সাইবার ক্রাইম বলতে কি বুঝায়?

সাইবার ক্রাইম হচ্ছে একটি সাইবার হামলা যা কম্পিউটার, ইন্টারনেট এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইসের পরামর্শ রক্ষণা করে। এটি একটি নগণ্য সমস্যা হতে পারে কারন এর ঝুঁকি নিরাপত্তা উপস্থাপন করতে বেশ কঠিন। সাইবার ক্রাইম একটি বিষম যুগের সাইবার অংশ হিসেবে প্রস্তুত হতে একটি অন্যতম কারণ হল ইন্টারনেটের দ্বারা পরিচালিত হতে হয়। ইন্টারনেট নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন সমস্যার কারণে সাইবার ক্রাইম হয়।

সাইবার ক্রাইমের সহজতম উদাহরণ হল নজরদারি সংক্রান্তে। কিন্তু সাইবার ক্রাইম নির্ভরশীল হতে পারে একটি যুক্তিসঙ্গত হ্যাকিং অ্যাট্যাক, সিস্টেম নিরাপত্তা ঘাটানো একটি বাগ বা একটি ভাইরাস বিরুদ্ধে হ্যাকার একটি মানচিত্রের মাধ্যমে একটি জালানো সাইট প্রস্তুত করতে পারে এবং নিরাপদ ডাটা বা আইডি চুরি করতে পারে হ্যাকার।”

সাইবার ক্রাইম কি?

সাইবার ক্রাইম হলো ইন্টারনেট ও ডিজিটাল যুগের বিপদজনক অংশ। সাইবার ক্রাইম হলে এনেস্তাসি ও নিজেকে সুরক্ষিত রাখার মত কিছু উপায় নেই। এটি যে ধরনের অপরাধ সম্পর্কে বিষয়টি কাজ করে তার ইউজারদের একটি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ একটি দক্ষতা হতে হয়। দরকার হলো ইন্টারনেট বিষয়ক জ্ঞান এবং কিছু বিশেষ পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চতর উত্তরদায়ি হওয়া।

সাইবার ক্রাইম এর উদাহরণ হল ধংসপ্রবণ নিউয়র্ক শহর দির্ঘমানব চট্টল কাজী জোবায়ের মৃত্যু কেরেক্টার জি জেএসের কারণে।

সাইবার ক্রাইমের বর্ণনা

সাইবার স্পেসে অপরিসীম কিছু ঘটনা ঘটতে থাকছে, যা আমরা সাইবার ক্রাইম বলে চিহ্নিত করতে পারি। সাইবার ক্রাইম হলো ইন্টারনেট বা অনলাইনে কোন অপরাধ করা যা পারলে লক্ষণীয় ক্ষতি হতে পারে বা ল্যাব ও প্রযুক্তির জ্ঞান পাল্টে দেয়া যেতে পারে। এটি কোনো ব্যক্তি বা সংস্থা লক্ষ্য করে কিংবা নজরদারি করে না হওয়ার কারণে অনেকটা সামাজিক সমস্যার হিসাবে বিবেচিত হয়। সাইবার ক্রাইম করা হলে এর প্রভাব শুধু শিক্ষার ক্ষেত্রে থাকে না, বরং এর প্রভাব একটি সমাজের সকল বাণিজ্যিক ও সান্ত্বনা ব্যবসা সম্প্রসারণের উপর পরিবেশ করে যেতে পারে।

তাই সাইবার ক্রাইম নিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলির মতে কেউ শীঘ্রই আশ্বাসযোগ্য টিম তৈরি করে বিবেচনা করতে হবে।

সাইবার ক্রাইমের প্রধান ধরন

সাইবার ক্রাইম অর্থাৎ ইন্টারনেট বা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে সংস্থার বা ব্যক্তির নিরাপত্তা ও সন্ত্রাস করা হলে এটি সাইবার ক্রাইম হিসেবে পরিগণিত হয়। সাইবার ক্রাইম একটি বহুল নতুন ধরণের সমস্যা যা দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। এর প্রধান ধরন হলো ইনফরমেশন থিফট, হ্যাকিং, সাইবার স্টক, পরিবেশ আক্রমণ, প্রচার ও উত্তেজনামূলক পরোক্ষ আক্রমণ। এই সাইবার ক্রাইম অবস্থার কারণ হলো ইন্টারনেট ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারে ওপরে নির্ভরশীলতার অভাব।

এটি একটি মেধাসম্পন্ন সমস্যা যা যথেষ্ট ঝুঁকিপূর্ণ এবং দক্ষতার প্রয়োজনের মাধ্যমে ঠিক হতে পারে। কারণ এর মাধ্যমে চুরি, মনিলান এবং আরও অনেক ধরণের অপরাধ হতে পারে যা অনেক দুর্দশা হতে পারে।

সাইবার ক্রাইমের উৎস

সাইবার ক্রাইম হল ইন্টারনেট এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে অপরকে আক্রমণ করা, ফ্রড করা, প্রতারণা করা বা সাইবার আকস্মিকতা বা উদ্দ্যোগের মাধ্যমে ধ্বংসাবহ কর্মকাণ্ড সম্পাদন করা। সাইবার ক্রাইম এর উৎস হচ্ছে সাইবার টেররিজম, ইলেকট্রনিক ফিশিং, ডেটা থিফট, হ্যাকিং এবং ইন্টারনেটের পারদর্শিতা। সাইবার ক্রাইম এর সাধারণতঃ তিনটি ধরণ আছে- কম্প্যুটার ক্রাইম, ইন্টারনেট এবং মোবাইল ফোন টেকনোলজি ব্যবহার করে ক্রাইম এবং সোশ্যাল মিডিয়া এবং নেটওয়ার্কিং সাইটে ক্রাইম সম্পর্কিত যাবতীয় কার্যকরী হানদা ব্যবহার করে ক্রাইম। সাইবার ক্রাইম এর উৎস সম্পর্কে সর্বপ্রথম আমরা বোঝার দায়িত্ব রাখতে হবে।

সাইবার ক্রাইম আগে থেকেই এন্টারটেইনমেন্ট, ইনফরমেশন এবং কমিউনিকেশন অর্থাৎ ইউআইএস (UIs) বা আইটি সেবার কাজেই জন্মে নি। এই সেবার মাধ্যমেই হ্যাকিং কিংবা মানে হ্যাকারি শুরু হয়। এছাড়াও একটি মজার বিষয় হল সাইবার ক্রাইম এর একটি বিশেষ সুযোগ হল বিশ্বব্যাপী সংযোগমাধ্যম। আর এই সংযোগমাধ্যম এবং তার পারদর্শিতা হল হ্যাকিং বা ইলেকট্রনিক পাথস্থানের জন্য প্রতিদিন নতুন নতুন সুযোগ তৈরি হয়ে যাচ্ছে।

অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সাথে সাইবার ক্রাইম এর সম্ভাবনা ও ব্যাপারে ঘৃণা বা ভীরুতা প্রাচুর্য মানেই এর উৎসও বেড়ে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আমরা সকলেরই উপর তাকালের জন্য নির্দেশনা দেওয়ার চেষ্টা করছি।

সাইবার ক্রাইম সম্পর্কে অপকটস্ট

সাইবার ক্রাইম হল ইন্টারনেট ব্যবহার করে লোকদের সংবেদনশীল তথ্য থেকে হানি করার প্রক্রিয়া। এটি মূলত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে প্রথম বিপত্তির জন্য অর্থনৈতিক হানি অথবা সাইবার অনুপাতের পরিমাপ ও শ্রমের রূপে ঘটে। সাইবার ক্রাইম বহুল বিপদ ঘাতক বিষয় হিসেবে মনে করা হয়েছে কারণ এটি সাধারণত পরিণতি পেলে খুবই কঠিন ও জাটিল। সাইবার ক্রাইম একটি চিংগারি সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকলে সেটি আপনির অনেককে অপসারণ করতে পারে।

See also  সাইবার থেফট কাকে বলে? সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বলতে কি বুঝ?

এটি সাধারণত সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের জন্য বহুল সময় আবশ্যক করে এবং আপনার প্রোগ্রাম রক্ষণাবেক্ষণের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হিসাবে উঠে দাঁড়ানো যেতে পারে। সাইবার ক্রাইমে আপনি অনেক সমস্যা সম্মুখীন হতে পারেন যে সময়সীমা এবং প্রাসঙ্গিকতা কিংবা আলোচনার অভাব থাকলে আপনার কম্পিউটারের সিকিউরিটি বা প্রাইভেসি দূর্বল হতে সম্ভব। সেই সমস্যাগুলি সমাধান করার জন্য তথ্য চড়ানো প্রশিক্ষণ আবশ্যক। তবে এই সমস্যার সমাধানে আপনি জরুরি আলোচনার জন্য ভালো দরকার হবে।

স্পষ্টিকরণ এবং বিস্তারিত আলোচনা

স্পষ্টিকরণ এবং বিস্তারিত আলোচনা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যা সকলের জন্য জরুরি। স্পষ্টিকরণ মুখস্থ উদ্যোক্তা ও কার্যকর পরিচালকরা এক সমস্যার সঙ্গে সম্পর্কটি সম্পর্কে আন্তর্জাতিক পরিচিতিতে স্পষ্ট রূপ দিতে এবং প্র঵াস করতে সক্ষম হওয়ার জন্য দরকারী। স্পষ্টিকরণ যা হল একটি উপকরণ যা উদ্যোক্তাদের দ্বারা দেওয়া তথ্য ব্যবস্থাপনার আকার এবং সরবরাহ করে যা কম্পিউটার পদ্ধতি ব্যবহার করে উন্নয়ন করতে হয়। এটি ডিরেক্টরিতে তথ্য সংগ্রহ, শ্রেণীবিন্যাস, শ্রেণীবিন্যাস এবং ক্ষেত্রের ভিন্নতা ফুটবলকে মতো একটি আইডিয়া যা ডাটা সম্পর্কে ব্যবহার করা হয়।

তাই আপনার কোম্পানি কীভাবে উন্নয়ন করছে এবং কোনও সমস্যা আছে এরকম তথ্য সঙ্গে স্পষ্টিকরণ ব্যবহার করার সেরা উপায় নিশ্চিত করুন।

ব্যক্তিগত তথ্য চুরি

ব্যক্তিগত তথ্য চুরি নিরাপদ নয়। এটি সেই কারণে আপনি আপনার ডাটা এবং ব্যক্তিগত তথ্যগুলি সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবেন। তথ্য সংরক্ষণের জন্য সম্ভবত সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায় এখনও একটি পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা। তবে সতর্ক থাকুন যে যদি কেউ আপনার পাসওয়ার্ড জানে তবে সে আপনার ব্যক্তিগত তথ্যগুলি হ্যাক করতে পারে।

তাই খুব সতর্ক থাকুন এবং উন্নয়নশীল পাসওয়ার্ডগুলি ব্যবহার করুন। আপনি আপনার তথ্যগুলির সেফটি নিশ্চিত করতে নিয়মিত আপডেট করতে হবে। তথ্য নিরাপত্তা সম্পর্কে সচেতন থাকলে আপনি আপনার তথ্য সেফটি রাখতে পারবেন। সতর্ক হোন এবং আপনার ব্যক্তিগত তথ্য নিরাপদ রাখুন।

অনলাইন ধাঁধালি

স্পষ্টিকরণ এবং বিস্তারিত আলোচনা দুটি বিষয় যা অনলাইন ধাঁধালিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনলাইন ধাঁধালির জন্য স্পষ্টিকরণ একটি গুরুত্বপূর্ন ধাপ। ধাঁধালিকারীর কাছে শুধুমাত্র বিষয়টি স্পষ্ট হলেই সে সেই সমস্যার উত্তর বা সমাধান খুঁজে পাবেন এবং তাদের সমস্যার মান ও উপযুক্ত সমাধান প্রদান করা যাবে। তবে ধাঁধালি করার সময় সে বিষয়টি স্বল্প স্পষ্ট হলে আরো আমলগোজ হয় এবং সমস্যার উপর ভিত্তি করে উপযুক্ত সমাধান প্রদান না করে সে গন্তব্য গুলোতে না পাড়িয়ে আসতে হয়।

অন্যদিকে ধাঁধালি একটি বিস্তারিত আলোচনা উপযুক্ত নতুন বিষয়ের উপর নির্ভর করে। আলোচনা করার সময় ধাঁধালিকারী সমস্যাটি আরও বিস্তারিতভাবে বুঝতে পারেন এবং তাদের সমস্যার মান সম্পর্কে অধিক জ্ঞান পাবেন। দ্বিতীয়তমভাবে, ধাঁধালি এর সাথে যথাসম্ভব সম্পৃক্ত সকল মোটেও আলোচনা করা নির্দেশনা মেনে চলা উচিৎ। তার জন্য ধাঁধালিকারীর ভূমিকা শুরু হতেই দরকারী যে সকল বিষয়গুলো সংগ্রহ করা উচিৎ।

সুতরাং, স্পষ্টিকরণ এবং বিস্তারিত আলোচনা দুটি বিষয় মূলত একটি সম্পূর্ণ ধাঁধালি প্রক্রিয়ার উপর নির্ভর করে। সমস্যার উত্তর বা সমাধান খুঁজে পেতে সুসংবদ্ধ ভাবে সমাধানগুলো আলোচনা করা ও স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা উচিৎ। আলোচনা করার সময় কিছু বিষয় ভুল না হওয়া খুবই জরুরী, সেক্ষেত্রে ধাঁধালিকারী সেই বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত জানতে পারেন।

ফিশিং

ফিশিং হল একটি খেলা যা মোবাইল ফোন বা কম্পিউটারের মাধ্যমে ইন্টারনেটের সাহায্যে খেলা যায়। এটি একটি খেলা না, বরং ধাপে ধাপে একটি সন্দেহজনক আইডিয়া। সাধারণত এই খেলাটি একটি প্রতারণা যা লোক ধরে নেয়না অথবা এর প্রভাব বুঝতে পারেন না। ফিশিং হল একটি সাইবার অপব্যবহার যা লোকের একটি সাইট থেকে তার ব্যক্তিগত বিস্তারিত প্রকাশ করতে বলে।

ফিশিং সাইট ইউজারদের প্রসঙ্গে সন্দেহ উঠাতে ও ব্যবহারকারী একটি বিশ্বাসঘাতক ইমেইল পাঠানোর মাধ্যমে তাদের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করা হয়। সবচেয়ে সংক্ষেপে বলা যায়, ফিশিং একটি মানবজীবন এবং মুক্তিবার উদ্দেশ্যধর্মী সাইবার অপরাধ।

ডেনিয়াল অথবা হ্যাকিং

হ্যাকিং মূলত একটি তথ্যপ্রযুক্তি যাকে অনেকে নিজেদের সুরক্ষার জন্য ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু কেউই জানেন না যে হ্যাকিং একটি অপরাধ হিসেবে গন্য করা হয়। হ্যাকিং হলো কোনও সিস্টেম, সাইট বা কম্পিউটার সম্পর্কিত ঘটনার একটি নিয়ন্ত্রণহীন সাধন থেকে মালিন্য সংক্রান্ত সমস্যা সৃষ্টি করা। এর মাধ্যমে হ্যাকাররা বিভিন্ন নেটওয়ার্ক সিস্টেমে লেখার মোটামুটি রকম পাঁচটি হ্যাকিগ রকম কাজ করে থাকেন।

সেগুলো হলো ফিশিং, স্ক্যান, প্রিন্ট, ডেক্সটপ/রিমোট, ফাইল সংযোগ। হ্যাকিং করে মানুষ আপনার ব্যক্তিগত তথ্যগুলি হ্যাকারের হাতে দিলে এর ফলে উন্নয়নশীল তথ্যের নিষ্কাশন, অর্থনৈতিক অবহেলা এবং অন্যান্য অসুবিধার সম্মুখীন হতে পারেন। তাই হ্যাকিং বিষয় এক উপযোগী তথ্য যা জানলে ঘটনাগুলি থেকে নিজের সুরক্ষা বাড়ানো সম্ভব।

See also  এইচটিটিপি (HTTP) কি? ইন্টারনেট দিয়ে কি করা যায়- বর্ণনা কর।

বিভিন্ন ধরনের সাইবার অপরাধ

আজকাল সাইবার অপারাধ হচ্ছে একটি বেশ সাধারণ ফেনোমেনা যা বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। এই সাইবার অপারাধের ধরন গুলি অনেকটা অনলাইনে পাওয়া যায় এবং এর মাধ্যমে অনেকে অবাক হয়ে পড়ে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রচলিত হলো ইমেইল স্প্যামিং, ফিশিং এবং হ্যাকিং। ফিশিং হলো একটি প্রকার হ্যাকিং যাতে হ্যাকাররা আপনার ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করতে চেষ্টা করে।

ইমেইল স্প্যামিং হচ্ছে একটি ব্যবহারকারীকে ধরা পড়তে থাকা প্রচুর বাণিজ্যিক ইমেইল বা বিজ্ঞাপন ইমেইলের জন্য ব্যবহৃত হওয়া। এর মধ্যে আরেকটি ধরন হলো সাইবার বুলি। এটি একটি অনুরোধ থাকে যাতে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে লোগইন করতে বলা হয়। এর সাথে মিশছে সাইবার ফ্লোডিং এবং ডস অ্যাট্যাক।

এগুলি হলো নেটওয়ার্ক পরামর্শ ও প্রোটেকশনের সাথে সম্পর্কিত সাইবার অপারাধের উদাহরণ। সাইবার অপারাধ হতে পারে যে কোন ব্যক্তিত্ব যখন তার নেতৃত্বে রক্ষণাবেক্ষণের জন্য অধিকাংশ সময় ব্যবহৃত হয়ে থাকে।”

উদাহরণ সাহিত সাইবার অপরাধ

সাইবার অপরাধ সম্পর্কে সমূহের মধ্যে ঘটা ম্যালওয়ার হ্যাকিং, ডেটা বস্তুতথ্য দখল বা চুরি, ওয়েবসাইট ক্র্যাশ এবং ডেনিয়াল অধিগ্রহণ সহ বিভিন্ন প্রকারের আক্রমণ থাকে। এই আক্রমণগুলি বিভিন্নভাবে সংঘটিত হতে পারে এবং কোন কোন ক্ষতি তার নিশ্চয়তা নাই। উদাহরণস্বরূপ হল মাইক্রোসফটের মনীটরিং সফটওয়্যার তাদের সম্পর্কে তথ্য চুরি এবং মজুত করে নেওয়া হয়েছিল। আরেকটি উদাহরণ হল আমেরিকার পররাষ্ট্র বিভাগের ট্যাক্স আবেদন ও পล্যাটফর্ম অনুমতির নিয়ন্ত্রণ যা একটি হ্যাকিং আক্রমণের মাধ্যমে ধ্বংস হয়েছিল।

সাইবার অপরাধীরা এই আক্রমণের মাধ্যমে অর্থ লাভ করে থাকে। বিষয়টি সরাসরি সাধারণ জনগনের জীবনে প্রভাব ফেলে ফেলতে পারে এবং প্রতিরোধ এবং সংশোধন আবশ্যক।

সাইবার অপরাধের বিরুদ্ধে পড়াশোনা এবং আইনশৃঙ্খলা

সাইবার অপরাধ একটি নতুন ক্ষেত্রসমূহ আবিষ্কার হয়েছে আধুনিক যুগে। এর বিস্তারিত আলোচনা এবং প্রতিরোধের জন্য প্রয়োজনীয় সকল প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। সাইবার অপরাধী অভিযোগে গৃহিত লোকদের সংস্থারা আইনশৃঙ্খলা করে সম্পূর্ণ সামর্থ্য দিয়ে বিরুদ্ধ বাধা দেয়া দরকার। তাছাড়াও, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সাইবার অপরাধ বিরোধী পড়াশোনা করতে।

যে কেউ খুব সহজেই সাইবার অপরাধী হতে পারে এবং চারিদিকের লোকদের প্রতি ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। সেক্ষেত্রে একটি সঠিক বিদ্যালয় কর্তব্যতা নেওয়া আবশ্যক যেখানে শিক্ষার্থীদের সাথে সাথে সাইবার অপরাধ কি এবং তার কর্তব্য সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এছাড়াও অনলাইনে সুরক্ষার বিষয়টি সকলের জানা উচিত। নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহার করা একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ।

সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে করণীয়

সাইবার ক্রাইমের দিকে দেখতে হলে আমরা সবাই জানি এগুলো সবসময় অসুস্থতার কারণ। এখন একটি বিশ্বজুড়ে যেতে যেতে নেটওয়ার্কের মাধ্যমেই সংযোগ বিস্তার করে যাওয়া হচ্ছে। এটি নিরাপদ হলে হয়তো প্রতিদিনের জীবনের একটা সমস্যা হতো না। কিন্তু শ্রদ্ধা না দেওয়া তথ্য পাওয়া আর সাইবার জগতে ঝড়প সৃষ্টি করে দিতে পারে।

এই ঝড়প একেবারেই ভয়ংকর হতে পারে যা বন্ধ করা খুবই কঠিন। সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে করণীয় হল সঠিক এবং নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহার করা। এটি কষ্টকর নয় এবং খুবই সহজ। প্রথমেই আমরা হলুদ বাণীটি মনে রাখতে পারি, “প্রতিরোধ মার্গ শীঘ্র অবলম্বন করতে হয়, এর কারণ মানুষ সেখানে কার্যকর হয়।

” আমরা যখন ইন্টারনেট ব্যবহার করি, তখন সেটি নিরাপদ এবং সতর্কতার সাথে হতে হবে। আমাদের পাশের মানুষগুলোর জন্য এবং আমাদের নিজের জন্যও এ গুরুত্ব ধরে রাখা উচিত। আমরা ইন্টারনেটে বিভিন্ন ধরনের সাইবার ক্রাইম এনে যাচ্ছি। এর মধ্যে অন্তর্জাতিক ধর্ষণ, আইডেন্টিটি ফ্রড, মোবাইল এবং আরও অনেক ধরনের সাইবার ক্রাইম রয়েছে।

আমরা এই সকল ঝুঁকির বিপরীতে, সঠিক নিরাপদ পদক্ষেপ নেয়া উচিত। তাই সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে আমাদের প্রথম লক্ষ্য হবে নিরাপদ ও সঠিক ইন্টারনেট ব্যবহার করা। আমাদের প্রতিটি কম্পিউটার, স্মার্টফোন এবং উইফি রাউটারে সুরক্ষা সংক্রান্ত বিষয়গুলো নিশ্চিত করতে হবে। তাছাড়া ইন্টারনেটে আমরা স্বাভাবিকভাবেই জটিল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারি।

সাথে সাথে আমরা প্রতিদিনের ইন্টারনেট ব্যবহার সম্পর্কিত ঝুঁকি ও বিষয়গুলো জানতে হবে। চলুন সবাই হাতে হাতে সাইবার ক্রাইম প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেই। সাইবার ক্রাইম দুঃখজনক হয় এবং তার বিপরীতে আমরা নিরাপদ হব বলে আশা করছি। ইন্টারনেট আনন্দদায়ক হওয়া উচিত এবং একটি নিরাপদ জায়গা হওয়া উচিত।

Leave a Comment