আপনি যখন ইমেজ ট্যাগ সম্পাদনা করছেন তখন আপনি ইমেজ এল্ট টেক্সট অন্তর্ভুক্ত করতে ভুলবেন না এবং ইমেজ এল্ট টেক্সটটি আপনার সার্চ ইঞ্জিনে অনুসন্ধান করা যাবে। ৫) আপনি কম্পিউটার ছাড়া মোবাইল লক্ষ্য না করে ইমেজ ট্যাগ সম্পাদনা করতে পারেন।

ইমেজ ট্যাগ ব্যবহার করলে আপনার ব্লগ পোস্টটি একটি উন্নয়নশীল এবং প্রফেশনাল দেখাতে সাহায্য করবে। আপনার পাঠক ব্লগ পোস্টে দিখতে সম্ভবত একটি উপস্থিতির মতো একটি ইমেজ ট্যাগের জন্য অপেক্ষার মধ্যে থাকেন। এই উপায় ব্যবহার করে একটি ভাল ইমেজ ট্যাগ সংযুক্ত করে আপনার ব্লগ পোস্টের লোকপ্রিয়তা বাড়াতে পারেন।

ইমেজ সাইজ অ্যাডজাস্ট করুন

কখনই করা দরকার হলে না, কিন্তু কমপক্ষে একবার ইমেজ সাইজ অ্যাডজাস্ট করলে আপনি অবিশ্বাস্যভাবে প্রভাবিত হবেন। এটি ফটোগ্রাফি, একটি ব্লগ পোস্ট বা ওয়েব ডেভেলপমেন্টের জন্য থাকুক কেন, আপনার ইমেজ সাইজ হচ্ছে একটি বিশেষ কারণ আপনি যে কম্পিউটার স্ক্রিন বা মোবাইলে দেখাতে চান সেটি যে স্ক্রিন সাইজ দিয়ে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। আপনি খুব সহজেই একটি ফ্রি ওয়েবসাইট ব্যবহার করে প্রতিটি ইমেজ সাইজ অ্যাডজাস্ট করতে পারেন। আপনি সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটে ইমেজ আপলোড করে তারপর ইমেজের সাইজ যত একটা বড় হতে চান তত করে সাংশোধন করতে পারেন।

কিন্তু আমাদের সব সময় মনে রাখতে হবে আমরা কখনই ইমেজের সাইজ প্রবলেম এর কারণে একটি সাইট স্লো ভেজ করতে চাই না। কাজেই গুরুত্ব পূর্ণ হলো আপনি আপনার সাইটে ফেরত পাঠানো ইমেজের সাইজকে যথাযথভাবে অ্যাডজাস্ট করতে ডিমক্রেটিক হোন।

পিক্সেল ভিত্তিতে সাইজ অ্যাডজাস্ট করা

ইমেজ সাইজ অ্যাডজাস্ট করা হলো একটি উপায় যাতে আমরা একটি ইমেজের সাইজ বজায় থাকা লেনদেন ব্যবহারকারীর পছন্দমত করতে পারি। ইংরেজি কথাটির মতন একটি ইমেজের সাইজ কোন অবস্থানে ছবির মাপের জন্য ব্যবহার করা হয়। সাধারণত যখন আমরা একটি ইমেজ আপলোড করি এবং তা ব্যবহার করি, তখন এটি অনেক বড় হোলে তা আমাদের পেজ লোড হতে ভালো কাজ করবে না । কারণ এর জন্য সম্পূর্ণ ব্যবহারকারীরা পিক্সেল ভিত্তিতে সাইজ অ্যাডজাস্ট করতে পারেন।

See also  অ্যাডোন ডোমেইন কি? What is Addon Domain in Bengali?

এটি সহজিত ফাংশন ব্যবহার করে দ্রুত এবং সহজে কাজ করতে পারেন। পিক্সেল সাইজ এর ব্যবহার দ্বারা আমরা ইমেজ এর আকার সম্পর্কে নিয়ন্ত্রণ করতে পারি এবং সেটি সম্পর্কে পাঠ নির্দেশ দেওয়ার জন্য সহজে পরিবর্তন করতে পারি। তাছাড়া এটি ফেরত সময় বাড়িয়ে দেয় এবং সাইটটি লোড হোন না করে ব্রাউজারে সংক্ষিপ্ত সাইজে প্রদর্শন করবে। আপনার ওয়েবসাইট বা সম্পূর্ণতা প্রকাশের জন্য এর উপযোগী এবং জরুরী একটি কাজ।

অটোমেটিক সাইজ অ্যাডজাস্ট ফিচার

ইমেজ সাইজ অ্যাডজাস্ট করা নিজের সাইটের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হিসেবে পরিগণিত হতে পারে। কখনও একটি ইমেজ ছবি ঠিকমত দেখা যায় না এবং তার সাইজ সামঞ্জস্যহীনভাবে দেখা যায়। তাই ইমেজের সাইজটি ঠিকমত সেট করা একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এটি ব্যবহারকারীদের বিস্তারিত বিবরণ ছাড়া উপকার করে।

অটোমেটিক সাইজ অ্যাডজাস্ট ফিচার একটি সুবিধা যা আপনার ইমেজের সাইজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেট করে দেয়। এটি নির্দিষ্ট পাঠকে ব্যাপ্তি অনুযায়ী সেট করে দেয় যা ব্যবহারকারীর উপস্থিতি অনুসারে এবং সাইটের মান বাঁচানো হয়। এই ফিচার ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি সাইটের একটি উন্নয়নশীল এবং সুন্দর ইউজার ইন্টারফেস তৈরি করতে পারেন।

ইমেজ সাইজ স্ক্যালিং প্রয়োজনীয় হলে কী করবেন

ইমেজ সাইজ স্ক্যালিং প্রয়োজনীয় হলে কী করবেন? স্কেলিং মানে হলো ছবির সাইজ পরিবর্তন করা। ইন্টারনেটে প্রকাশিত ছবির সাইজ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একে সাইজ একই রাখার সাথে সাথে কম সাইজে করা হয় যাতে ছবির লোডিং সময় কমে যায়। টেকনোলজির এই দিনে ছবির সাইজ স্কেলিংটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

ছবিগুলি অনেকটা প্রোগ্রামগুলি এবং প্রোটোকলগুলি দ্বারা ব্যবহার করা হয় এবং বেশিরভাগ সেটিং ওয়েব সার্ভার কর্তৃক নির্দিষ্ট হয়। ব্যবহারকারীদের এই নির্দিষ্ট সেটিং অনুযায়ী সাইজ কম হবে না বাড়বে। আপনি ছবির সাইজ স্কেল করতে পারেন একটি ছবি সংশোধক দিয়ে, যেমন Adobe Photoshop বা অন্যান্য। আপনি ইন্টারনেটে খুব সহজেই সাইজ স্কেলিং টুলগুলি পাবেন।

সেগুলি দিয়ে আপনি ছবির প্যারামিটারগুলি পরিবর্তন করতে পারেন যেমন সাইজ, স্কেল ফ্যাক্টর, স্কেলিং মেথড ইত্যাদি। কিন্তু সবচেয়ে সহজ ও দ্রুত পদ্ধতি হলো ছবির ওয়েব এপ্লিকেশন ব্যবহার করা। নতুন ওয়েব এপ্লিকেশনগুলি দিনকাল বর্ধিত হচ্ছে এবং এগুলি ছবির বর্তমান সাইজেই লোড হবে। আপনি যদি ডেভেলপার হন এবং আপনার ওয়েবসাইটগুলি একটি ফ্রেমওয়ার্কে স্থাপিত করেন তাহলে আপনি সিস্টেমগুলিও ব্যবহার করতে পারেন।

সুতরাং, আপনি জানেন এখন সমস্ত উন্নয়ন ও স্কেলিং নির্দিষ্ট করতে হবে। তবে, আপনি সহজেই এগুলি করতে পারেন এবং এটি আপনার ওয়েব সাইটের স্পীড বা লোডিং সমস্যার মুক্তি দেবে। সাইজ স্কেলিং শুধুমাত্র আপনার ওয়েব সাইটের জন্য নয়, এটি আপনার ব্লগ পোস্টগুলির জন্যও সহজ এবং জরুরি।”

Leave a Comment